ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৪

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৯
  • / ২২৩ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিন ব্যক্তি এবং ‘নিজেদের মধ্যে গোলাগুলিতে’ এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহতরা হলো কুতুবদিয়ার নুরুচ্ছফা ডাকাতের ছেলে মো. আয়ুব, শাহজাহান বাদশার ছেলে মো. জুনাইদ ও টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার আব্দুল গফুরের ছেলে মেহেদী হাসান। পুলিশের দাবি, নিহতরা রোহিঙ্গা ডাকাত আব্দুল হাকিম ওরফে হাকিম ডাকাত বাহিনীর সদস্য। গতকাল শনিবার ভোরে উপজেলার নুরুল্লাহর ঘোনা নামক এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের ঘটনাটি ঘটেছে। ওই সময় ঘটনাস্থল থেকে সাতটি অস্ত্র, পাঁচটি কিরিচ ও ২৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ। টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, পাহাড়ে একদল সশস্ত্র ব্যক্তি ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে—এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযানে যায়। ওই সময় ডাকাতরা পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালালে ডাকাতদলের লোকজন গুলি ছুড়তে ছুড়তে পিছু হটে। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে তিন ব্যক্তিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে দিনের অন্য এক ঘটনায় ইয়াবা কারবারিদের মধ্যে গোলাগুলিতে ইমরান মোল্লা নামের এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। সে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার মৃত জহির মোল্লার ছেলে। এ প্রসঙ্গে ওসি প্রদীপ জানান, মেরিন ড্রাইভ সড়কের দরগার ছড়া এলাকায় নিজেদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় দুই ইয়াবা কারবারিকে আটক করা হয়েছে এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ৪

আপলোড টাইম : ০৯:৫৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৯

সমীকরণ প্রতিবেদন:
কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ তিন ব্যক্তি এবং ‘নিজেদের মধ্যে গোলাগুলিতে’ এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহতরা হলো কুতুবদিয়ার নুরুচ্ছফা ডাকাতের ছেলে মো. আয়ুব, শাহজাহান বাদশার ছেলে মো. জুনাইদ ও টেকনাফ পৌরসভার নাইট্যংপাড়ার আব্দুল গফুরের ছেলে মেহেদী হাসান। পুলিশের দাবি, নিহতরা রোহিঙ্গা ডাকাত আব্দুল হাকিম ওরফে হাকিম ডাকাত বাহিনীর সদস্য। গতকাল শনিবার ভোরে উপজেলার নুরুল্লাহর ঘোনা নামক এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের ঘটনাটি ঘটেছে। ওই সময় ঘটনাস্থল থেকে সাতটি অস্ত্র, পাঁচটি কিরিচ ও ২৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে পুলিশ। টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ জানান, পাহাড়ে একদল সশস্ত্র ব্যক্তি ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে—এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযানে যায়। ওই সময় ডাকাতরা পুলিশের উপস্থিতি লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি চালালে ডাকাতদলের লোকজন গুলি ছুড়তে ছুড়তে পিছু হটে। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে তিন ব্যক্তিকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজনকেই মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে দিনের অন্য এক ঘটনায় ইয়াবা কারবারিদের মধ্যে গোলাগুলিতে ইমরান মোল্লা নামের এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। সে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার মৃত জহির মোল্লার ছেলে। এ প্রসঙ্গে ওসি প্রদীপ জানান, মেরিন ড্রাইভ সড়কের দরগার ছড়া এলাকায় নিজেদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনায় এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় দুই ইয়াবা কারবারিকে আটক করা হয়েছে এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।