ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

থাইল্যান্ডে সরকার বিরোধী দলগুলোর নতুন জোট

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২৩:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০১৯
  • / ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক:
থাইল্যান্ডের সামরিক সরকারবিরোধী সাত বিরোধী দলের প্রতিনিধিরা নতুন জোটের ঘোষণা দিয়েছে। বুধবার বিরোধী দলগুলোর পক্ষে পুয়ে থাই পার্টি সাত দলের জোট ‘ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ গঠনের দাবি করে। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার দাবি করেছে দলগুলো। সেই সঙ্গে তারা সামরিক সরকারের পদত্যাগও চেয়েছে। থাইল্যান্ডের সামরিক সরকাররে তৈরি করা আইনে, পার্লামেন্টের উচ্চ ও নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ও জোটকে প্রধানমন্ত্রীর প্রার্থী ঠিক করতে হবে। তবে জোট বাঁধার ঘোষণা দিলেও বিরোধী দলগুলো এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য তাদের প্রার্থী ঠিক করতে পারেনি। ২০১৪ সালের সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া ফিউ থাই পার্টির প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার সুদারাত কিউরাফান দাবি করেছেন, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের ৫০০ আসনের মধ্যে বিরোধী সাত দলের জোট ২৫৫টি আসন পাবে। সুদারাত বলেন, ‘সামরিক শাসনবিরোধী সাত দল হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়েছে।’ থাইল্যান্ডের সামরিক সরকারের সমর্থক পালাং প্রাচারত পার্টির দাবি, পপুলার ভোটে তারাই এগিয়ে ছিল। পালাং প্রাচারাত পার্টির মুখপাত্র থানাকর্ন ওয়াংবুনকংচানা বলেন, ‘আমরা বেশির ভাগ পপুলার ভোট পেয়েছি। অন্তত ৮০ লাখ মানুষ প্রাউতকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান।’ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার দাবি প্রসঙ্গে সামরিক বাহিনীর উপপ্রধান প্রায়িত ওংসুয়ান বলেন, কারও অর্বাচীনের মতো আচরণ করা উচিত নয়। কারণ, ছয় সপ্তাহ পর নির্বাচন কমিশন সরকারি ফল ঘোষণা করবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

থাইল্যান্ডে সরকার বিরোধী দলগুলোর নতুন জোট

আপলোড টাইম : ০৯:২৩:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০১৯

বিশ্ব ডেস্ক:
থাইল্যান্ডের সামরিক সরকারবিরোধী সাত বিরোধী দলের প্রতিনিধিরা নতুন জোটের ঘোষণা দিয়েছে। বুধবার বিরোধী দলগুলোর পক্ষে পুয়ে থাই পার্টি সাত দলের জোট ‘ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ গঠনের দাবি করে। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার দাবি করেছে দলগুলো। সেই সঙ্গে তারা সামরিক সরকারের পদত্যাগও চেয়েছে। থাইল্যান্ডের সামরিক সরকাররে তৈরি করা আইনে, পার্লামেন্টের উচ্চ ও নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ও জোটকে প্রধানমন্ত্রীর প্রার্থী ঠিক করতে হবে। তবে জোট বাঁধার ঘোষণা দিলেও বিরোধী দলগুলো এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য তাদের প্রার্থী ঠিক করতে পারেনি। ২০১৪ সালের সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া ফিউ থাই পার্টির প্রধানমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার সুদারাত কিউরাফান দাবি করেছেন, হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভের ৫০০ আসনের মধ্যে বিরোধী সাত দলের জোট ২৫৫টি আসন পাবে। সুদারাত বলেন, ‘সামরিক শাসনবিরোধী সাত দল হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়েছে।’ থাইল্যান্ডের সামরিক সরকারের সমর্থক পালাং প্রাচারত পার্টির দাবি, পপুলার ভোটে তারাই এগিয়ে ছিল। পালাং প্রাচারাত পার্টির মুখপাত্র থানাকর্ন ওয়াংবুনকংচানা বলেন, ‘আমরা বেশির ভাগ পপুলার ভোট পেয়েছি। অন্তত ৮০ লাখ মানুষ প্রাউতকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান।’ ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার দাবি প্রসঙ্গে সামরিক বাহিনীর উপপ্রধান প্রায়িত ওংসুয়ান বলেন, কারও অর্বাচীনের মতো আচরণ করা উচিত নয়। কারণ, ছয় সপ্তাহ পর নির্বাচন কমিশন সরকারি ফল ঘোষণা করবে।