ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বেপরোয়া কুকুর : আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা-৩৮

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮
  • / ৩৯৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার পৃথকস্থানে কুকুরের কামড়ে ক্রমেই রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এরিপোর্ট লেখাপর্যন্ত আহত রোগীর সংখ্যা ৩৮। তারা প্রত্যেকেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। গত ২০-১২-২০১৮ তারিখ হতে ২৬-১২-২০১৮ তারিখের মধ্যে মোট কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪০ জন। এরমধ্যে ২০ ডিসেম্বর আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২৪ জন, ২১ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬ জন, ২২ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৯ জন, ২৩ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৮ জন, ২৪ তারিখে আক্রান্তক রোগীর সংখ্যা ২৩ জন, ২৫ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২ জন এবং ২৬ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৩৮ জন। তারা প্রত্যেকেই কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত। এই শীতের মৌসুমে অনেকেই কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হচ্ছে। তারা প্রত্যেকেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করছে। চুয়াডাঙ্গার পৃথক পৃথক স্থানে রাস্তায় দেখা মিলছে বিপুল সংখ্যক কুকুর। চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার জামাত আলী বলেন, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানেই মানুষের চলাচলে বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে কুকুর। মানুষ রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় কুকুর অযথা ডাকাডাকি করে এবং তেড়ে আসে। এতে মানুষের মাঝে কুকুরকে নিয়ে একটি আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে কুকুর দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। সেখানেও দেখা যাচ্ছে কুকুর অযথা মানুষের উপর আক্রমন করছে। কুকুরের কামড় এখন যেন নিত্যদিনের কাহিনী। রোজই দেখা মিলছে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত অসংখ্য রোগী। আক্রান্ত রোগীরা প্রত্যেকেই প্রশাসনের নজরদারী কামনা করেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বেপরোয়া কুকুর : আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা-৩৮

আপলোড টাইম : ১০:৪৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার পৃথকস্থানে কুকুরের কামড়ে ক্রমেই রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এরিপোর্ট লেখাপর্যন্ত আহত রোগীর সংখ্যা ৩৮। তারা প্রত্যেকেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। গত ২০-১২-২০১৮ তারিখ হতে ২৬-১২-২০১৮ তারিখের মধ্যে মোট কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪০ জন। এরমধ্যে ২০ ডিসেম্বর আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২৪ জন, ২১ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬ জন, ২২ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৯ জন, ২৩ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৮ জন, ২৪ তারিখে আক্রান্তক রোগীর সংখ্যা ২৩ জন, ২৫ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২ জন এবং ২৬ তারিখে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৩৮ জন। তারা প্রত্যেকেই কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত। এই শীতের মৌসুমে অনেকেই কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হচ্ছে। তারা প্রত্যেকেই চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করছে। চুয়াডাঙ্গার পৃথক পৃথক স্থানে রাস্তায় দেখা মিলছে বিপুল সংখ্যক কুকুর। চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার জামাত আলী বলেন, চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানেই মানুষের চলাচলে বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে কুকুর। মানুষ রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় কুকুর অযথা ডাকাডাকি করে এবং তেড়ে আসে। এতে মানুষের মাঝে কুকুরকে নিয়ে একটি আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে কুকুর দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। সেখানেও দেখা যাচ্ছে কুকুর অযথা মানুষের উপর আক্রমন করছে। কুকুরের কামড় এখন যেন নিত্যদিনের কাহিনী। রোজই দেখা মিলছে কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত অসংখ্য রোগী। আক্রান্ত রোগীরা প্রত্যেকেই প্রশাসনের নজরদারী কামনা করেছেন।