ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নামাজ হলো ফরজ ইবাদত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ৩৭৯ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম ডেস্ক: ইবাদতের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে নামাজ। কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আল্লাহ তায়ালা নামাজের হিসাব নেবেন। নামাজ একটি ফরজ ইবাদত, এই ফরজ ইবাদত আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর তরিকায় আদায় করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যারা সুন্দরভাবে আদায় করে আল্লাহ তায়ালা তাকে পাঁচটি বিশেষ পুরস্কারে সম্মানিত করবেন। যেমন ১. তার থেকে মৃত্যুর কষ্ট দূর করে দেবেন। ২. তার কবরের শাস্তি মাফ করে দেবেন। ৩. কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ডান হাতে আমালনামা দান করবেন। ৪. বিদ্যুতের গতিতে পুলসিরাত পার করবেন। ৫. বিনা হিসাবে জান্নাত দান করবেন। অতএব তরিকায় নামাজ শিখে নেয়া জরুরি। রাসুলুল্লাহ (সা.) কে আল্লাহ তায়ালা জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে সহি তরিকার নামাজ পড়া শিখিয়েছেন। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও হযরত জিবরাইল (আ.)-এর দেখানো তরিকায়ই সব সময় নামাজ পড়তেন। কারণ এটিই ছিল আল্লাহ তায়ালার শেখানো তরিকা। হজরত সাহাবায়ে কেরাম (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) কে যেভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন সেভাবেই তারা নামাজ আদায় করেছেন। ইমামের পেছনে যারা ইক্তেদা করে তাদের মুক্তাদি বলে। ইমামের পেছনে নামাজ আদায় করার নিয়ত করতে হবে। তা ছাড়া নামাজ আদায় হবে না।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

নামাজ হলো ফরজ ইবাদত

আপলোড টাইম : ০৯:৪৬:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ জানুয়ারী ২০১৯

ধর্ম ডেস্ক: ইবাদতের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে নামাজ। কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আল্লাহ তায়ালা নামাজের হিসাব নেবেন। নামাজ একটি ফরজ ইবাদত, এই ফরজ ইবাদত আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর তরিকায় আদায় করতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যারা সুন্দরভাবে আদায় করে আল্লাহ তায়ালা তাকে পাঁচটি বিশেষ পুরস্কারে সম্মানিত করবেন। যেমন ১. তার থেকে মৃত্যুর কষ্ট দূর করে দেবেন। ২. তার কবরের শাস্তি মাফ করে দেবেন। ৩. কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ডান হাতে আমালনামা দান করবেন। ৪. বিদ্যুতের গতিতে পুলসিরাত পার করবেন। ৫. বিনা হিসাবে জান্নাত দান করবেন। অতএব তরিকায় নামাজ শিখে নেয়া জরুরি। রাসুলুল্লাহ (সা.) কে আল্লাহ তায়ালা জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে সহি তরিকার নামাজ পড়া শিখিয়েছেন। আর রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও হযরত জিবরাইল (আ.)-এর দেখানো তরিকায়ই সব সময় নামাজ পড়তেন। কারণ এটিই ছিল আল্লাহ তায়ালার শেখানো তরিকা। হজরত সাহাবায়ে কেরাম (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.) কে যেভাবে নামাজ পড়তে দেখেছেন সেভাবেই তারা নামাজ আদায় করেছেন। ইমামের পেছনে যারা ইক্তেদা করে তাদের মুক্তাদি বলে। ইমামের পেছনে নামাজ আদায় করার নিয়ত করতে হবে। তা ছাড়া নামাজ আদায় হবে না।