ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাকবিতন্ডা : দামুড়হুদায় যুবককে কুপিয়ে জখম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: দামুড়হুদায় বাইসাইকেল চাওয়াকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বাকবিতন্ডায় শামিম হোসেন (২০) নামের এ যুবককে কুপিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার বিকাল ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত যুবক দামুড়হুদা উপজেলার কুনিয়া চাঁদপুর গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। এ সময় পরিবারের সদস্যরা শামিমকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। ঘটনা সূত্রে যানা যায়, রোববার দুপুর ২টার দিকে একটি সাইকেলকে কেন্দ্র করে শামিমের নিজ পরিবারের মধ্যে বাকবিতন্ডা চলছিল। এ সময় প্রতিবেশী জারেকা খাতুন উক্ত বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়লে জারেকা খাতুন ও শামিমের পরিবারের মধ্যে গালিগালাজের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনার পরে বিকাল ৫টার দিকে জারেকার মেয়ে ও তার জামাই আব্দুল আলিম (৩৫) গালিগালাজের ঘটনা জানতে পারলে একটি ধারালো রামদা দিয়ে শামিমের বাড়িতে এসে শামিমের মাথায় একটি কোপ মারে। এ সময় শামিম গুরুত্বর জখম হয়। গুরত্বর জখম অবস্থায় শামিমের পরিবারের সদস্যরা শামিমকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এদিকে, শামিমের মাথায় আঘাতের ব্যাপারে জানতে চাইলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ধারালো অস্ত্রের কোপে শামিমের মাথায় গুরুত্বর জখম হয়েছে ও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তার মাথায় ২০টিরও বেশি সেলাই ও রক্তক্ষরণের জণ্য এক ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়েছে। বর্তমানে শামিম হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বাকবিতন্ডা : দামুড়হুদায় যুবককে কুপিয়ে জখম

আপলোড টাইম : ১০:৩৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ নভেম্বর ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: দামুড়হুদায় বাইসাইকেল চাওয়াকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বাকবিতন্ডায় শামিম হোসেন (২০) নামের এ যুবককে কুপিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল রোববার বিকাল ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত যুবক দামুড়হুদা উপজেলার কুনিয়া চাঁদপুর গ্রামের নাসির উদ্দীনের ছেলে। এ সময় পরিবারের সদস্যরা শামিমকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। ঘটনা সূত্রে যানা যায়, রোববার দুপুর ২টার দিকে একটি সাইকেলকে কেন্দ্র করে শামিমের নিজ পরিবারের মধ্যে বাকবিতন্ডা চলছিল। এ সময় প্রতিবেশী জারেকা খাতুন উক্ত বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়লে জারেকা খাতুন ও শামিমের পরিবারের মধ্যে গালিগালাজের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনার পরে বিকাল ৫টার দিকে জারেকার মেয়ে ও তার জামাই আব্দুল আলিম (৩৫) গালিগালাজের ঘটনা জানতে পারলে একটি ধারালো রামদা দিয়ে শামিমের বাড়িতে এসে শামিমের মাথায় একটি কোপ মারে। এ সময় শামিম গুরুত্বর জখম হয়। গুরত্বর জখম অবস্থায় শামিমের পরিবারের সদস্যরা শামিমকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এদিকে, শামিমের মাথায় আঘাতের ব্যাপারে জানতে চাইলে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ধারালো অস্ত্রের কোপে শামিমের মাথায় গুরুত্বর জখম হয়েছে ও প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তার মাথায় ২০টিরও বেশি সেলাই ও রক্তক্ষরণের জণ্য এক ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়েছে। বর্তমানে শামিম হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছে।