ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে ক্রিকেট ভক্ত টাইগার মিলন’র সাথে : একান্ত আলাপচারিতায় দৈনিক সময়ের সমীকরণ প্রতিনিধি মিঠুন মাহমুদ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:১৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০১৭
  • / ৭৭৮ বার পড়া হয়েছে

‘ক্রিকেট আমার প্রিয় খেলা। খেলতে ভালোবাসি দেখতেও ভালোবাসি। বাংলাদেশের খেলা হলে তা দেখি হৃদয় দিয়ে। টাইগার বেশে টাইগারদের সাহস দিতে স্টেডিয়ামে ছুটে যাই। সবার সাথে হাজার বার ‘বাংলাদেশ-বাংলাদেশ’ বলে চিৎকার চেঁচামেচি করি। মন ভরে উড়াই বাংলাদেশের পতাকা’- কথাগুলো বলছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের একজন একনিষ্ঠ ভক্ত মিলন। স্টেডিয়াম পাড়ায় ‘টাইগার মিলন’ নামেই তার পরিচিতি। গতকাল তার সাথে কথা হয় চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে। জীবননগর পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বন্ধু সোয়েব আহমেদ অঞ্জনের সাথে দেখা করতে সুদুর ঢাকা থেকে জীবননগরে এসেছেন তিনি। এদিকে, টাইগার মিলন আসার খবরে অঞ্জনের অফিসের সামনে ভীড় জমাতে থাকেন স্থানীয় ক্রিকেট প্রেমীরা। ক্রিকেট দলের টাইগার দর্শক হিসেবে পরিচিতি পাওয়া মিলনের সাথে সেলফি তোলারও হিড়িক পড়ে সেখানে। গতরাত সাড়ে ১০টায় টাইগার মিলনের সাথে কথা বলেছেন দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র জীবননগর অফিসের সহকারী ব্যুরো প্রধান মিঠুন মাহমুদ। তার সাথে আলাপকালে উঠে আসে মিলন থেকে টাইগার মিলন হওয়ার ইতিবৃত্ত। মুন্সীগঞ্জে জেলার অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষকের ঘরে জন্ম তার। তবে এখন স্বপরিবারে থাকেন ঢাকার মালিবাগে। ১৯৮৩ সালের ১০ জুন দেশের বাড়ী মুন্সিগঞ্জে তার জন্ম। পুরো নাম ফাহিমুল হক। চার ভাই ও চার বোনের সংসার তাদের। ২০১১ সালে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ও ওয়েস্টডিজ খেলা দেখার জন্য খালি গায়ে টাইগার সেজে মাঠের ভিতরে গেলে অনেকে আমার দেখে হাসাহাসি করতে থাকে আবার অনেকে আমার সাথে ছবি তুলতে আসে সেই থেকে আমার টাইগার সাজে থাকা এরপর ২০১৩ সালে শ্রীলংকায় খেলা দেখতে যায় ২০১৬ সালে টি ২০ ইন্ডিয়ায় গিয়েছিলাম ২০১৭ সালে শ্রীলংকায় গিয়েছিলাম ইংল্যান্ডে আইসিসি খেলার বিশেষ ম্যাগাজিনে বিশ্বের অনেক তারকার ছবি ছাপা হয়। এর মধ্যে আমার ছবি প্রথম স্থান লাভ করেন। এটা এখন আমার কাছে অনেক আনন্দের ব্যাপার। নিজের বিষয়ে টাইগার মিলন আরও অনেক কিছুই জানালেন প্রশ্নোত্তর পর্বে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটের প্রতি এতোটা আগ্রহ জন্মালো কিভাবে?
মিলন:  ছোটবেলা থেকে যখন ক্রিকেট খেলতাম তখনই ইচ্ছে ছিলো বাংলাদেশ দলে খেলবো। কিন্তু সবার তো সুযোগ হয় না আর সবাই সব কিছু পারেও না। এরপর চিন্তা করলাম বাংলাদেশ ক্রিকেটের একজন বড় ভক্ত হয়ে ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকা যায়। এরপর থেকেই প্রতিনিয়ত মাঠে আসা শুরু করি।’
প্রশ্ন: কবে থেকে মাঠে আসা শুরু করেছেন?
মিলন: ছোটবেলা থেকে স্টেডিয়ামে আসি। ২০০৯ সাল থেকে টাইগার বেশে মাঠে আসা শুরু করি। মিরপুর স্টেডিয়ামে ২০০৯ সালের পর থেকে একটি খেলাও আমি বাদ দেয়নি। বিশ্বকাপের সময় সারারাত লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট কিনেছি।
প্রশ্ন: কিন্তু শরীরে রঙ মেখে স্টেডিয়ামে আসাটা কি পাগলামি না !
মিলন: আমি বাংলাদেশের ক্রিকেটের অনেক বড় ফ্যান। পাগলামি হলে হোক। আর আমাদের ক্রিকেটাররা তো টাইগার নামে পরিচিত। তাই টাইগার হয়ে মাঠে যেতে আমার কোন সমস্যা হয় না।
প্রশ্ন: রঙ মাখলে শরীরে কোনো ক্ষতি হয় না?
মিলন: হয় তবে সেটা সহ্য করি। সারাদিন শরীর অনেক চুলকায়। চামড়ায় টান লাগে। তবুও কষ্ট সহ্য করি। গোসল করতে পারি না। একবারে সিরিজ শেষ হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে আস্তে আস্তে রঙ ওঠাই।
প্রশ্ন: প্রতিনিয়ত মাঠে আসার খরচ কিভাবে যোগাড় করেন?
মিলন: শান্তিনগরে আমার একটি টি-শার্টের শোরুম আছে। এছাড়া একটা জেন্টস পার্লারও আছে। ছোটখাটো ব্যবসা করে নিজের খরচ নিজেই যোগাড় করি।
প্রশ্ন: আপনার সবচেয়ে পছন্দের খেলোয়াড় কে?
মিলন: মুশফিকুর রহিম। আগে আশরফুল ছিলো কিন্তু স্পট ফিক্সিংয়ের পর আর তাকে পছন্দ করি না। মুশফিকুর রহিমের খেলা এখন অনেক ভালো লাগে। এছাড়া সাকিব, তামিম এদের খেলা দেখতেও অনেক ভালো লাগে।
প্রশ্ন: ক্রিকেট মাঠ নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
মিলন: শ্রীলঙ্কাতে গল টেস্টে আমি মাঠে ছিলাম। আমি এখন থেকে বাংলাদেশ দলের সব খেলা দেখতে চাই। দেশের বাইরেও যাবার চেষ্টা করবো। এছাড়া নভে¤॥^রে শচীনের বিদায়ী টেস্ট দেখার জন্য কলকাতা যাবো। সেদিন বাংলাদেশের পতাকা আমার শরীরে আঁকিয়ে স্টেডিয়ামে যাবো।
প্রশ্ন: আপনার পরিবার ও শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে বলেন?
মিলন: আমার বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। আমি মা-বাবার ষষ্ঠ সন্তান। পরিবারে আরও তিন ভাই ও চার বোন আছে। মুন্সীগঞ্জের হরগঙ্গা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছি।
প্রশ্ন: পবিবার থেকে আপনাকে মানা করে না?
মিলন: প্রতিদিনই বকা শুনি।  মা বলে আর কত পাগলামি করবি। আমি বলি, যতো দিন সুস্থ আছি ততদিন মাঠেই থাকতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেটকে কোন উচ্চতায় দেখতে চান?
মিলন: নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি কারণ বাংলাদেশের ক্রিকেটের গৌরবময় যাত্রায় আমি আছি। স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবে। মনে হচ্ছে সেদিন আর দূরে নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে কোন সহায়তা প্রত্যাশা করেন?
