ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদায় দুই স্কুল ছাত্রী অপহরণের ৭ দিন পর উদ্ধার! : গৃহ শিক্ষক ফয়জুল আটক!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০১৭
  • / ৩৮৬ বার পড়া হয়েছে

এমআই মিরাজ: দামুড়হুদা উপজেলার শহরের অদুরে অপহৃত স্কুল ছাত্রী জিমি খাতুন (১৫) ও মিনারা খাতুন (১৫) কে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার ৭দিন পর গতকাল সোমবার দুপুর ১২টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের কানাপুকুর পাড়া থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহ শিক্ষক ফয়জুল ইসলাম (৪৩) কে আটক করা হয়। উদ্ধারকৃত জিমি ও মিনারা  উপজেলার ফকিরপাড়া গ্রামের জাহিদল ও নাসিরউদ্দিনের মেয়ে অপহৃত দুই জন  দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। থানা ও অপহৃতদের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ৭ই মার্চ সকালে জিমি খাতুন ও মিনারা খাতুন একই সাথে স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হয়ে দামুড়হুদা উপজেলা শহরের অদূরে পৌছায়, এসময় গৃহ শিক্ষক ফয়জুলসহ ৬-৭জন তাদেরকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর তাদেরকে চুয়াডাঙ্গা শহরের কানাপুকুর পাড়ার মনা খাতুনের বাড়িতে আটকে রাখে। এই ঘটনার পরের দিন সকালে অপহৃতের পরিবারের সদস্যরা দামুড়হুদা মডেল থানায় পৃথক পৃথক ডায়েরী করেন।গতকাল সোমবার দুপুরে দামুড়হুদা মডেল থানার ওসি  জিহাদের নির্দেশে এসআই আঃ বাকী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় নবম শ্রেণীর দুই ছাত্রী জিমি থাতুন ও মিনারা খাতুনকে উদ্ধার করেন। এসময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহ শিক্ষক দামুড়হুদা উপজেলার ফকির পাড়া গ্রামের মৃত মকছেদ ম-লের ছেলে ফয়জুল ইসলামকে আটক করা হয়। দামুড়হুদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিহাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এই ব্যাপারে থানায় অপহৃতদের পরিবার পৃথক পৃথক মামলা দায়ের করেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদায় দুই স্কুল ছাত্রী অপহরণের ৭ দিন পর উদ্ধার! : গৃহ শিক্ষক ফয়জুল আটক!

আপলোড টাইম : ০৫:৫০:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০১৭

এমআই মিরাজ: দামুড়হুদা উপজেলার শহরের অদুরে অপহৃত স্কুল ছাত্রী জিমি খাতুন (১৫) ও মিনারা খাতুন (১৫) কে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়ার ৭দিন পর গতকাল সোমবার দুপুর ১২টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের কানাপুকুর পাড়া থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহ শিক্ষক ফয়জুল ইসলাম (৪৩) কে আটক করা হয়। উদ্ধারকৃত জিমি ও মিনারা  উপজেলার ফকিরপাড়া গ্রামের জাহিদল ও নাসিরউদ্দিনের মেয়ে অপহৃত দুই জন  দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণীর ছাত্রী। থানা ও অপহৃতদের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ৭ই মার্চ সকালে জিমি খাতুন ও মিনারা খাতুন একই সাথে স্কুলে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হয়ে দামুড়হুদা উপজেলা শহরের অদূরে পৌছায়, এসময় গৃহ শিক্ষক ফয়জুলসহ ৬-৭জন তাদেরকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর তাদেরকে চুয়াডাঙ্গা শহরের কানাপুকুর পাড়ার মনা খাতুনের বাড়িতে আটকে রাখে। এই ঘটনার পরের দিন সকালে অপহৃতের পরিবারের সদস্যরা দামুড়হুদা মডেল থানায় পৃথক পৃথক ডায়েরী করেন।গতকাল সোমবার দুপুরে দামুড়হুদা মডেল থানার ওসি  জিহাদের নির্দেশে এসআই আঃ বাকী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এলাকাবাসীর সহযোগীতায় নবম শ্রেণীর দুই ছাত্রী জিমি থাতুন ও মিনারা খাতুনকে উদ্ধার করেন। এসময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহ শিক্ষক দামুড়হুদা উপজেলার ফকির পাড়া গ্রামের মৃত মকছেদ ম-লের ছেলে ফয়জুল ইসলামকে আটক করা হয়। দামুড়হুদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিহাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এই ব্যাপারে থানায় অপহৃতদের পরিবার পৃথক পৃথক মামলা দায়ের করেছেন।