ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

টি-টোয়েন্টিতেও এগিয়ে গেলো টাইগাররা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০
  • / ২৮৬ বার পড়া হয়েছে

খেলাধুলা প্রতিবেদন
বাংলাদেশের দেয়া ২০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ধুকতে থাকে সফরকারি জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১১ রানের মাথায় সৌম্য সরকারের হাতে ক্যাচ দিয়ে শফিউলের শিকার হন ব্রেন্ডন টেইলর। এরপর আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। দলীয় ৩০ রানের মাথায় ক্রেইগ এরভিনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর দলীয় ৭ রান তুলতেই রান আউটের ফাঁদে পড়ে আউট হন মাধেভেরে। অধিনায়ক উইলিয়ামসকে সঙ্গে নিয়ে হারের ব্যবধান কমাতে ব্যাট করতে থাকেন ওপেনিংয়ে নামা তিনাসে কামুনহুকামে। কিন্তু দলীয় ৬৯ রানের মাথায় আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের ঘূর্ণিতে লিটন দাসের তালুবন্দি হন কামুনহুকামে। তার ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান। কামুনহুকামের পরপরই বিপ্লবের বলে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে ১২ বলে ২০ রান করে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক উইলিয়ামস। স্কোর বোর্ডে আর ১৩ রান তুলতেই আফিফের শিকার হয়ে মাত্র ১০ রান করে সাজঘরে ফেরেন সিকান্দার রাজাও। এমন আসা-যাওয়ার ম্যাচে দলীয় ১০০ রানের মাথায় বিপ্লবের তৃতীয় শিকার হয়ে মাত্র ২ রান করে মাঠ ছাড়েন মতোম্দজি। এমন দিনেও সাইফুদ্দিনের শিকার হওয়ার আগে ডোনাল্ড তিরিপানোর ব্যাট থেকে ১৩ বলে আসে ২০ রান। মুম্বার ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। এ অবস্থায় শেষ ৩ ওভারে ৬৯ রানের প্রয়োজন হলে এক ওভার থাকতেই সবকটি উইকেট হারিয়ে ৪৮ রানে হেরে যায় জিম্বাবুয়াইনরা। বল হাতে আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ও মুস্তাফিজুর রহমান নেন ৩টি করে উইকেট। এর আগে মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২০০ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬২ রান করে অপরাজিত থাকেন সৌম্য সরকার। এছাড়া লিটন দাস ৫৯, তামিম ইকবাল ৪১, মুশফিকুর রহিম ১৭ ও মামুদুল্লাহ অপরাজিত ১৪ রান করেন। পুরো ২০ ওভার খেলে ৩ উইকেটে হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২০০ রান। জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা, এমপোফু, মাধেভেরে ১টি করে উইকেট নেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

টি-টোয়েন্টিতেও এগিয়ে গেলো টাইগাররা

আপলোড টাইম : ১০:০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ ২০২০

খেলাধুলা প্রতিবেদন
বাংলাদেশের দেয়া ২০১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ধুকতে থাকে সফরকারি জিম্বাবুয়ে। দলীয় ১১ রানের মাথায় সৌম্য সরকারের হাতে ক্যাচ দিয়ে শফিউলের শিকার হন ব্রেন্ডন টেইলর। এরপর আঘাত হানেন মুস্তাফিজুর রহমান। দলীয় ৩০ রানের মাথায় ক্রেইগ এরভিনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর দলীয় ৭ রান তুলতেই রান আউটের ফাঁদে পড়ে আউট হন মাধেভেরে। অধিনায়ক উইলিয়ামসকে সঙ্গে নিয়ে হারের ব্যবধান কমাতে ব্যাট করতে থাকেন ওপেনিংয়ে নামা তিনাসে কামুনহুকামে। কিন্তু দলীয় ৬৯ রানের মাথায় আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের ঘূর্ণিতে লিটন দাসের তালুবন্দি হন কামুনহুকামে। তার ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান। কামুনহুকামের পরপরই বিপ্লবের বলে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে ১২ বলে ২০ রান করে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক উইলিয়ামস। স্কোর বোর্ডে আর ১৩ রান তুলতেই আফিফের শিকার হয়ে মাত্র ১০ রান করে সাজঘরে ফেরেন সিকান্দার রাজাও। এমন আসা-যাওয়ার ম্যাচে দলীয় ১০০ রানের মাথায় বিপ্লবের তৃতীয় শিকার হয়ে মাত্র ২ রান করে মাঠ ছাড়েন মতোম্দজি। এমন দিনেও সাইফুদ্দিনের শিকার হওয়ার আগে ডোনাল্ড তিরিপানোর ব্যাট থেকে ১৩ বলে আসে ২০ রান। মুম্বার ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। এ অবস্থায় শেষ ৩ ওভারে ৬৯ রানের প্রয়োজন হলে এক ওভার থাকতেই সবকটি উইকেট হারিয়ে ৪৮ রানে হেরে যায় জিম্বাবুয়াইনরা। বল হাতে আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ও মুস্তাফিজুর রহমান নেন ৩টি করে উইকেট। এর আগে মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২০০ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬২ রান করে অপরাজিত থাকেন সৌম্য সরকার। এছাড়া লিটন দাস ৫৯, তামিম ইকবাল ৪১, মুশফিকুর রহিম ১৭ ও মামুদুল্লাহ অপরাজিত ১৪ রান করেন। পুরো ২০ ওভার খেলে ৩ উইকেটে হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২০০ রান। জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা, এমপোফু, মাধেভেরে ১টি করে উইকেট নেন।