মিলন: না সেরকম কিছুই প্রত্যাশা করি না। যতদিন খেলা থাকবে ততদিন আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করবো। এরপর প্রয়োজন হলে সহায়তা চাইবো।
সবশেষে দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র সম্পর্কে তিনি বলেন, সকালে এসেই এই পত্রিকাটি পড়েছি। যতটুকু পড়েছি আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে, আমার সাক্ষাতকার নেওয়ায় দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র সম্পাদকসহ পত্রিকার সাথে জড়িত সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন সাথে সাথে পত্রিকার আমি দীর্ঘায়ু কামনা করি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগরে ক্রিকেট ভক্ত টাইগার মিলন’র সাথে : একান্ত আলাপচারিতায় দৈনিক সময়ের সমীকরণ প্রতিনিধি মিঠুন মাহমুদ

আপলোড টাইম : ০৪:১৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ জুলাই ২০১৭

‘ক্রিকেট আমার প্রিয় খেলা। খেলতে ভালোবাসি দেখতেও ভালোবাসি। বাংলাদেশের খেলা হলে তা দেখি হৃদয় দিয়ে। টাইগার বেশে টাইগারদের সাহস দিতে স্টেডিয়ামে ছুটে যাই। সবার সাথে হাজার বার ‘বাংলাদেশ-বাংলাদেশ’ বলে চিৎকার চেঁচামেচি করি। মন ভরে উড়াই বাংলাদেশের পতাকা’- কথাগুলো বলছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের একজন একনিষ্ঠ ভক্ত মিলন। স্টেডিয়াম পাড়ায় ‘টাইগার মিলন’ নামেই তার পরিচিতি। গতকাল তার সাথে কথা হয় চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে। জীবননগর পৌরসভার প্যানেল মেয়র ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বন্ধু সোয়েব আহমেদ অঞ্জনের সাথে দেখা করতে সুদুর ঢাকা থেকে জীবননগরে এসেছেন তিনি। এদিকে, টাইগার মিলন আসার খবরে অঞ্জনের অফিসের সামনে ভীড় জমাতে থাকেন স্থানীয় ক্রিকেট প্রেমীরা। ক্রিকেট দলের টাইগার দর্শক হিসেবে পরিচিতি পাওয়া মিলনের সাথে সেলফি তোলারও হিড়িক পড়ে সেখানে। গতরাত সাড়ে ১০টায় টাইগার মিলনের সাথে কথা বলেছেন দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র জীবননগর অফিসের সহকারী ব্যুরো প্রধান মিঠুন মাহমুদ। তার সাথে আলাপকালে উঠে আসে মিলন থেকে টাইগার মিলন হওয়ার ইতিবৃত্ত। মুন্সীগঞ্জে জেলার অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষকের ঘরে জন্ম তার। তবে এখন স্বপরিবারে থাকেন ঢাকার মালিবাগে। ১৯৮৩ সালের ১০ জুন দেশের বাড়ী মুন্সিগঞ্জে তার জন্ম। পুরো নাম ফাহিমুল হক। চার ভাই ও চার বোনের সংসার তাদের। ২০১১ সালে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ও ওয়েস্টডিজ খেলা দেখার জন্য খালি গায়ে টাইগার সেজে মাঠের ভিতরে গেলে অনেকে আমার দেখে হাসাহাসি করতে থাকে আবার অনেকে আমার সাথে ছবি তুলতে আসে সেই থেকে আমার টাইগার সাজে থাকা এরপর ২০১৩ সালে শ্রীলংকায় খেলা দেখতে যায় ২০১৬ সালে টি ২০ ইন্ডিয়ায় গিয়েছিলাম ২০১৭ সালে শ্রীলংকায় গিয়েছিলাম ইংল্যান্ডে আইসিসি খেলার বিশেষ ম্যাগাজিনে বিশ্বের অনেক তারকার ছবি ছাপা হয়। এর মধ্যে আমার ছবি প্রথম স্থান লাভ করেন। এটা এখন আমার কাছে অনেক আনন্দের ব্যাপার। নিজের বিষয়ে টাইগার মিলন আরও অনেক কিছুই জানালেন প্রশ্নোত্তর পর্বে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটের প্রতি এতোটা আগ্রহ জন্মালো কিভাবে?
