ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভারতকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

খেলাধুলা ডেস্ক: ভারতকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠলো বাংলাদেশের কিশোররা। নেপালের আনফা কমপ্লেক্স মাঠে ১-১ সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত সময়ের খেলা। আর টাইব্রেকারে গোলরক্ষক মেহেদী হাসানের বীরত্বে ৪-২ ব্যবধানের অসাধারণ জয় কুড়ায় লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। ভারতের প্রথম দুইটি শটই ঠেকিয়ে দেন মেহেদি। আর সবগুলো শটই জালে পাঠায় বাংলাদেশ। চতুর্থ শটে রুস্তম ইসলাম দুদু মিয়া নিশানাভেদ করলে জয় নিশ্চিত হয়। এর আগে ইনজুরির সময়ের তৃতীয় মিনিটে পেনাল্টি থেকে ম্যাচ বাঁচায় বাংলাদেশ। কর্নার থেকে রক্ষণ জমাট রাখতে বাংলাদেশের খেলোয়াড়কে বক্সে ফেলে দিয়ে বিপদ ঢেকে আনে ভারত। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। আর স্পটকিক থেকে ঠান্ডায় মাথায় দলকে সমতায় ফেরান আশিকুর রহমান। আর ম্যাচে ১৭ মিনিটে হর্ষ শৈলেশের দূরপাপ্লার শটে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত হতাশাই সঙ্গী হয় ভারতের। ৬ দলের আসরে গ্রুপ পর্বে সর্বোচ্চ ১১ দল দেয়া দল বাংলাদেশ। ‘এ’ গ্রুপে মালদ্বীপকে ৯-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু পায় কোচ মোস্তফা আনোয়ার পারভেজের শিষ্যরা। হ্যাটট্রিকসহ একাই চার গোল করেন নিহাত জামান। আর গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানের জয় কুড়ায় বাংলাদেশ। নেপালের কাছে প্রথম ম্যাচে ৪-০ গোলে হার দেখে মালদ্বীপ। ‘বি’ গ্রুপে পাকিস্তানের কাছে হারের (২-১) ধাক্কা সামলে ভুটানকে ৪-০ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে ভারত। তার আগে পাকিস্তানও ভুটানকে একই ব্যবধানে হারায়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ভারতকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

আপলোড টাইম : ০৯:৩৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮

খেলাধুলা ডেস্ক: ভারতকে টাইব্রেকারে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠলো বাংলাদেশের কিশোররা। নেপালের আনফা কমপ্লেক্স মাঠে ১-১ সমতায় শেষ হয় নির্ধারিত সময়ের খেলা। আর টাইব্রেকারে গোলরক্ষক মেহেদী হাসানের বীরত্বে ৪-২ ব্যবধানের অসাধারণ জয় কুড়ায় লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। ভারতের প্রথম দুইটি শটই ঠেকিয়ে দেন মেহেদি। আর সবগুলো শটই জালে পাঠায় বাংলাদেশ। চতুর্থ শটে রুস্তম ইসলাম দুদু মিয়া নিশানাভেদ করলে জয় নিশ্চিত হয়। এর আগে ইনজুরির সময়ের তৃতীয় মিনিটে পেনাল্টি থেকে ম্যাচ বাঁচায় বাংলাদেশ। কর্নার থেকে রক্ষণ জমাট রাখতে বাংলাদেশের খেলোয়াড়কে বক্সে ফেলে দিয়ে বিপদ ঢেকে আনে ভারত। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। আর স্পটকিক থেকে ঠান্ডায় মাথায় দলকে সমতায় ফেরান আশিকুর রহমান। আর ম্যাচে ১৭ মিনিটে হর্ষ শৈলেশের দূরপাপ্লার শটে এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত হতাশাই সঙ্গী হয় ভারতের। ৬ দলের আসরে গ্রুপ পর্বে সর্বোচ্চ ১১ দল দেয়া দল বাংলাদেশ। ‘এ’ গ্রুপে মালদ্বীপকে ৯-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু পায় কোচ মোস্তফা আনোয়ার পারভেজের শিষ্যরা। হ্যাটট্রিকসহ একাই চার গোল করেন নিহাত জামান। আর গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াইয়ে স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানের জয় কুড়ায় বাংলাদেশ। নেপালের কাছে প্রথম ম্যাচে ৪-০ গোলে হার দেখে মালদ্বীপ। ‘বি’ গ্রুপে পাকিস্তানের কাছে হারের (২-১) ধাক্কা সামলে ভুটানকে ৪-০ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় হয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে ভারত। তার আগে পাকিস্তানও ভুটানকে একই ব্যবধানে হারায়।