ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বালিশ কা-ে ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ২৪০ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত প্রকল্পের বালিশ ও আসবাবপত্র কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন দিয়েছে দুদক। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব ভট্টাচার্য এ খবর নিশ্চিত করেছেন। রূপপুর প্রকল্পের বালিশ কেলেঙ্কারি নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়, প্রকল্পের রাশিয়ান কর্মকর্তা কর্মচারীদের ৯৬৬টি ফ্ল্যাটের সরঞ্জামাদি সরবরাহ করতে বিভিন্ন আইটেমের ক্রয়মূল্য বাজার মূল্যের চেয়ে অস্বাভাবিক বেশি ধার্য করা হয়। এতে প্রতিটি বালিশের দাম ৫৯৫৭ টাকা এবং বালিশ ফ্ল্যাটে উঠানোর জন্য ৭৬০ টাকা ধরা হয়। এছাড়াও বৈদ্যুতিক চুলা ৭৭৪৭ টাকায় কিনে নীচতলা হতে উপরে তোলার জন্য ৬৬৫০ টাকা ব্যয় হয়। ঘটনা জানাজানি হলে আবাসন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় দু’টি তদন্ত কমিটি গঠন করে। উল্লেখ্য, গত ২১ মে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছিলেন, গ্রিনসিটি প্রকল্পের দুর্নীতির বিষয়টি কমিশন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। আবাসন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দুটি তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বালিশ কা-ে ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

আপলোড টাইম : ১১:০০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯

সমীকরণ প্রতিবেদন:
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুত প্রকল্পের বালিশ ও আসবাবপত্র কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন দিয়েছে দুদক। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব ভট্টাচার্য এ খবর নিশ্চিত করেছেন। রূপপুর প্রকল্পের বালিশ কেলেঙ্কারি নিয়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়, প্রকল্পের রাশিয়ান কর্মকর্তা কর্মচারীদের ৯৬৬টি ফ্ল্যাটের সরঞ্জামাদি সরবরাহ করতে বিভিন্ন আইটেমের ক্রয়মূল্য বাজার মূল্যের চেয়ে অস্বাভাবিক বেশি ধার্য করা হয়। এতে প্রতিটি বালিশের দাম ৫৯৫৭ টাকা এবং বালিশ ফ্ল্যাটে উঠানোর জন্য ৭৬০ টাকা ধরা হয়। এছাড়াও বৈদ্যুতিক চুলা ৭৭৪৭ টাকায় কিনে নীচতলা হতে উপরে তোলার জন্য ৬৬৫০ টাকা ব্যয় হয়। ঘটনা জানাজানি হলে আবাসন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় দু’টি তদন্ত কমিটি গঠন করে। উল্লেখ্য, গত ২১ মে দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছিলেন, গ্রিনসিটি প্রকল্পের দুর্নীতির বিষয়টি কমিশন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। আবাসন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দুটি তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে ।