ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগর হানাদার মুক্ত দিবসে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ১২১ বার পড়া হয়েছে

জীবননগর অফিস:
জীবননগর পাক-হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জীবননগর বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদে এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। জীবননগর বাসস্ট্যান্ড মসজিদের মসজিদের খতিব মাওলানা আখতারুজ্জামান দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবু. মো. আব্দুল লতিফ অমল, জেলা পরিষদের সদস্য হাজি মোসাসুল ইসলাম লিটন, কমিটির সহ-সম্পাদক জি এ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাবু, ক্যাশিয়ার আবু জাফর, শাহ্ আলম শরিফুল ইসলাম ছোট বাবু, কাউন্সিলর ওয়াসিম রাজা, হাজি আব্দুল মজিদসহ মুসল্লিগণ।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এ দিন ভোরে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর কমান্ডার মেজর দত্ত ও ৮ নম্বর সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা ভারত সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় পাক-বাহিনী অতর্কিতভাবে আক্রমণ করে। এ সময় মুক্তিবাহিনী পাকহানদার বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ৬ যোদ্ধা শহীদ হন। শহীদ ৬ জনকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের মাধবখালী নামক স্থানে সমাহিত করা হয়। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধারা হচ্ছেন- বীর সেনা হাবিলদার আব্দুল গফুর, নায়েক আব্দুল মালেক, নায়েক আব্দুর রশিদ, সিপাহী আব্দুল আজিজ, সিপাহী আবু বক্কর ও সিপাহী সিদ্দীক আলী।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগর হানাদার মুক্ত দিবসে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

আপলোড টাইম : ১০:১৪:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২০

জীবননগর অফিস:
জীবননগর পাক-হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর জীবননগর বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদে এ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। জীবননগর বাসস্ট্যান্ড মসজিদের মসজিদের খতিব মাওলানা আখতারুজ্জামান দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি আবু. মো. আব্দুল লতিফ অমল, জেলা পরিষদের সদস্য হাজি মোসাসুল ইসলাম লিটন, কমিটির সহ-সম্পাদক জি এ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাবু, ক্যাশিয়ার আবু জাফর, শাহ্ আলম শরিফুল ইসলাম ছোট বাবু, কাউন্সিলর ওয়াসিম রাজা, হাজি আব্দুল মজিদসহ মুসল্লিগণ।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এ দিন ভোরে ভারতীয় মিত্র বাহিনীর কমান্ডার মেজর দত্ত ও ৮ নম্বর সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা ভারত সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় পাক-বাহিনী অতর্কিতভাবে আক্রমণ করে। এ সময় মুক্তিবাহিনী পাকহানদার বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ৬ যোদ্ধা শহীদ হন। শহীদ ৬ জনকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের মাধবখালী নামক স্থানে সমাহিত করা হয়। শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধারা হচ্ছেন- বীর সেনা হাবিলদার আব্দুল গফুর, নায়েক আব্দুল মালেক, নায়েক আব্দুর রশিদ, সিপাহী আব্দুল আজিজ, সিপাহী আবু বক্কর ও সিপাহী সিদ্দীক আলী।