ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নাটুদহ বোয়ালমারীতে গ্রেফতার আতঙ্কে এলাকাবাসী দালাল আনারুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ : পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০১:২৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৭
  • / ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

wegtewনিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের বোয়ালমারী গ্রামে বর্তমানে চরম গ্রেফতার আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে কোন অপরাধ ছাড়াই গ্রেফতার হওয়ার আতঙ্কে চরম অনিশ্চতায় দিন কাটাচ্ছে। জানা গেছে মাস খানেক ধরে বোয়ালমারী গ্রামে দফায় চালানো হচ্ছে গ্রেফতার অভিযান। বাদ যাচ্ছেনা স্কুলের মেধাবী ছাত্র ও নারীরাও। বর্তমানে বোয়ালমারী স্কুল পাড়ার কাঁচামাল ব্যবসায়ী দেলোয়ারের ছেলে খোরশেদ (৬০) হাজত বাস করছে। তাদের পরিবারের  অভিযোগ তার বাবা নিরীহ ভালো মানুষ। তিনি কাচা মালের ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কাসেমের ছেলে দশম শ্রেনীর ছাত্র সাইমনকে আটক করে ছেড়ে দেয়। আলিবদ্দী পিতা: নেয়াজ উদ্দীন, গাজী, হাফি পিতা: সাত্তার, ইফা পিতা ফকিরকে আটক করে দোষী না হওয়ায় দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশ পরে অবশ্য ছেড়ে দেয়। কেউ কেউ বলেন যে প্রকৃত অপরাধী তাকে আটক করা হোক। অযথা যাতে করে নিরীহ কোন মানুষ হয়রানীর স্বীকার না হয় সে বিষয়টির প্রতি নজর দেওয়ার জন্য দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোসহ সচেতন মহল সেই সাথে যাতে করে কোন নিরীহ মানুষ গ্রেফতার বা হয়রানীর স্বীকার না হয় গভীর তদন্তপূর্বক প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার অনুরোধ জানান। অনেকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে অভিযোগের আঙ্গুল তোলেন বোয়ালমারীর আনারুলের দিকে। তারা জানান আনারুল এসব অপকর্ম করছে ও নিরীহ মানুষদের নাম দিয়ে ব্যাপক আকারে হয়রানী করছে। তবে আনারুলের সাথে কথা তিনি সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

নাটুদহ বোয়ালমারীতে গ্রেফতার আতঙ্কে এলাকাবাসী দালাল আনারুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ : পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা

আপলোড টাইম : ০১:২৬:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৭

wegtewনিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ ইউনিয়নের বোয়ালমারী গ্রামে বর্তমানে চরম গ্রেফতার আতঙ্ক বিরাজ করছে। অনেকে কোন অপরাধ ছাড়াই গ্রেফতার হওয়ার আতঙ্কে চরম অনিশ্চতায় দিন কাটাচ্ছে। জানা গেছে মাস খানেক ধরে বোয়ালমারী গ্রামে দফায় চালানো হচ্ছে গ্রেফতার অভিযান। বাদ যাচ্ছেনা স্কুলের মেধাবী ছাত্র ও নারীরাও। বর্তমানে বোয়ালমারী স্কুল পাড়ার কাঁচামাল ব্যবসায়ী দেলোয়ারের ছেলে খোরশেদ (৬০) হাজত বাস করছে। তাদের পরিবারের  অভিযোগ তার বাবা নিরীহ ভালো মানুষ। তিনি কাচা মালের ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কাসেমের ছেলে দশম শ্রেনীর ছাত্র সাইমনকে আটক করে ছেড়ে দেয়। আলিবদ্দী পিতা: নেয়াজ উদ্দীন, গাজী, হাফি পিতা: সাত্তার, ইফা পিতা ফকিরকে আটক করে দোষী না হওয়ায় দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশ পরে অবশ্য ছেড়ে দেয়। কেউ কেউ বলেন যে প্রকৃত অপরাধী তাকে আটক করা হোক। অযথা যাতে করে নিরীহ কোন মানুষ হয়রানীর স্বীকার না হয় সে বিষয়টির প্রতি নজর দেওয়ার জন্য দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোসহ সচেতন মহল সেই সাথে যাতে করে কোন নিরীহ মানুষ গ্রেফতার বা হয়রানীর স্বীকার না হয় গভীর তদন্তপূর্বক প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার অনুরোধ জানান। অনেকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে অভিযোগের আঙ্গুল তোলেন বোয়ালমারীর আনারুলের দিকে। তারা জানান আনারুল এসব অপকর্ম করছে ও নিরীহ মানুষদের নাম দিয়ে ব্যাপক আকারে হয়রানী করছে। তবে আনারুলের সাথে কথা তিনি সকল অভিযোগ অস্বীকার করেন।