ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুলাই ২০১৯
  • / ২৪৩ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক:
ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ‘ব্রিটেনের ট্রাম্প’ হিসেবে পরিচিত বরিস জনসন। থেরেসা মে’র উত্তরসূরী হিসেবে কনজারভেটিভ দলের প্রধান হওয়ার লড়াইয়ে সদস্যদের সরাসরি ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বী জেরেমি হান্টকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন তিনি। এতে ক্ষমতাসীন এ দলের পরবর্তী প্রধান এবং একই সঙ্গে দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হচ্ছেন বরিস। ভোটের প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, বরিস জনসন পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৫৩ ভোট। অন্যদিকে জেরেমি হান্ট পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬৫৬ ভোট। এর আগে বরিস জনসনের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়া নিয়ে নানা বিতর্ক ওঠে। সমালোচকরা তাকে ব্রিটেনের ট্রাম্প হিসেবে অভিহিত করে থাকেন। নির্বাচনের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বরিস জনসনকে প্রকাশ্যে সমর্থন দেয়ায় সমালোচনার ঝড় ওঠে। ব্রেক্সিটে নিয়ে অচলাবস্থার সময় বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রী হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। থেরেসা মে সংকট সমাধানে ব্যর্থ হওয়ার পর দ্বায়িত্ব এখন তাঁর কাধে। সেটি পালনে তিনি কতটা সাফল্য দেখাতে পারেন তাই এখন দেখার বিষয়। বরিস জনসন হওয়ায় তার নীতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন এমন ব্রিটিশ মন্ত্রীরা পদত্যাগ করবেন। এদের মধ্যে রয়েছেন অর্থমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন

আপলোড টাইম : ০৯:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ জুলাই ২০১৯

বিশ্ব ডেস্ক:
ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ‘ব্রিটেনের ট্রাম্প’ হিসেবে পরিচিত বরিস জনসন। থেরেসা মে’র উত্তরসূরী হিসেবে কনজারভেটিভ দলের প্রধান হওয়ার লড়াইয়ে সদস্যদের সরাসরি ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বী জেরেমি হান্টকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন তিনি। এতে ক্ষমতাসীন এ দলের পরবর্তী প্রধান এবং একই সঙ্গে দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হচ্ছেন বরিস। ভোটের প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা যায়, বরিস জনসন পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৫৩ ভোট। অন্যদিকে জেরেমি হান্ট পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬৫৬ ভোট। এর আগে বরিস জনসনের ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়া নিয়ে নানা বিতর্ক ওঠে। সমালোচকরা তাকে ব্রিটেনের ট্রাম্প হিসেবে অভিহিত করে থাকেন। নির্বাচনের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বরিস জনসনকে প্রকাশ্যে সমর্থন দেয়ায় সমালোচনার ঝড় ওঠে। ব্রেক্সিটে নিয়ে অচলাবস্থার সময় বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রী হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। থেরেসা মে সংকট সমাধানে ব্যর্থ হওয়ার পর দ্বায়িত্ব এখন তাঁর কাধে। সেটি পালনে তিনি কতটা সাফল্য দেখাতে পারেন তাই এখন দেখার বিষয়। বরিস জনসন হওয়ায় তার নীতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন এমন ব্রিটিশ মন্ত্রীরা পদত্যাগ করবেন। এদের মধ্যে রয়েছেন অর্থমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী।