ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, মামা-ভাগ্নে গ্রেপ্তার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫৫:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ২২৭ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামা-ভাগ্নেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন জেলার মহেশপুর উপজেলার আলামপুর গ্রামের মাসুদ ও তাঁর ভাগ্নে রিয়াদ। গত শনিবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুল আলম গতকাল রোববার বিকেলে জানান, ভিকটিমের স্বামী ও গ্রেপ্তার মাসুদ একসঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় চাকরি করেন। চলতি মাসের ১২ তারিখে ধর্ষক মাসুদ দেশে আসেন। ধর্ষিতার স্বামী মাসুদের কাছে স্ত্রী ও সন্তানের জন্য কিছু জিনিসপত্র পাঠান। ১৩ সেপ্টম্বর ওই সব জিনিসপত্র দেওয়ার জন্য মাসুদ কোটচাঁদপুর শহরের গাবতলাপাড়ায় ভিকটিমের বাসায় আসেন। এ সময় ভাগ্নে রিয়াদকে পাহারায় রেখে মাসুদ ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি সামাজিকভাবে মিটিয়ে ফেলার জন্য চেষ্টা করেন ধর্ষক। কিন্তু ধর্ষিতার পরিবার ন্যায়বিচার না পেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে মৌখিক অভিযোগ করেন। পুলিশ সুপারের নির্দেশে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা হলে গত শনিবার রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওসি মাহবুবুল আলম জানিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, মামা-ভাগ্নে গ্রেপ্তার

আপলোড টাইম : ১০:৫৫:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামা-ভাগ্নেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন জেলার মহেশপুর উপজেলার আলামপুর গ্রামের মাসুদ ও তাঁর ভাগ্নে রিয়াদ। গত শনিবার ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। কোটচাঁদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুবুল আলম গতকাল রোববার বিকেলে জানান, ভিকটিমের স্বামী ও গ্রেপ্তার মাসুদ একসঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় চাকরি করেন। চলতি মাসের ১২ তারিখে ধর্ষক মাসুদ দেশে আসেন। ধর্ষিতার স্বামী মাসুদের কাছে স্ত্রী ও সন্তানের জন্য কিছু জিনিসপত্র পাঠান। ১৩ সেপ্টম্বর ওই সব জিনিসপত্র দেওয়ার জন্য মাসুদ কোটচাঁদপুর শহরের গাবতলাপাড়ায় ভিকটিমের বাসায় আসেন। এ সময় ভাগ্নে রিয়াদকে পাহারায় রেখে মাসুদ ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি সামাজিকভাবে মিটিয়ে ফেলার জন্য চেষ্টা করেন ধর্ষক। কিন্তু ধর্ষিতার পরিবার ন্যায়বিচার না পেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে মৌখিক অভিযোগ করেন। পুলিশ সুপারের নির্দেশে কোটচাঁদপুর থানায় মামলা হলে গত শনিবার রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওসি মাহবুবুল আলম জানিয়েছেন।