ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুজিবনগরে চাকরি দেয়ার নামে প্রতারণা : ৩ জনের কারাদ-

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
  • / ২৬৩ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুরে একটি প্রতারণা মামলায় তিন যুবকের তিন বছর করে জেল দিয়েছেন আদালত। গতকাল রবিবার বিকাল ৪টার দিকে মেহেরপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো. মহিদুজ্জামান এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ওই তিন আসামীর ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হলো মুজিবনগর উপজেলার সোনাপুর গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে লিটন হোসেন (৩৩), আক্কাস আলীর ছেলে বগা হক (২৯) ও আবু বক্কারের ছেলে সাগর আলী (৩০)।
মামলার এজাহারে জানাগেছে, ঢাকার আরমিটোলা গল্ফ ক্লাবে চাকুরি দেয়ার নাম করে সোনাপুর গ্রামের জিন্নাত আলীর স্ত্রী নাসিমা খাতুনের কাছে থেকে ২০১৬ সালে কয়েক দফায় নগদ ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়ে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র ধরিয়ে দেয় তারা। নাসিমা কর্মস্থলে যোগদান করতে গিয়ে প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে ২০১৭ সালের ১ আগস্ট মেহেরপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে ওই তিন জনকে আসামী করে একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষগ্রহণে আসামীরা দোষী প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক মো. মহিদুজ্জামান উল্লেখিত দন্ডাদেশ দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে খন্দকার আবদুল মতিন ও আসামী পক্ষে রফিকুল ইসলাম আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মুজিবনগরে চাকরি দেয়ার নামে প্রতারণা : ৩ জনের কারাদ-

আপলোড টাইম : ১০:০৫:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুরে একটি প্রতারণা মামলায় তিন যুবকের তিন বছর করে জেল দিয়েছেন আদালত। গতকাল রবিবার বিকাল ৪টার দিকে মেহেরপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো. মহিদুজ্জামান এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে ওই তিন আসামীর ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা হলো মুজিবনগর উপজেলার সোনাপুর গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে লিটন হোসেন (৩৩), আক্কাস আলীর ছেলে বগা হক (২৯) ও আবু বক্কারের ছেলে সাগর আলী (৩০)।
মামলার এজাহারে জানাগেছে, ঢাকার আরমিটোলা গল্ফ ক্লাবে চাকুরি দেয়ার নাম করে সোনাপুর গ্রামের জিন্নাত আলীর স্ত্রী নাসিমা খাতুনের কাছে থেকে ২০১৬ সালে কয়েক দফায় নগদ ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নিয়ে একটি ভুয়া নিয়োগপত্র ধরিয়ে দেয় তারা। নাসিমা কর্মস্থলে যোগদান করতে গিয়ে প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে ২০১৭ সালের ১ আগস্ট মেহেরপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে ওই তিন জনকে আসামী করে একটি প্রতারণা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৬ জন সাক্ষীর সাক্ষগ্রহণে আসামীরা দোষী প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক মো. মহিদুজ্জামান উল্লেখিত দন্ডাদেশ দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে খন্দকার আবদুল মতিন ও আসামী পক্ষে রফিকুল ইসলাম আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।