ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিএনপি’র দলীয় প্রার্থী কমল জোয়ার্দ্দারকে সমর্থন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮
  • / ৩৫৬ বার পড়া হয়েছে

নাগদাহ ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীরের প্রার্থীতা প্রত্যাহার
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ২৯ মার্চ আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি পন্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। সেইসাথে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমলের পক্ষে সমর্থন জানান। গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শরীফুজ্জামান শরীফের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তিনি তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। আগামী ২৯ মার্চ নাগাদহ ইউপি নির্বাচনে আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীক নিয়ে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে তার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালায়। সোমবার নাগদাহ ইউপি নির্বাচনী এলাকায় ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্র্থী মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমলের পক্ষে গণসংযোগকালে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন এবং ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে সমর্থন দিয়ে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দেন। এ বিষয়ে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন জানান, আমি বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে বিশ্বাস করি। তাই দল যাকে মনোনয়ন দিয়েছে আমি তার পক্ষেই নির্বাচনী কাজ করব। তাই দলীয় স্বার্থে আমি আমার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করলাম। সেইসাথে সবাইকে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী কমলকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান। বিএনপি মনোনিত মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমল দলীয় স্বার্থে আলমগীর তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় তাকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন আমার পক্ষে নয় বিএনপির দলীয় স্বার্থে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। এবিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ জানান, সরকারের জুলুম নিপীড়ন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে প্রেরণ ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আলোচনা করলে দলীয় ভাবগাম্ভীর্যে বিশ্বাস করে আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। এ নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হলে গণতন্ত্র সমুন্নত হবে। বর্তমান স্বৈরাচারী শাসকের হাত থেকে দেশকে দেশের সাধারণ মানুষকে মুক্ত করতে হলে এ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার বিকল্প নেই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বিএনপি’র দলীয় প্রার্থী কমল জোয়ার্দ্দারকে সমর্থন

আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮

নাগদাহ ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীরের প্রার্থীতা প্রত্যাহার
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ২৯ মার্চ আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি পন্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন। সেইসাথে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমলের পক্ষে সমর্থন জানান। গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শরীফুজ্জামান শরীফের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তিনি তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। আগামী ২৯ মার্চ নাগাদহ ইউপি নির্বাচনে আলমগীর হোসেন ঘোড়া প্রতীক নিয়ে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে তার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালায়। সোমবার নাগদাহ ইউপি নির্বাচনী এলাকায় ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্র্থী মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমলের পক্ষে গণসংযোগকালে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন এবং ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীর পক্ষে সমর্থন দিয়ে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দেন। এ বিষয়ে বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন জানান, আমি বিএনপির দলীয় সিদ্ধান্তে বিশ্বাস করি। তাই দল যাকে মনোনয়ন দিয়েছে আমি তার পক্ষেই নির্বাচনী কাজ করব। তাই দলীয় স্বার্থে আমি আমার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করলাম। সেইসাথে সবাইকে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী কমলকে সমর্থন দিয়ে বিজয়ী করার জন্য সবাইকে আহ্বান জানান। বিএনপি মনোনিত মখলেচুর রহমান জোয়ার্দ্দার কমল দলীয় স্বার্থে আলমগীর তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় তাকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন আমার পক্ষে নয় বিএনপির দলীয় স্বার্থে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। এবিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক ছাত্রদল নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ জানান, সরকারের জুলুম নিপীড়ন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে প্রেরণ ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আলোচনা করলে দলীয় ভাবগাম্ভীর্যে বিশ্বাস করে আলমগীর হোসেন তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেন। এ নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হলে গণতন্ত্র সমুন্নত হবে। বর্তমান স্বৈরাচারী শাসকের হাত থেকে দেশকে দেশের সাধারণ মানুষকে মুক্ত করতে হলে এ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার বিকল্প নেই।