ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বন্ধ হলো বিয়ে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:২৯:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • / ৩০১ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গার শংকরচন্দ্রে বাল্য বিয়ের পিড়িতে কলেজছাত্রী

তিতুদহ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের শংকরচন্দ্র গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের একাদশ শ্রেণীতে পড়ুয়া কন্যা (১৭)’র সাথে পদ্মবিলা ইউপির নফরকান্দি গ্রামের মোজাম্মেল হকের পুত্র ফারুকের বাল্য বিবাহ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল গতকাল মঙ্গলবার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাল্য বিবাহের খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৃনাল কান্তি দে’র নির্দেশে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পূলক কুমার মন্ডল ও শংকরচন্দ্র ইউপি চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহমান’র হস্তক্ষেপে কন্যার বয়স কম হওয়ায় বরযাত্রী আসার পূর্বেই বিবাহের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সরোজগঞ্জ ক্যাম্পের এএসআই বেলাল হোসেন, ইউপি সচিব মো. জিয়াউর রহমান, গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ সকল ইউপি সদস্যা/সদস্যাবৃন্দ। কন্যার পিতা ও আত্মীয় স্বজন তাদের কন্যার বয়স ১৮ বছর পূর্ন হওয়ার একদিন আগেও বিবাহ দেবেন না বলে মুচলেকা দেন। জনাব পুলক কুমার মন্ডল বাল্য বিবাহের কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত বলেন। তিনি আরও বলেন তার নির্দেশ অমান্য করে পুনরায় এই বাল্য বিবাহের আয়োজন করলে তিনি কোর্ট বসিয়ে বাল্য বিবাহের অপরাধে কন্যা ও বর পক্ষকে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করবেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বন্ধ হলো বিয়ে

আপলোড টাইম : ০৫:২৯:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭

চুয়াডাঙ্গার শংকরচন্দ্রে বাল্য বিয়ের পিড়িতে কলেজছাত্রী

তিতুদহ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের শংকরচন্দ্র গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের একাদশ শ্রেণীতে পড়ুয়া কন্যা (১৭)’র সাথে পদ্মবিলা ইউপির নফরকান্দি গ্রামের মোজাম্মেল হকের পুত্র ফারুকের বাল্য বিবাহ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছিল গতকাল মঙ্গলবার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাল্য বিবাহের খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৃনাল কান্তি দে’র নির্দেশে সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পূলক কুমার মন্ডল ও শংকরচন্দ্র ইউপি চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহমান’র হস্তক্ষেপে কন্যার বয়স কম হওয়ায় বরযাত্রী আসার পূর্বেই বিবাহের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সরোজগঞ্জ ক্যাম্পের এএসআই বেলাল হোসেন, ইউপি সচিব মো. জিয়াউর রহমান, গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ সকল ইউপি সদস্যা/সদস্যাবৃন্দ। কন্যার পিতা ও আত্মীয় স্বজন তাদের কন্যার বয়স ১৮ বছর পূর্ন হওয়ার একদিন আগেও বিবাহ দেবেন না বলে মুচলেকা দেন। জনাব পুলক কুমার মন্ডল বাল্য বিবাহের কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত বলেন। তিনি আরও বলেন তার নির্দেশ অমান্য করে পুনরায় এই বাল্য বিবাহের আয়োজন করলে তিনি কোর্ট বসিয়ে বাল্য বিবাহের অপরাধে কন্যা ও বর পক্ষকে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করবেন।