ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পাটের ন্যায্য মূল্যের দাবীতে মেহেরপুরের গাংনীতে ওয়ার্কার্স পার্টির স্মারকলিপি প্রদান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৬
  • / ৪৩৫ বার পড়া হয়েছে

03মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরের গাংনীতে পাটের ন্যায্য মূল্যে’র দাবীতে স্মারক লিপি দিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি। গতকাল রবিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রীর  কাছে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ-উজ জামানের মাধ্যমে ওই স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। এসময় মেহেরপুর জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড আব্দুল মাবুদ,কমরেড আব্দুর রশিদ,কমরেড হাশেম আলী,কমরেড তৈয়ব আলী,কমরেড মজনুল হক,কমরেড আরজ আলী,কমরেড আজিজুল হক,কমরেড মমতাজ বেগম,কমরেড বেটুক,কমরেড নিয়াজুল ইসলাম সহ নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে ,মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার মেহেরপুর জেলা। এ জেলার কৃষকরা শরীরের ঘাম ঝরিয়ে কৃষিখাত কে উন্নয়নের দিকে নিতে নিরলস ভাবে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। পাট উৎপাদনে দেশের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে মেহেরপুর। কিন্তু পাটের ন্যায্য মূল্যে পাচ্ছেনা কৃষকরা। ১ বিঘা জমিতে পাট উৎপাদন করতে ১২/১৪ হাজার টাকা খরচ করা হলেও বিক্রি করতে হয় ১০ থেকে ১১ হাজার টাকায়। এভাবে প্রতি বছর কৃষক কে লোকসান গুনতে হয়। পড়িয়া এবং মহাজনদের বাদ দিয়ে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে পাট ক্রয় করার জন্য আহবান জানানো হয়।  পাটের সর্ব নি¤œ মূল্যে অন্তত ৩২শ টাকা প্রতিমন,সার ও কটিনাশক ভেজাল মুক্ত করে এ মুল্যে কমানো সহ বেশ কয়েকটি দাবী জানানো হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

পাটের ন্যায্য মূল্যের দাবীতে মেহেরপুরের গাংনীতে ওয়ার্কার্স পার্টির স্মারকলিপি প্রদান

আপলোড টাইম : ০৮:০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ অগাস্ট ২০১৬

03মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরের গাংনীতে পাটের ন্যায্য মূল্যে’র দাবীতে স্মারক লিপি দিয়েছে ওয়ার্কার্স পার্টি। গতকাল রবিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রীর  কাছে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফ-উজ জামানের মাধ্যমে ওই স্মারক লিপি প্রদান করা হয়। এসময় মেহেরপুর জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড আব্দুল মাবুদ,কমরেড আব্দুর রশিদ,কমরেড হাশেম আলী,কমরেড তৈয়ব আলী,কমরেড মজনুল হক,কমরেড আরজ আলী,কমরেড আজিজুল হক,কমরেড মমতাজ বেগম,কমরেড বেটুক,কমরেড নিয়াজুল ইসলাম সহ নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে ,মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার মেহেরপুর জেলা। এ জেলার কৃষকরা শরীরের ঘাম ঝরিয়ে কৃষিখাত কে উন্নয়নের দিকে নিতে নিরলস ভাবে শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। পাট উৎপাদনে দেশের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে মেহেরপুর। কিন্তু পাটের ন্যায্য মূল্যে পাচ্ছেনা কৃষকরা। ১ বিঘা জমিতে পাট উৎপাদন করতে ১২/১৪ হাজার টাকা খরচ করা হলেও বিক্রি করতে হয় ১০ থেকে ১১ হাজার টাকায়। এভাবে প্রতি বছর কৃষক কে লোকসান গুনতে হয়। পড়িয়া এবং মহাজনদের বাদ দিয়ে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে পাট ক্রয় করার জন্য আহবান জানানো হয়।  পাটের সর্ব নি¤œ মূল্যে অন্তত ৩২শ টাকা প্রতিমন,সার ও কটিনাশক ভেজাল মুক্ত করে এ মুল্যে কমানো সহ বেশ কয়েকটি দাবী জানানো হয়।