ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তিতুদহের কালুপোলে গুপ্ত প্রাসাদের সন্ধানে প্রতœতাত্তিক বিভাগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৪০:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০১৭
  • / ২৯৮ বার পড়া হয়েছে

তিতুদহ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার তিতুদহ কালুপোলে রাজা গোবিন্দ চন্দ্র’র (গন্ধোপ রাজা) গুপ্ত প্রাসাদের অনুসন্ধানে কাজ শুরু করেছে প্রতœতাত্তিক বিভাগ। গতকাল রোববার এ প্রতœতাত্তিক নিদর্শন অনুসন্ধান কার্যক্রম দিনভর অব্যাহত ছিলো। জানা গেছে, মোঘল আমলে তিতুদহ এলাকায় গোবিন্দ চন্দ্র (গন্ধোপ) নামের একজন রাজা ছিলেন। যিনি এই এলাকায় রাজকার্য পরিচালনা করতেন। কথিত আছে, সেসময় কোন এক কারনে গড়াইটুপি অম্রাবর্তী মেলার শায়িত হযরত মালেক-উল গাউসের সাথে তার মতবিরোধ হয়। এর কিছুদিন পরে হঠাৎ রাজপ্রাসাদটি মাটির নিচে তলিয়ে যায়। ওই সময় খবর রটে মালেক-উল গাউসের সাথে রাজার বিরোধেই কারণেই রাজপ্রাসাদটি গুপ্ত হয়েছে। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত সেই অবস্থায় পড়ে আছে। কিন্তু প্রাসাদটি গুপ্ত হয়ে গেলেও তার ছাদ এখনও দেখা যায়। ৪ বিঘা জমির ওপর গুপ্ত এই প্রাসাদের মধ্যে থাকা সব পুরাতন নিদর্শন এযুগের মানুষের মধ্যে তুলে ধরার জন্য শুরু করেছে অনুসন্ধান কার্যক্রম। অনুসন্ধান কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন প্রতœতাত্তিক বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক আফরোজা খাঁন মিতা, সহ পরিচালক  একেএম  সাইফুল ইসলাম,  সিনিয়ার ড্রাপ্টম্যান জাহান্দার আলী, সদস্য মহিদুল ইসলাম, গোলাম ফেরদৌস, রিপন আলী প্রমূখ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

তিতুদহের কালুপোলে গুপ্ত প্রাসাদের সন্ধানে প্রতœতাত্তিক বিভাগ

আপলোড টাইম : ০৫:৪০:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০১৭

তিতুদহ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার তিতুদহ কালুপোলে রাজা গোবিন্দ চন্দ্র’র (গন্ধোপ রাজা) গুপ্ত প্রাসাদের অনুসন্ধানে কাজ শুরু করেছে প্রতœতাত্তিক বিভাগ। গতকাল রোববার এ প্রতœতাত্তিক নিদর্শন অনুসন্ধান কার্যক্রম দিনভর অব্যাহত ছিলো। জানা গেছে, মোঘল আমলে তিতুদহ এলাকায় গোবিন্দ চন্দ্র (গন্ধোপ) নামের একজন রাজা ছিলেন। যিনি এই এলাকায় রাজকার্য পরিচালনা করতেন। কথিত আছে, সেসময় কোন এক কারনে গড়াইটুপি অম্রাবর্তী মেলার শায়িত হযরত মালেক-উল গাউসের সাথে তার মতবিরোধ হয়। এর কিছুদিন পরে হঠাৎ রাজপ্রাসাদটি মাটির নিচে তলিয়ে যায়। ওই সময় খবর রটে মালেক-উল গাউসের সাথে রাজার বিরোধেই কারণেই রাজপ্রাসাদটি গুপ্ত হয়েছে। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত সেই অবস্থায় পড়ে আছে। কিন্তু প্রাসাদটি গুপ্ত হয়ে গেলেও তার ছাদ এখনও দেখা যায়। ৪ বিঘা জমির ওপর গুপ্ত এই প্রাসাদের মধ্যে থাকা সব পুরাতন নিদর্শন এযুগের মানুষের মধ্যে তুলে ধরার জন্য শুরু করেছে অনুসন্ধান কার্যক্রম। অনুসন্ধান কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন প্রতœতাত্তিক বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক আফরোজা খাঁন মিতা, সহ পরিচালক  একেএম  সাইফুল ইসলাম,  সিনিয়ার ড্রাপ্টম্যান জাহান্দার আলী, সদস্য মহিদুল ইসলাম, গোলাম ফেরদৌস, রিপন আলী প্রমূখ।