ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে করের বোঝা ও মানুষের আয় বৈষম্য হ্রাসের দাবিতে মানববন্ধন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৭:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ৩০৫ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহে করের বোঝা ও মানুষের আয় বৈষম্য হ্রাসকরনের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল রোববার সকালে শহরের পায়রা চত্তরে সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানবাধিকার কর্মীরা অংশ নেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কর্মী আমিনুর রহমান টুকু, সাবেক উপাধ্যক্ষ এন এম শাহাজালাল, উন্নয়ন কর্মী শরিফা খাতুন ও জাহিদুল ইসলাম। এসময় বক্তরা বলেন, ধনীদের আয় যেখানে ৮ থেকে ১০ শতাংশ বেড়েছে। সেখানে দরিদ্র শ্রেনীর আয় বেড়েছে ২ থেকে ৩ শতাংশ। এতে ধনী আরো ধনী এবং গরীব আরো গরীব হচ্ছে। তারা দরিদ্র বান্ধব বাজেট প্রনয়নের দাবি জানান। তারা বলেন, মানব সম্পদসহ অর্থনীতির অন্যান্য সুচকে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে। অপর দিকে সমাজের ধনী দরিদ্রের আয় বৈষম্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। সিংহ ভাগ মানুষ উন্নয়নের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। করের বোঝা আয় বৈষম্যের চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করছে। আর করের বোঝা কমাতে হলে ধনীক শ্রেনীর উপর অধিক হারে করা আরোপ ছাড়া বিকল্প নেই। কর ফাঁকি ও ধনীক শ্রেনী কর্তৃক অর্থ পাচার রোধ করলে কর ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী সম্ভব।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ঝিনাইদহে করের বোঝা ও মানুষের আয় বৈষম্য হ্রাসের দাবিতে মানববন্ধন

আপলোড টাইম : ১০:১৭:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জানুয়ারী ২০১৯

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহে করের বোঝা ও মানুষের আয় বৈষম্য হ্রাসকরনের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। গতকাল রোববার সকালে শহরের পায়রা চত্তরে সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র) এ মানববন্ধনের আয়োজন করে। এতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানবাধিকার কর্মীরা অংশ নেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন মানবাধিকার কর্মী আমিনুর রহমান টুকু, সাবেক উপাধ্যক্ষ এন এম শাহাজালাল, উন্নয়ন কর্মী শরিফা খাতুন ও জাহিদুল ইসলাম। এসময় বক্তরা বলেন, ধনীদের আয় যেখানে ৮ থেকে ১০ শতাংশ বেড়েছে। সেখানে দরিদ্র শ্রেনীর আয় বেড়েছে ২ থেকে ৩ শতাংশ। এতে ধনী আরো ধনী এবং গরীব আরো গরীব হচ্ছে। তারা দরিদ্র বান্ধব বাজেট প্রনয়নের দাবি জানান। তারা বলেন, মানব সম্পদসহ অর্থনীতির অন্যান্য সুচকে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে। অপর দিকে সমাজের ধনী দরিদ্রের আয় বৈষম্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। সিংহ ভাগ মানুষ উন্নয়নের সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। করের বোঝা আয় বৈষম্যের চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করছে। আর করের বোঝা কমাতে হলে ধনীক শ্রেনীর উপর অধিক হারে করা আরোপ ছাড়া বিকল্প নেই। কর ফাঁকি ও ধনীক শ্রেনী কর্তৃক অর্থ পাচার রোধ করলে কর ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী সম্ভব।