ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তিতুদেহ পল্ল¬ী বিদ্যুতের পোল টানা দুই বছর ভেঙে থাকায় হতে পারে বিপত্তি বিপাকে কৃষক : যেকোনো মূহুর্তেই দূর্ঘটনার আশঙ্কা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:১৫:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৩৯১ বার পড়া হয়েছে

IMG_20161219_170213

তিতুদহ প্রতিনিধি: এ যেন এক মরণ ফাঁদ। না ক্ষমতা আছে এ পোল উঠায়ে দেওয়ার, না ক্ষমতা আছে এ পোল সরিয়ে দেওয়ার। না যাচ্ছে ঠিকভাবে চাষ করতে, না যাচ্ছে ঠিক মতো সার প্রয়োগ করতে। বছরের পর বছর জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে এ আবাদি জমি। বলা হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের রাস্তা সংলগ্ন গোষ্টবিহার মাঠের ভিতর দীর্ঘ দুই বছরের অধিক সময় পোল ভেঙে বেশ কয়েকটি কৃষকের বিপাকে পড়ার কথা। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের গোষ্টবিহারের তাজউদ্দীনের ছেলে টিটন মিয়ার আবাদি জমির উপর দীর্ঘ দুই বছরের অধিক সময় পল¬ী বিদ্যুতের পোল ভেঙে আছে। ফলে এই জমিতে জীবনের ঝুকি নিয়ে চাষ করতে হচ্ছে। শুধু টিটন মিয়াই নয় পাশে রয়েছে আরো অনেকের জমি যেগুলোতে চাষ করতে হয় জীবনের ঝুকি নিয়ে। বিদ্যুতের তার মাটি হতে অতিসন্নিকটে থাকায় সম্ভব হয় না বিদ্যুতের তারের নিকটে গিয়ে ফসল বোপন/রোপন কিংবা সার প্রয়োগ করতে। তাই বাধ্য হয়েই ফেলে রাখতে হয় চাষকৃত এই জমি। এসব জমিতে গরু মহিষ ছাড়া কোনো যান্ত্রিক পাওয়ার ট্রিলার বা ট্রাক্টর দিয়ে চাষ দেওয়া সম্ভব হয় না। হাই ভোল্টের তার হওয়ায় অনেক সময় গরু মহিষ নিয়ে যেতেও ভয় পায় কৃষকেরা। সাথে আছে যেকোনো মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভবনাও। হাই ভোল্টের তারের পাশেই চাষকৃত জমিতে কাজ করতে হয় দিনের অধিকাংশ সময়। জমিতে মাটি থেকে মাত্র ৬থেকে ৮ হাত উঁচু দিয়ে বয়ে গেছে হাই ভোল্টের সচল এই বিদ্যুৎ তারগুলো। আর পোলটি দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া সত্বেও দুইটি অংশ একত্রি করে সেই পোলে দেওয়া হয়েছে হাই ভোল্ডের সচল তার দীর্ঘদিন এভাবে সচল বিদ্যুতের পোল মাটির সন্নিকটে পড়ে থাকালেও যেনো নজরই নেই সংশি¬ষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষের। যেকোনো মূহুর্তে ঘটতে পারে বড় ধরণের দূর্ঘটনা। তাই উক্ত বিষয়টি দেখে দ্রুত সংশি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের সুনজর কামনা করছে এলাকাবাসী।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

তিতুদেহ পল্ল¬ী বিদ্যুতের পোল টানা দুই বছর ভেঙে থাকায় হতে পারে বিপত্তি বিপাকে কৃষক : যেকোনো মূহুর্তেই দূর্ঘটনার আশঙ্কা

আপলোড টাইম : ০৪:১৫:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর ২০১৬

IMG_20161219_170213

তিতুদহ প্রতিনিধি: এ যেন এক মরণ ফাঁদ। না ক্ষমতা আছে এ পোল উঠায়ে দেওয়ার, না ক্ষমতা আছে এ পোল সরিয়ে দেওয়ার। না যাচ্ছে ঠিকভাবে চাষ করতে, না যাচ্ছে ঠিক মতো সার প্রয়োগ করতে। বছরের পর বছর জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে এ আবাদি জমি। বলা হচ্ছে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের রাস্তা সংলগ্ন গোষ্টবিহার মাঠের ভিতর দীর্ঘ দুই বছরের অধিক সময় পোল ভেঙে বেশ কয়েকটি কৃষকের বিপাকে পড়ার কথা। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের গোষ্টবিহারের তাজউদ্দীনের ছেলে টিটন মিয়ার আবাদি জমির উপর দীর্ঘ দুই বছরের অধিক সময় পল¬ী বিদ্যুতের পোল ভেঙে আছে। ফলে এই জমিতে জীবনের ঝুকি নিয়ে চাষ করতে হচ্ছে। শুধু টিটন মিয়াই নয় পাশে রয়েছে আরো অনেকের জমি যেগুলোতে চাষ করতে হয় জীবনের ঝুকি নিয়ে। বিদ্যুতের তার মাটি হতে অতিসন্নিকটে থাকায় সম্ভব হয় না বিদ্যুতের তারের নিকটে গিয়ে ফসল বোপন/রোপন কিংবা সার প্রয়োগ করতে। তাই বাধ্য হয়েই ফেলে রাখতে হয় চাষকৃত এই জমি। এসব জমিতে গরু মহিষ ছাড়া কোনো যান্ত্রিক পাওয়ার ট্রিলার বা ট্রাক্টর দিয়ে চাষ দেওয়া সম্ভব হয় না। হাই ভোল্টের তার হওয়ায় অনেক সময় গরু মহিষ নিয়ে যেতেও ভয় পায় কৃষকেরা। সাথে আছে যেকোনো মূহুর্তে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভবনাও। হাই ভোল্টের তারের পাশেই চাষকৃত জমিতে কাজ করতে হয় দিনের অধিকাংশ সময়। জমিতে মাটি থেকে মাত্র ৬থেকে ৮ হাত উঁচু দিয়ে বয়ে গেছে হাই ভোল্টের সচল এই বিদ্যুৎ তারগুলো। আর পোলটি দুই ভাগে বিভক্ত হওয়া সত্বেও দুইটি অংশ একত্রি করে সেই পোলে দেওয়া হয়েছে হাই ভোল্ডের সচল তার দীর্ঘদিন এভাবে সচল বিদ্যুতের পোল মাটির সন্নিকটে পড়ে থাকালেও যেনো নজরই নেই সংশি¬ষ্ট কোনো কর্তৃপক্ষের। যেকোনো মূহুর্তে ঘটতে পারে বড় ধরণের দূর্ঘটনা। তাই উক্ত বিষয়টি দেখে দ্রুত সংশি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের সুনজর কামনা করছে এলাকাবাসী।