ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দর্শনা সোনালী ব্যাংকের সীল ও স্বাক্ষর জালকারী জনতা ব্যাংক কর্মকর্তার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৬:৩০:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মে ২০১৮
  • / ৯৬০ বার পড়া হয়েছে

বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাঁপ : চলছে মামলার প্রস্তুতি
দর্শনা অফিস: দর্শনা সোনালী ব্যাংকে সীল ও স্বাক্ষর জাল করে জনতা ব্যাংকের এক কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে জাল ট্রেজারী চালান তৈরী করে এক মুদি দোকানদারের মাধ্যমে পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছে বিক্রির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সংবাদ প্রকাশের পর থেকে জনতা ব্যাংক কর্মকর্তা বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাঁপ শুরু করেছে। স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা সাংবাদিকদের ম্যানেজ মিশন ব্যার্থ হয়েছে বলেও জানা যায়। দর্শনা সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার আবু জাফর সাদেক জানান, জনতা ব্যাংকে সিনিয়ার অফিসার আব্দুস সামাদ (মিন্টু) ও ফারুক হোসেনের নামে মামলা প্রস্ততি চলছে। আগামীকাল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নামে মামলা হতে পারে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, প্রায় এক মাস আগে থেকে দর্শনা সোনালী ব্যাংকে ভ্রমন করের রশিদ শেষ হয়ে যায়। রশিদ শেষ হবার কারনে ট্রেজারী চালান ফরম টিআর নং কোড নং ১-১১৪১-০০৫৫-০৯১১ নগদ ৫’শ টাকা জমার মাধ্যমে ভ্রমন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা নেয় সোনালী ব্যাংক দর্শনা শাখা। এ সুযোগে জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার আব্দুর সামাদ দোকান থেকে সীল বানিয়ে ব্যাংকের নিচে মুদি দোকানে বিক্রির দায়িত্ব দেন। দোকানদার ফারুক তার দোকানে আসা পাসপোর্ট যাত্রী সহজে ভ্রমনকরে ট্রেজারী করে দেয়ার নামে জাল চালান প্রদান করে আসছে। গত ৩ মে অফিস চলাকালিন সময় একভ্যান চালকের কাছে জাল ট্রেজারী চালান বিক্রির পর থেকে বিষয়টি সোনালী ব্যাংক দর্শনা শাখা ম্যানেজার জানতে পারে এবং জাল ট্রেজারী চালান ক্রয়ের চেষ্টা করে তার প্রমাণ পান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দর্শনা সোনালী ব্যাংকের সীল ও স্বাক্ষর জালকারী জনতা ব্যাংক কর্মকর্তার

আপলোড টাইম : ০৬:৩০:২২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ মে ২০১৮

বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাঁপ : চলছে মামলার প্রস্তুতি
দর্শনা অফিস: দর্শনা সোনালী ব্যাংকে সীল ও স্বাক্ষর জাল করে জনতা ব্যাংকের এক কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ধরে জাল ট্রেজারী চালান তৈরী করে এক মুদি দোকানদারের মাধ্যমে পাসপোর্ট যাত্রীদের কাছে বিক্রির চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সংবাদ প্রকাশের পর থেকে জনতা ব্যাংক কর্মকর্তা বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাঁপ শুরু করেছে। স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা সাংবাদিকদের ম্যানেজ মিশন ব্যার্থ হয়েছে বলেও জানা যায়। দর্শনা সোনালী ব্যাংক ম্যানেজার আবু জাফর সাদেক জানান, জনতা ব্যাংকে সিনিয়ার অফিসার আব্দুস সামাদ (মিন্টু) ও ফারুক হোসেনের নামে মামলা প্রস্ততি চলছে। আগামীকাল অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নামে মামলা হতে পারে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, প্রায় এক মাস আগে থেকে দর্শনা সোনালী ব্যাংকে ভ্রমন করের রশিদ শেষ হয়ে যায়। রশিদ শেষ হবার কারনে ট্রেজারী চালান ফরম টিআর নং কোড নং ১-১১৪১-০০৫৫-০৯১১ নগদ ৫’শ টাকা জমার মাধ্যমে ভ্রমন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা নেয় সোনালী ব্যাংক দর্শনা শাখা। এ সুযোগে জনতা ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার আব্দুর সামাদ দোকান থেকে সীল বানিয়ে ব্যাংকের নিচে মুদি দোকানে বিক্রির দায়িত্ব দেন। দোকানদার ফারুক তার দোকানে আসা পাসপোর্ট যাত্রী সহজে ভ্রমনকরে ট্রেজারী করে দেয়ার নামে জাল চালান প্রদান করে আসছে। গত ৩ মে অফিস চলাকালিন সময় একভ্যান চালকের কাছে জাল ট্রেজারী চালান বিক্রির পর থেকে বিষয়টি সোনালী ব্যাংক দর্শনা শাখা ম্যানেজার জানতে পারে এবং জাল ট্রেজারী চালান ক্রয়ের চেষ্টা করে তার প্রমাণ পান।