ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পাশ করতে খাতার মধ্যে ঘুষের টাকা রাখলেন পরীক্ষার্থীরা!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮
  • / ৪০৮ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক: পাশ করিয়ে দিতে বা নম্বর বাড়িয়ে দিতে পরীক্ষার খাতায় অনেক সময় ইনিয়ে বিনিয়ে নানা কথা লেখেন পরীক্ষার্থী। কিন্তু খাতার মধ্যে অজ্ঞাত পরীক্ষকের উদ্দেশ্যে ঘুষের টাকা রাখার মতো অবাক করা ঘটনা ঘটেছে ভারতে। খাতা পরীক্ষা করতে গিয়ে ১০০ ও ৫০ টাকার পেয়েছেন শিক্ষকরা। টাকার পাশে আবার নম্বর বাড়িয়ে দেয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। খবর এবেলার। খবরে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ভারতের উত্তরপ্রদেশে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এ বছরে বোর্ড পরীক্ষায় নকল ঠেকাতে প্রশাসন কঠোর ভূমিকা রাখে। ফলে পাশ করতে না পারার ভয়ে পরীক্ষা দেয়নি ১০ লাখ ছাত্র-ছাত্রী। নকল ঠেকানোয় অনেকের মধ্যে ফেলের ভয় তাড়া করে বেড়াচ্ছে। এজন্য নম্বর বাড়াতে শিক্ষকদের ঘুষ দিতেও পিছপা হল না তারা। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় উত্তরপত্র পরীক্ষা করতে গিয়ে অবাক হয়ে যান শিক্ষকরা। দেখা যায় যে, বেশ কিছু উত্তরপত্রের পাতার ভিতরে নোট রেখে দেয়া হয়েছে। পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর জন্য ১০০ ও ৫০ টাকার এই নোটগুলি রেখে দেয়া হয়েছে। কোনো কোনো খাতায় নোটের পাশেই নম্বর বাড়ানোর কথা লিখে শিক্ষকদের কাছে আবেদন করা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

পাশ করতে খাতার মধ্যে ঘুষের টাকা রাখলেন পরীক্ষার্থীরা!

আপলোড টাইম : ০৯:৩৬:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ মার্চ ২০১৮

সমীকরণ ডেস্ক: পাশ করিয়ে দিতে বা নম্বর বাড়িয়ে দিতে পরীক্ষার খাতায় অনেক সময় ইনিয়ে বিনিয়ে নানা কথা লেখেন পরীক্ষার্থী। কিন্তু খাতার মধ্যে অজ্ঞাত পরীক্ষকের উদ্দেশ্যে ঘুষের টাকা রাখার মতো অবাক করা ঘটনা ঘটেছে ভারতে। খাতা পরীক্ষা করতে গিয়ে ১০০ ও ৫০ টাকার পেয়েছেন শিক্ষকরা। টাকার পাশে আবার নম্বর বাড়িয়ে দেয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। খবর এবেলার। খবরে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ভারতের উত্তরপ্রদেশে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এ বছরে বোর্ড পরীক্ষায় নকল ঠেকাতে প্রশাসন কঠোর ভূমিকা রাখে। ফলে পাশ করতে না পারার ভয়ে পরীক্ষা দেয়নি ১০ লাখ ছাত্র-ছাত্রী। নকল ঠেকানোয় অনেকের মধ্যে ফেলের ভয় তাড়া করে বেড়াচ্ছে। এজন্য নম্বর বাড়াতে শিক্ষকদের ঘুষ দিতেও পিছপা হল না তারা। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষায় উত্তরপত্র পরীক্ষা করতে গিয়ে অবাক হয়ে যান শিক্ষকরা। দেখা যায় যে, বেশ কিছু উত্তরপত্রের পাতার ভিতরে নোট রেখে দেয়া হয়েছে। পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর জন্য ১০০ ও ৫০ টাকার এই নোটগুলি রেখে দেয়া হয়েছে। কোনো কোনো খাতায় নোটের পাশেই নম্বর বাড়ানোর কথা লিখে শিক্ষকদের কাছে আবেদন করা হয়েছে।