ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বেড়েছে চাল, কমেছে পেঁয়াজ-ডিমের দাম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩১:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মার্চ ২০১৮
  • / ৩০০ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক: স্বস্তি ফিরছে পেঁয়াজের বাজারে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর খুচরাবাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। সুখবর রয়েছে ডিমের দামেও। তবে নতুন করে চালের দাম বাড়ায় অস্বস্তিতে রয়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে নিত্যপণ্যের বাজারদরের এই চিত্র পাওয়া যায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসেবে শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল, মিনিকেট মানভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পাইজাম, লতা ৪৮ থেকে ৫৬ টাকা ও স্বর্ণা, ইরি ৪৩ থেকে ৪৬ টাকা দরে বিক্রি হয়। যা সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ২ টাকা বেশী।
সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন চালের দাম বাড়ার কোন কারণ নেই। মিল মালিকরা কারসাজি করে চালের দর বাড়াচ্ছে। এদিকে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় চলতি মার্চ মাস থেকে সরকার সারাদেশে খোলাবাজারে চাল বিক্রি (ওএমএস) কার্যক্রম শুরু করেছে। ৩০ টাকা কেজি দরে এ চাল বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া দ্বিতীয় পর্বের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ হতদরিদ্র মানুষকে ১০ টাকা কেজি দরে প্রতিমাসে ৩০ কেজি করে চাল দিচ্ছে সরকার।
এপ্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, গরীব মানুষকে কম দামে চাল দেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা এই দুটি কার্যক্রম চালু করছি। আশা করি, এতে বাজারে চালের দাম কিছুটা কমে আসবে। দাম বাড়ার তালিকায় আরো রয়েছে চিনি। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনিতে ২ টাকা বেড়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দরে। শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহ থেকে কেজিতে ১০ টাকা কম

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বেড়েছে চাল, কমেছে পেঁয়াজ-ডিমের দাম

আপলোড টাইম : ১০:৩১:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মার্চ ২০১৮

সমীকরণ ডেস্ক: স্বস্তি ফিরছে পেঁয়াজের বাজারে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর খুচরাবাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজে ১০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। সুখবর রয়েছে ডিমের দামেও। তবে নতুন করে চালের দাম বাড়ায় অস্বস্তিতে রয়েছে স্বল্প আয়ের মানুষ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে নিত্যপণ্যের বাজারদরের এই চিত্র পাওয়া যায়। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসেবে শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল, মিনিকেট মানভেদে ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পাইজাম, লতা ৪৮ থেকে ৫৬ টাকা ও স্বর্ণা, ইরি ৪৩ থেকে ৪৬ টাকা দরে বিক্রি হয়। যা সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ২ টাকা বেশী।
সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, এখন চালের দাম বাড়ার কোন কারণ নেই। মিল মালিকরা কারসাজি করে চালের দর বাড়াচ্ছে। এদিকে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় চলতি মার্চ মাস থেকে সরকার সারাদেশে খোলাবাজারে চাল বিক্রি (ওএমএস) কার্যক্রম শুরু করেছে। ৩০ টাকা কেজি দরে এ চাল বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া দ্বিতীয় পর্বের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ হতদরিদ্র মানুষকে ১০ টাকা কেজি দরে প্রতিমাসে ৩০ কেজি করে চাল দিচ্ছে সরকার।
এপ্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, গরীব মানুষকে কম দামে চাল দেওয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আমরা এই দুটি কার্যক্রম চালু করছি। আশা করি, এতে বাজারে চালের দাম কিছুটা কমে আসবে। দাম বাড়ার তালিকায় আরো রয়েছে চিনি। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনিতে ২ টাকা বেড়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দরে। শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি দেশী পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহ থেকে কেজিতে ১০ টাকা কম