ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পরকালে মুক্তির জন্য প্রয়োজন নেক আমল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২০:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৯
  • / ৩১৭ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম ডেস্ক: প্রতিটি প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। শুধু মানুষ আর জিন জাতিকে পরকালের বিচার দিবসে জবাবদিহিতার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। দুনিয়াটা হলো পরকালের ক্ষেতস্বরূপ। দুনিয়া থেকে যারা নেক আমলের ফসল নিয়ে হাশরের ময়দানে হাজির হতে পারবে, তারাই নাজাত ও মুক্তি পাবে। বংশের গৌরব আর সম্পদের গরিমা দুনিয়াতে কাজে লাগলেও, পরকালে এসব দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। এমনকি নবী বংশের লোক হওয়া, আল্লাহর ঘর তৈরি করা ও তার সেবক হওয়াও পরকালীন মুক্তির জন্য যথেষ্ট নয় বরং সার্বিক জীবনে আল্লাহর দাসত্ব করা ও তার বিধান মেনে চলা এবং তা প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোই হলো আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার পূর্বশর্ত। আর আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পারলেই পরকালে মুক্তি পাওয়া যাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা কি হাজীদের জন্য পানি সরবরাহ করা ও মসজিদে হারামের আবাদ করাকে সেই ব্যক্তির সমান মনে কর, যে ব্যক্তি বিশ্বাস স্থাপন করেছে আল্লাহর ওপর ও শেষ দিবসের ওপর এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে? তারা আল্লাহর কাছে সমান নয়। আর আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের হেদায়েত করেন না। যারা ইমান এনেছে ও হিজরত করেছে এবং জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তাদের উচ্চ মর্যাদা রয়েছে। আর তারাই হলো সফলকাম।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

পরকালে মুক্তির জন্য প্রয়োজন নেক আমল

আপলোড টাইম : ০৯:২০:৩৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৯

ধর্ম ডেস্ক: প্রতিটি প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। শুধু মানুষ আর জিন জাতিকে পরকালের বিচার দিবসে জবাবদিহিতার কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। দুনিয়াটা হলো পরকালের ক্ষেতস্বরূপ। দুনিয়া থেকে যারা নেক আমলের ফসল নিয়ে হাশরের ময়দানে হাজির হতে পারবে, তারাই নাজাত ও মুক্তি পাবে। বংশের গৌরব আর সম্পদের গরিমা দুনিয়াতে কাজে লাগলেও, পরকালে এসব দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। এমনকি নবী বংশের লোক হওয়া, আল্লাহর ঘর তৈরি করা ও তার সেবক হওয়াও পরকালীন মুক্তির জন্য যথেষ্ট নয় বরং সার্বিক জীবনে আল্লাহর দাসত্ব করা ও তার বিধান মেনে চলা এবং তা প্রতিষ্ঠার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোই হলো আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়ার পূর্বশর্ত। আর আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পারলেই পরকালে মুক্তি পাওয়া যাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা কি হাজীদের জন্য পানি সরবরাহ করা ও মসজিদে হারামের আবাদ করাকে সেই ব্যক্তির সমান মনে কর, যে ব্যক্তি বিশ্বাস স্থাপন করেছে আল্লাহর ওপর ও শেষ দিবসের ওপর এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে? তারা আল্লাহর কাছে সমান নয়। আর আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের হেদায়েত করেন না। যারা ইমান এনেছে ও হিজরত করেছে এবং জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছে, আল্লাহর কাছে তাদের উচ্চ মর্যাদা রয়েছে। আর তারাই হলো সফলকাম।’