ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

প্রতিবন্ধী মায়ের শিশুসন্তানের দায়িত্ব নিতে মেহেরপুর ডিসির কাছে আবেদন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৪০ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস:
মেহেরপুর সদর উপজেলার আলমপুর গ্রামের গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়া প্রতিবন্ধীর শিশুসন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য মেহেরপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) বরাবর ৩ জন আবেদন করেছেন। গতকাল রোববার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৩ জনের আবেদন পৌঁছায়। যারা আবেদন করেছেন, তাঁরা হলেন- মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল খালেক, আমঝুপি গ্রামের খায়রুল ইসলাম টুটুল এবং আলমপুর গ্রামের জাহিদুজ্জামান। উল্লেখ্য, গত ১৯ নভেম্বর অজ্ঞাত এক মানসিক প্রতিবন্ধী আলমপুর গ্রামের আলেকের বাড়ির পাশে একটি গোয়ালঘরে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। অজ্ঞাত ওই মানসিক প্রতিবন্ধী পরে সন্তানটি আলমপুর গ্রামের প্রবাসী শফিকুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুনের কাছে রাখার পর বিষয়টি জানাজানি হলে শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল খালেকের স্ত্রী সাবরিনার তত্ত্বাবধানে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়। এদিকে শিশুটির ব্যাপারে জেলা প্রশাসককে অবহিত করা হলে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান বাচ্চাটিকে সুষ্ঠুভাবে বেড়ে ওঠার লক্ষে তাকে মানুষ করার জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেন। সে প্রেক্ষিতে ওই তিন ব্যক্তি শিশুটিকে নিজ দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আবেদন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

প্রতিবন্ধী মায়ের শিশুসন্তানের দায়িত্ব নিতে মেহেরপুর ডিসির কাছে আবেদন

আপলোড টাইম : ১০:০৬:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ নভেম্বর ২০২০

মেহেরপুর অফিস:
মেহেরপুর সদর উপজেলার আলমপুর গ্রামের গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়া প্রতিবন্ধীর শিশুসন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য মেহেরপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) বরাবর ৩ জন আবেদন করেছেন। গতকাল রোববার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৩ জনের আবেদন পৌঁছায়। যারা আবেদন করেছেন, তাঁরা হলেন- মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল খালেক, আমঝুপি গ্রামের খায়রুল ইসলাম টুটুল এবং আলমপুর গ্রামের জাহিদুজ্জামান। উল্লেখ্য, গত ১৯ নভেম্বর অজ্ঞাত এক মানসিক প্রতিবন্ধী আলমপুর গ্রামের আলেকের বাড়ির পাশে একটি গোয়ালঘরে পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। অজ্ঞাত ওই মানসিক প্রতিবন্ধী পরে সন্তানটি আলমপুর গ্রামের প্রবাসী শফিকুর রহমানের স্ত্রী রহিমা খাতুনের কাছে রাখার পর বিষয়টি জানাজানি হলে শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল খালেকের স্ত্রী সাবরিনার তত্ত্বাবধানে মেহেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়। এদিকে শিশুটির ব্যাপারে জেলা প্রশাসককে অবহিত করা হলে জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান বাচ্চাটিকে সুষ্ঠুভাবে বেড়ে ওঠার লক্ষে তাকে মানুষ করার জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করেন। সে প্রেক্ষিতে ওই তিন ব্যক্তি শিশুটিকে নিজ দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আবেদন করেন।