ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

প্রায় দু’দশক কারাবন্দি সর্বহারা প্রধান চুয়াডাঙ্গার লাল্টুর জামিন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭
  • / ১৫০৯ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: চুয়াডাঙ্গার সর্বহারা গ্রুপের প্রধান ১৯ বছর ধরে কারাবন্দি নুরুজ্জামান লাল্টুকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে চলমান হত্যা মামলা আগামী চার মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে লাল্টুর জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এসএম আরিফুল ইসলাম। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরহাদ আহমেদ। নুরুজ্জামান লাল্টু চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা গ্রামের সিরাজ আলীর ছেলে। সে স্থানীয় লাল্টু বাহিনী ও সর্বহারা গ্রুপের প্রধান ছিলো।
১৯৯৮ সালে লাল্টু তার বাহিনী নিয়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। সেই থেকে তিনি কারাগারে আছেন। তার বিরুদ্ধে শতাধিক মানুষ হত্যার অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯৩ সালে দায়ের করা একটি হত্যা মামলা নিম্ন আদালতে বিচারাধীন। এই মামলায় গত ৮ বছর ধরে কোনও সাক্ষী না পাওয়ায় লাল্টুর জামিন আবেদন করেন। আদালত তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

প্রায় দু’দশক কারাবন্দি সর্বহারা প্রধান চুয়াডাঙ্গার লাল্টুর জামিন

আপলোড টাইম : ১০:৪০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০১৭

ডেস্ক রিপোর্ট: চুয়াডাঙ্গার সর্বহারা গ্রুপের প্রধান ১৯ বছর ধরে কারাবন্দি নুরুজ্জামান লাল্টুকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে চলমান হত্যা মামলা আগামী চার মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে লাল্টুর জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এসএম আরিফুল ইসলাম। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরহাদ আহমেদ। নুরুজ্জামান লাল্টু চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা গ্রামের সিরাজ আলীর ছেলে। সে স্থানীয় লাল্টু বাহিনী ও সর্বহারা গ্রুপের প্রধান ছিলো।
১৯৯৮ সালে লাল্টু তার বাহিনী নিয়ে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। সেই থেকে তিনি কারাগারে আছেন। তার বিরুদ্ধে শতাধিক মানুষ হত্যার অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৯৩ সালে দায়ের করা একটি হত্যা মামলা নিম্ন আদালতে বিচারাধীন। এই মামলায় গত ৮ বছর ধরে কোনও সাক্ষী না পাওয়ায় লাল্টুর জামিন আবেদন করেন। আদালত তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।