ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বেবি কেয়ার স্কুলের স্বত্বাধিকারী জালাল উদ্দীনের দাফন সম্পন্ন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৭:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০
  • / ১৫৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদা উপজেলা সদরের বেবি কেয়ার স্কুলের স্বত্বাধিকারী জালাল উদ্দীন ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। জালাল উদ্দীন চুয়াডাঙ্গা মার্কেটপাড়ার মৃত নঈম উদ্দীনের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডপাড়ার বসবাস করতেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। গত সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁর নিজ বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গত সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দামুড়হুদা কবরস্থানে জানাজার নামাজ শেষে দাফনকার্য সম্পন্ন করা হয়।
উল্লেখ্য, মরহুম জালাল উদ্দিন করাচীতে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় ১৯৭১ সালে সেখান থেকে পালিয়ে চলে আসেন এবং তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগ দেন। অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত তিনি যশোর বিমান বাহিনীর ঘাটিতে কর্মরত ছিলেন। তিনি কিছুদিন উপজেলার কানন স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। পরে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডপাড়ায় বেবি কেয়ার কিন্টার গার্টেন নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই তিনি নিজ বাড়িতে থাকতেন। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বেবি কেয়ার স্কুলের স্বত্বাধিকারী জালাল উদ্দীনের দাফন সম্পন্ন

আপলোড টাইম : ১০:১৭:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ অগাস্ট ২০২০

প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদা উপজেলা সদরের বেবি কেয়ার স্কুলের স্বত্বাধিকারী জালাল উদ্দীন ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। জালাল উদ্দীন চুয়াডাঙ্গা মার্কেটপাড়ার মৃত নঈম উদ্দীনের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডপাড়ার বসবাস করতেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। গত সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁর নিজ বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। গত সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দামুড়হুদা কবরস্থানে জানাজার নামাজ শেষে দাফনকার্য সম্পন্ন করা হয়।
উল্লেখ্য, মরহুম জালাল উদ্দিন করাচীতে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় ১৯৭১ সালে সেখান থেকে পালিয়ে চলে আসেন এবং তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগ দেন। অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত তিনি যশোর বিমান বাহিনীর ঘাটিতে কর্মরত ছিলেন। তিনি কিছুদিন উপজেলার কানন স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। পরে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ডপাড়ায় বেবি কেয়ার কিন্টার গার্টেন নামে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই তিনি নিজ বাড়িতে থাকতেন। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।