ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মাথাভাঙ্গা নদীতে খাচাঁ পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৩৪৯ বার পড়া হয়েছে

দর্শনা অফিস: দামুড়হুদা উপজেলায় মাথাভাঙ্গা নদীতে খাচাঁ পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকাল ৩টায় উপজেলার মাথাভাঙ্গা নদীর রঘুনাথপুর ব্রীজের নিকট খাঁচা পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন করেন ডা. রফিকুল ইসলাম। পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের মৎস ও প্রাণী সম্পদ ইউনিটের সহযোগিতায় এবং ওয়েভ ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির আওতায় বেনীফিসারী পর্যায় মৎস চাষ সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। জানা গেছে, ১০ ফিট চওড়া এবং ২০ ফিট লম্বা একটি খাঁচা খরচ হচ্ছে ১৫ হাজার টাকা। পাইলট প্রকল্প হিসাবে রঘুনাথপুর গ্রামের ৫জন বেনী ফিসারীকে বিনামূল্যে মাথাভাঙ্গা নদীতে এ মৎস চাষে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে এ প্রকল্পের ফোকাল পার্সন মৎস ও প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. অরুণ কুমার সিনহা। প্রতিটি মৎস খাঁচায় ১০ কেজি করে ২/৩ গ্রাম ওজনের বা ৪৫০টি মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছ ছাড়া হয়ে। আগামী ৩ থেকে সাড়ে ৩ মাস পর ৩ মন বা তার অধিক মাছ উৎপাদন হবে বলে অরুন কুমার সিনহা প্রতিনিধিকে জানান। মাথাভাঙ্গা নদীর কোল ঘেষে বসবাসকারী নিজাম উদ্দিনের স্ত্রী ইয়াসমি, সিজারের মাতা সেলিনা আক্তার, রমিজ উদ্দিনের স্ত্রী এ্যানি, জামাল হোসেনের স্ত্রী ইয়াসমিন খাতুন ও সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী বেদানা খাতুন এ মাছ চাষ করে পরিবারকে সাবল্বী করে গড়ে তুলবে বলে আসা করা হচ্ছে। মাথাভাঙ্গা নদীতে ৫০ কেজি মনোক্সে তেলাপিয়া মাছ ছাড়ার সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের এরিয়া সমন্বয়কারী মোজ্জাফর হোসেন, উপজেলা মৎস কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, ওয়েভ ফাউন্ডেশনের মৎস কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান, শাখা ব্যবস্থাপক মিনারুল ইসলাম, ম্যানেজার আশরাফুল আলম ও টেকনিক্যাল এ আই এম ওয়াসিম মিল্টন প্রমূখ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মাথাভাঙ্গা নদীতে খাচাঁ পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন

আপলোড টাইম : ০৯:২৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ নভেম্বর ২০১৮

দর্শনা অফিস: দামুড়হুদা উপজেলায় মাথাভাঙ্গা নদীতে খাচাঁ পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল রোববার বিকাল ৩টায় উপজেলার মাথাভাঙ্গা নদীর রঘুনাথপুর ব্রীজের নিকট খাঁচা পদ্ধতিতে মাছ চাষের উদ্বোধন করেন ডা. রফিকুল ইসলাম। পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের মৎস ও প্রাণী সম্পদ ইউনিটের সহযোগিতায় এবং ওয়েভ ফাউন্ডেশনের ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির আওতায় বেনীফিসারী পর্যায় মৎস চাষ সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। জানা গেছে, ১০ ফিট চওড়া এবং ২০ ফিট লম্বা একটি খাঁচা খরচ হচ্ছে ১৫ হাজার টাকা। পাইলট প্রকল্প হিসাবে রঘুনাথপুর গ্রামের ৫জন বেনী ফিসারীকে বিনামূল্যে মাথাভাঙ্গা নদীতে এ মৎস চাষে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে এ প্রকল্পের ফোকাল পার্সন মৎস ও প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. অরুণ কুমার সিনহা। প্রতিটি মৎস খাঁচায় ১০ কেজি করে ২/৩ গ্রাম ওজনের বা ৪৫০টি মনোসেক্স তেলাপিয়া মাছ ছাড়া হয়ে। আগামী ৩ থেকে সাড়ে ৩ মাস পর ৩ মন বা তার অধিক মাছ উৎপাদন হবে বলে অরুন কুমার সিনহা প্রতিনিধিকে জানান। মাথাভাঙ্গা নদীর কোল ঘেষে বসবাসকারী নিজাম উদ্দিনের স্ত্রী ইয়াসমি, সিজারের মাতা সেলিনা আক্তার, রমিজ উদ্দিনের স্ত্রী এ্যানি, জামাল হোসেনের স্ত্রী ইয়াসমিন খাতুন ও সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী বেদানা খাতুন এ মাছ চাষ করে পরিবারকে সাবল্বী করে গড়ে তুলবে বলে আসা করা হচ্ছে। মাথাভাঙ্গা নদীতে ৫০ কেজি মনোক্সে তেলাপিয়া মাছ ছাড়ার সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়েভ ফাউন্ডেশনের এরিয়া সমন্বয়কারী মোজ্জাফর হোসেন, উপজেলা মৎস কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, ওয়েভ ফাউন্ডেশনের মৎস কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান, শাখা ব্যবস্থাপক মিনারুল ইসলাম, ম্যানেজার আশরাফুল আলম ও টেকনিক্যাল এ আই এম ওয়াসিম মিল্টন প্রমূখ।