ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের সহযোগিতায় ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ পন্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:০৩:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০১৭
  • / ৩৯৭ বার পড়া হয়েছে

আফজালুল হক/আনিছ বিশ্বাস: দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের সহযোগিতায় ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পেল অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী আকলিমা আক্তার। সোমবার রাতে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামের গিয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামের আলীমের মেয়ে অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী  আকলিমা আক্তার (১৩),  আলুকদিয়া ইউনিয়নের আকন্দবাড়ী গ্রামের কামরুলের (১৮) সাথে কে জোর পূর্বক বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়রা রাতে গোপনে বিয়ে দিবে এমন সংবাদ দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের জানালে তারা উপজেলা নির্বাহি অফিসারকে আবহিত করেন। পরে গতকাল রাতে মেয়ের বাড়িতে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের প্রতিনিধি  নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামে বাড়ীতে  গেলে মেয়ের পরিবারের লোকজন অস্বিকার করে বলে মেয়ে নানির বাড়িতে আছে। পরে জানা যায় এই গ্রামের মেয়ের নানার বাড়ী আয়ুব কান্ডারীর বাড়িতে বিয়ের অয়োজন ছলছিল। বিষয় আয়ুব কান্ডারী টের পেলে বর পক্ষকে পাড়ি পাঠীয়ে দেন। এদিকে ছেলে কামরুল সাংবাদিকদের জানান, বিয়েতে আমার মত ছিল না। জোর করে বিবাহ দিচ্ছে আমার পরিবারের লোকজন। এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের বলেন,বাল্য বিবাহের সত্যতা পেলে আজ তাদের বিরুদ্ধে আইনাগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের সহযোগিতায় ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহ পন্ড

আপলোড টাইম : ০৫:০৩:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ মে ২০১৭

আফজালুল হক/আনিছ বিশ্বাস: দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের সহযোগিতায় ইউএনওর হস্তক্ষেপে বাল্য বিয়ে থেকে রক্ষা পেল অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী আকলিমা আক্তার। সোমবার রাতে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামের গিয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করে দেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামের আলীমের মেয়ে অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী  আকলিমা আক্তার (১৩),  আলুকদিয়া ইউনিয়নের আকন্দবাড়ী গ্রামের কামরুলের (১৮) সাথে কে জোর পূর্বক বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। পরে স্থানীয়রা রাতে গোপনে বিয়ে দিবে এমন সংবাদ দৈনিক সময়ের সমীকরণের সাংবাদিকদের জানালে তারা উপজেলা নির্বাহি অফিসারকে আবহিত করেন। পরে গতকাল রাতে মেয়ের বাড়িতে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের প্রতিনিধি  নতুন ভান্ডারদোহা গ্রামে বাড়ীতে  গেলে মেয়ের পরিবারের লোকজন অস্বিকার করে বলে মেয়ে নানির বাড়িতে আছে। পরে জানা যায় এই গ্রামের মেয়ের নানার বাড়ী আয়ুব কান্ডারীর বাড়িতে বিয়ের অয়োজন ছলছিল। বিষয় আয়ুব কান্ডারী টের পেলে বর পক্ষকে পাড়ি পাঠীয়ে দেন। এদিকে ছেলে কামরুল সাংবাদিকদের জানান, বিয়েতে আমার মত ছিল না। জোর করে বিবাহ দিচ্ছে আমার পরিবারের লোকজন। এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহি অফিসারের বলেন,বাল্য বিবাহের সত্যতা পেলে আজ তাদের বিরুদ্ধে আইনাগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।