ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বৃটিশ, স্পেনসহ দেশের বিশেষজ্ঞরা চুয়াডাঙ্গায় যাবেন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৫১:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর ২০২০
  • / ১৯২ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার পর্যটন পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেছেন, ফল-ফুলে সমৃদ্ধ কৃষি প্রধান এলাকা চুয়াডাঙ্গা জেলা। সেখানে অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত এবং প্রাচীন নিদর্শন আছে, আমি সেটা জানি। ডিসি ইকোপার্ককে ঘিরে এই সকল স্থানের সাথে একটি সংযোগ স্থাপনের কথা বলেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক। পর্যটন এমন একটা বিষয় যা দেশি-বিদেশি সকলকে টানে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে সকল দিকেই উন্নয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আমরা তাঁর নেতৃত্বে এগিয়ে চলছি। গতকাল বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন এবং বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের আয়োজনে পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্তকরণ, বাংলাদেশ পর্যটন পরিকল্পনা বিষয়ে সহায়তাকরণ বিষয়ে অনলাইন কর্মশালায় জুম অ্যাপে যুক্ত থেকে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী আরো বলেন, আমাদের দেশে ট্যুরিজমকে বাড়িয়ে তুলতে হবে। চুয়াডাঙ্গার ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে আপনারা একটি মাস্টার প্লানের কথা বলেছেন। আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাকে দিয়েছি। বৃটিশ, স্পেন এবং বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞরা চুয়াডাঙ্গায় যাবেন। সেখানে কীভাবে কী কী প্রয়োজন তা তারা রির্পোটে উল্লেখ করবেন। তারপর আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সকল কিছু বাস্তবায়নে কাজ করবো। এখনো আমরা থেমে নেই। আমাদের কাজ চলছে। একটা দৃশ্যমান পরিবর্তন যাতে আসে সেই কাজ করা হবে। চুয়াডাঙ্গায় পর্যটনের একটি অন্যতম স্পট গড়ে তোলা হবে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে তাঁর করা মাস্টার প্লানের প্রেজেন্টশন উপস্থাপন করে তিনি বলেন, পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ১ কোটি ২০ লাখ টাকার কাজ ইতিমধ্যে হয়েছে এবং কিছু কাজ চলমান আছে। বাকী কাজগুলো জেলা প্রশাসন, বিভাগীয় প্রশাসন এবং টিআর কাবিখা প্রজেক্টের মাধ্যমে করা হয়েছে। ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে একটি মাস্টার প্লান করা হয়েছে। যেখানে পানির ওপরে ভাসমান কটেজ থাকবে। সেই কটেজে যাওয়ার জন্য ভাসমান সেতু থাকবে। ভিতরে কপি শপ, ক্যাফে রেস্টুরেন্ট থাকবে। একটি আন্তর্জাতিকমানের কনফারেন্স হল থাকবে। যেখানে প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রোগ্রাম করা যাবে। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষা সম্পর্কে একটি কর্নার থাকবে। বড় একটি বিল আছে। যার মাঝখানে ঝুলন্ত ব্রিজ থাকবে। সাংস্কৃতিক চর্চার জায়গাও থাকবে। এখানে শতবর্ষী কিছু বৃক্ষ আছে। সেই বৃক্ষগুলোতে আমরা কিছু বৃক্ষবাড়ী তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছি। ১২৮ একর জমি, অনেক বড় একটা জায়গা হওয়ায় দুটি ওয়াচ টাওয়ারও থাকবে। পিকনিক সেড থাকবে। একটা পরিকল্পিত বাগান থাকবে। যেটির কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। দেশ-বিদেশ থেকে গাছ এনে লাগানো হবে। করোনাকালের আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের এখান থেকে আয় হয়েছিলো এক লাখ ৩৬ হাজার ৪০৫ টাকা। অথচ এখানে এখন তেমন কিছুই নেই। থাকার ঘরও নেই। যদি মাস্টার প্লান অনুযায়ী বাস্তায়ন করা যায়, তবে আমরা একটি ধারণা করছি ওখান থেকে মাসিক আবাসন থেকে ৩০ লাখ, বিভিন্ন রাইড থেকে ১০ লাখ, কনভেনশন হল থেকে ৫ লাখ, পার্কিং, প্রবেশ ফি এবং অন্যান্য থেকে ১০ লাখসহ মোট ৫৫ লাখ টাকা আয় হতে পারে। সবথেকে বড় বিষয় সরাসরি ৫ শ জনের মতো মানুষের কর্মসংস্থান এবং পরোক্ষভাবে ১০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে।
জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম আরো বলেন, এই মেগা প্রজেক্টটি বাস্তায়ন হলে ডিসি ইকোপার্ক কেন্দ্রিক পর্যটন অঞ্চল, কৃষিভিত্তিক পর্যটনের বিকাশ, পুরাকৃর্তি নির্ভর পর্যটন কেন্দ্র, রেল সংযোগসহ এই অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে। ডিসি ইকোপার্ক থেকে মুজিবনগরের দূরুত্ব ৮ কিলোমিটার, একইভাবে ডিসি ইকোপার্ক থেকে কাজী নজরুল ইসলামের আটচালা ঘর ৫ কি.মি, আটকবর ২ কি.মি, লালশাহের মাজার ৪০ কি. মি. আমঝুপি ৬ কি. মি, রবিন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী ৬০ কি. মি, ক্যাথলিক চার্চ ৪ কি. মি, কেরু অ্যাড. কোম্পানি ১০ কিলোমিটার দূরুত্বে। এগুলোর সংযোগ তৈরি হলে যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নয়ন হবে। এই পুরো কাজে এই অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে।
কর্মশালায় ঢাকা থেকে জুম অ্যাপে যুক্ত থেকে আরো বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক আবু তাহের মোহাম্মদ জাবের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) জাবেদ আহমেদ, যুগ্ম সচিব ড. মল্লিক আনোয়ার।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গার হয়ে বক্তব্য রাখেন, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মুনিম লিংকন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান আলী মুনসুর বাবু, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফ, সাংবাদিক শাহ আলম সনি প্রমুখ।
এসময় চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইয়াহ ইয়া খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা পারভীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাহিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বৃটিশ, স্পেনসহ দেশের বিশেষজ্ঞরা চুয়াডাঙ্গায় যাবেন

আপলোড টাইম : ১১:৫১:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর ২০২০

চুয়াডাঙ্গার পর্যটন পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালায় প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী
নিজস্ব প্রতিবেদক:
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেছেন, ফল-ফুলে সমৃদ্ধ কৃষি প্রধান এলাকা চুয়াডাঙ্গা জেলা। সেখানে অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত এবং প্রাচীন নিদর্শন আছে, আমি সেটা জানি। ডিসি ইকোপার্ককে ঘিরে এই সকল স্থানের সাথে একটি সংযোগ স্থাপনের কথা বলেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক। পর্যটন এমন একটা বিষয় যা দেশি-বিদেশি সকলকে টানে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে সকল দিকেই উন্নয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আমরা তাঁর নেতৃত্বে এগিয়ে চলছি। গতকাল বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন এবং বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের আয়োজনে পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্তকরণ, বাংলাদেশ পর্যটন পরিকল্পনা বিষয়ে সহায়তাকরণ বিষয়ে অনলাইন কর্মশালায় জুম অ্যাপে যুক্ত থেকে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী আরো বলেন, আমাদের দেশে ট্যুরিজমকে বাড়িয়ে তুলতে হবে। চুয়াডাঙ্গার ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে আপনারা একটি মাস্টার প্লানের কথা বলেছেন। আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাকে দিয়েছি। বৃটিশ, স্পেন এবং বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞরা চুয়াডাঙ্গায় যাবেন। সেখানে কীভাবে কী কী প্রয়োজন তা তারা রির্পোটে উল্লেখ করবেন। তারপর আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সকল কিছু বাস্তবায়নে কাজ করবো। এখনো আমরা থেমে নেই। আমাদের কাজ চলছে। একটা দৃশ্যমান পরিবর্তন যাতে আসে সেই কাজ করা হবে। চুয়াডাঙ্গায় পর্যটনের একটি অন্যতম স্পট গড়ে তোলা হবে।
কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে তাঁর করা মাস্টার প্লানের প্রেজেন্টশন উপস্থাপন করে তিনি বলেন, পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ১ কোটি ২০ লাখ টাকার কাজ ইতিমধ্যে হয়েছে এবং কিছু কাজ চলমান আছে। বাকী কাজগুলো জেলা প্রশাসন, বিভাগীয় প্রশাসন এবং টিআর কাবিখা প্রজেক্টের মাধ্যমে করা হয়েছে। ডিসি ইকোপার্ক নিয়ে একটি মাস্টার প্লান করা হয়েছে। যেখানে পানির ওপরে ভাসমান কটেজ থাকবে। সেই কটেজে যাওয়ার জন্য ভাসমান সেতু থাকবে। ভিতরে কপি শপ, ক্যাফে রেস্টুরেন্ট থাকবে। একটি আন্তর্জাতিকমানের কনফারেন্স হল থাকবে। যেখানে প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রোগ্রাম করা যাবে। বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, মাতৃভাষা সম্পর্কে একটি কর্নার থাকবে। বড় একটি বিল আছে। যার মাঝখানে ঝুলন্ত ব্রিজ থাকবে। সাংস্কৃতিক চর্চার জায়গাও থাকবে। এখানে শতবর্ষী কিছু বৃক্ষ আছে। সেই বৃক্ষগুলোতে আমরা কিছু বৃক্ষবাড়ী তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছি। ১২৮ একর জমি, অনেক বড় একটা জায়গা হওয়ায় দুটি ওয়াচ টাওয়ারও থাকবে। পিকনিক সেড থাকবে। একটা পরিকল্পিত বাগান থাকবে। যেটির কাজ ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে। দেশ-বিদেশ থেকে গাছ এনে লাগানো হবে। করোনাকালের আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে আমাদের এখান থেকে আয় হয়েছিলো এক লাখ ৩৬ হাজার ৪০৫ টাকা। অথচ এখানে এখন তেমন কিছুই নেই। থাকার ঘরও নেই। যদি মাস্টার প্লান অনুযায়ী বাস্তায়ন করা যায়, তবে আমরা একটি ধারণা করছি ওখান থেকে মাসিক আবাসন থেকে ৩০ লাখ, বিভিন্ন রাইড থেকে ১০ লাখ, কনভেনশন হল থেকে ৫ লাখ, পার্কিং, প্রবেশ ফি এবং অন্যান্য থেকে ১০ লাখসহ মোট ৫৫ লাখ টাকা আয় হতে পারে। সবথেকে বড় বিষয় সরাসরি ৫ শ জনের মতো মানুষের কর্মসংস্থান এবং পরোক্ষভাবে ১০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে।
জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম আরো বলেন, এই মেগা প্রজেক্টটি বাস্তায়ন হলে ডিসি ইকোপার্ক কেন্দ্রিক পর্যটন অঞ্চল, কৃষিভিত্তিক পর্যটনের বিকাশ, পুরাকৃর্তি নির্ভর পর্যটন কেন্দ্র, রেল সংযোগসহ এই অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে। ডিসি ইকোপার্ক থেকে মুজিবনগরের দূরুত্ব ৮ কিলোমিটার, একইভাবে ডিসি ইকোপার্ক থেকে কাজী নজরুল ইসলামের আটচালা ঘর ৫ কি.মি, আটকবর ২ কি.মি, লালশাহের মাজার ৪০ কি. মি. আমঝুপি ৬ কি. মি, রবিন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ী ৬০ কি. মি, ক্যাথলিক চার্চ ৪ কি. মি, কেরু অ্যাড. কোম্পানি ১০ কিলোমিটার দূরুত্বে। এগুলোর সংযোগ তৈরি হলে যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নয়ন হবে। এই পুরো কাজে এই অঞ্চলের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে।
কর্মশালায় ঢাকা থেকে জুম অ্যাপে যুক্ত থেকে আরো বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের পরিচালক আবু তাহের মোহাম্মদ জাবের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) জাবেদ আহমেদ, যুগ্ম সচিব ড. মল্লিক আনোয়ার।
এদিকে, চুয়াডাঙ্গার হয়ে বক্তব্য রাখেন, জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মুনিম লিংকন, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান আলী মুনসুর বাবু, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফ, সাংবাদিক শাহ আলম সনি প্রমুখ।
এসময় চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইয়াহ ইয়া খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মনিরা পারভীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জাহিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।