ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভারতকে জোর করেই জেতালো নিউজিল্যান্ড!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ২৬৪ বার পড়া হয়েছে

খেলাধুলা প্রতিবেদন
তৃতীয় ম্যাচের পর চতুর্থ ম্যাচেও সুপার ওভারে সমাধান হলো ভারত-নিউজিল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডের দেয়া ১৪ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে এক বল হাতে রেখেই জয় পায় ভারত। সফরকারি ভারতের ব্যাটিংয়ের শুরুটা ভালো ছিল না। মাত্র ১৪ রানের মাথায় তাদের প্রথম উইকেটের পতন ঘটে। বিরাট কোহলিও মাত্র ১১ রান যোগ করেই মাঠ ছাড়েন। ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ১ রান যোগ করেই স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন শ্রীয়াস আয়ার। এরপর দলীয় ৮৮ রানের মধ্যেই সফরকারিরা ৬ উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকে। দলের এমন পরিস্থিতিতেও মনীষ পান্ডে ৩৬ বলে তুলে নেন অর্ধশতক এবং শার্দুল ঠাকুর ১৫ বলে ২০ রান যোগ করলে নিউজিল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬৬ রান। সিরিজ হারা নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে ২২ রানের মাথায় মাত্র ৪ রানেই সাজঘরে ফেরেন মার্টিন গাপটিল। তবে কলিন মুনরো ও টিম শেইফার্টের ৭৪ রানের জুটি দলকে জয়ের স্বপ্ন দেখায়। পরপর দুই রানের মাথায় কলিন মুনরো ও টম ব্রুসি আউট হলে কিছুটা থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৭ রান। তখনও তাদের হাতে ছিল ৬ উইকেট। কিন্তু এই ম্যাচে এক নাটকীয়তা অপেক্ষা করছিলো খেলার শেষ ওভারেই। ম্যাচের ৩ ওভারে উইকেট বঞ্চিত শার্দুল ঠাকুরের হাতেই বল তুলে দেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। দল নেতার এমন আস্থার প্রতিদানও দিলেন তিনি। যা ইতিহাস হয়েই থাকবে। ওভারের প্রথম বলেই রস টেইলরকে ক্যাচে পরিণত করেন তিনি। তৃতীয় বলে টিম শেইফার্ট রান আউটের ফাঁদে পড়ে আউট হন। পঞ্চম ও ষষ্ঠ বলে আরও দুই উইকেট শিকার করে ম্যাচকে নাটকীয় রূপ দিয়ে সুপার ওভারে পরিণত করেন ঠাকুর। ফলে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জুটে তার কপালেই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ভারতকে জোর করেই জেতালো নিউজিল্যান্ড!

আপলোড টাইম : ০৯:৫৬:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২০

খেলাধুলা প্রতিবেদন
তৃতীয় ম্যাচের পর চতুর্থ ম্যাচেও সুপার ওভারে সমাধান হলো ভারত-নিউজিল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডের দেয়া ১৪ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে এক বল হাতে রেখেই জয় পায় ভারত। সফরকারি ভারতের ব্যাটিংয়ের শুরুটা ভালো ছিল না। মাত্র ১৪ রানের মাথায় তাদের প্রথম উইকেটের পতন ঘটে। বিরাট কোহলিও মাত্র ১১ রান যোগ করেই মাঠ ছাড়েন। ব্যাটিংয়ে নেমে মাত্র ১ রান যোগ করেই স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন শ্রীয়াস আয়ার। এরপর দলীয় ৮৮ রানের মধ্যেই সফরকারিরা ৬ উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকে। দলের এমন পরিস্থিতিতেও মনীষ পান্ডে ৩৬ বলে তুলে নেন অর্ধশতক এবং শার্দুল ঠাকুর ১৫ বলে ২০ রান যোগ করলে নিউজিল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬৬ রান। সিরিজ হারা নিউজিল্যান্ড ব্যাট করতে নেমে ২২ রানের মাথায় মাত্র ৪ রানেই সাজঘরে ফেরেন মার্টিন গাপটিল। তবে কলিন মুনরো ও টিম শেইফার্টের ৭৪ রানের জুটি দলকে জয়ের স্বপ্ন দেখায়। পরপর দুই রানের মাথায় কলিন মুনরো ও টম ব্রুসি আউট হলে কিছুটা থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের লক্ষ্য দাঁড়ায় মাত্র ৭ রান। তখনও তাদের হাতে ছিল ৬ উইকেট। কিন্তু এই ম্যাচে এক নাটকীয়তা অপেক্ষা করছিলো খেলার শেষ ওভারেই। ম্যাচের ৩ ওভারে উইকেট বঞ্চিত শার্দুল ঠাকুরের হাতেই বল তুলে দেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। দল নেতার এমন আস্থার প্রতিদানও দিলেন তিনি। যা ইতিহাস হয়েই থাকবে। ওভারের প্রথম বলেই রস টেইলরকে ক্যাচে পরিণত করেন তিনি। তৃতীয় বলে টিম শেইফার্ট রান আউটের ফাঁদে পড়ে আউট হন। পঞ্চম ও ষষ্ঠ বলে আরও দুই উইকেট শিকার করে ম্যাচকে নাটকীয় রূপ দিয়ে সুপার ওভারে পরিণত করেন ঠাকুর। ফলে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জুটে তার কপালেই।