মিলন:  ছোটবেলা থেকে যখন ক্রিকেট খেলতাম তখনই ইচ্ছে ছিলো বাংলাদেশ দলে খেলবো। কিন্তু সবার তো সুযোগ হয় না আর সবাই সব কিছু পারেও না। এরপর চিন্তা করলাম বাংলাদেশ ক্রিকেটের একজন বড় ভক্ত হয়ে ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকা যায়। এরপর থেকেই প্রতিনিয়ত মাঠে আসা শুরু করি।’
প্রশ্ন: কবে থেকে মাঠে আসা শুরু করেছেন?
মিলন: ছোটবেলা থেকে স্টেডিয়ামে আসি। ২০০৯ সাল থেকে টাইগার বেশে মাঠে আসা শুরু করি। মিরপুর স্টেডিয়ামে ২০০৯ সালের পর থেকে একটি খেলাও আমি বাদ দেয়নি। বিশ্বকাপের সময় সারারাত লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট কিনেছি।
প্রশ্ন: কিন্তু শরীরে রঙ মেখে স্টেডিয়ামে আসাটা কি পাগলামি না !
মিলন: আমি বাংলাদেশের ক্রিকেটের অনেক বড় ফ্যান। পাগলামি হলে হোক। আর আমাদের ক্রিকেটাররা তো টাইগার নামে পরিচিত। তাই টাইগার হয়ে মাঠে যেতে আমার কোন সমস্যা হয় না।
প্রশ্ন: রঙ মাখলে শরীরে কোনো ক্ষতি হয় না?
মিলন: হয় তবে সেটা সহ্য করি। সারাদিন শরীর অনেক চুলকায়। চামড়ায় টান লাগে। তবুও কষ্ট সহ্য করি। গোসল করতে পারি না। একবারে সিরিজ শেষ হলে ঠান্ডা পানি দিয়ে আস্তে আস্তে রঙ ওঠাই।
প্রশ্ন: প্রতিনিয়ত মাঠে আসার খরচ কিভাবে যোগাড় করেন?
মিলন: শান্তিনগরে আমার একটি টি-শার্টের শোরুম আছে। এছাড়া একটা জেন্টস পার্লারও আছে। ছোটখাটো ব্যবসা করে নিজের খরচ নিজেই যোগাড় করি।
প্রশ্ন: আপনার সবচেয়ে পছন্দের খেলোয়াড় কে?
মিলন: মুশফিকুর রহিম। আগে আশরফুল ছিলো কিন্তু স্পট ফিক্সিংয়ের পর আর তাকে পছন্দ করি না। মুশফিকুর রহিমের খেলা এখন অনেক ভালো লাগে। এছাড়া সাকিব, তামিম এদের খেলা দেখতেও অনেক ভালো লাগে।
প্রশ্ন: ক্রিকেট মাঠ নিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
মিলন: শ্রীলঙ্কাতে গল টেস্টে আমি মাঠে ছিলাম। আমি এখন থেকে বাংলাদেশ দলের সব খেলা দেখতে চাই। দেশের বাইরেও যাবার চেষ্টা করবো। এছাড়া নভে¤॥^রে শচীনের বিদায়ী টেস্ট দেখার জন্য কলকাতা যাবো। সেদিন বাংলাদেশের পতাকা আমার শরীরে আঁকিয়ে স্টেডিয়ামে যাবো।
প্রশ্ন: আপনার পরিবার ও শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে বলেন?
মিলন: আমার বাড়ি মুন্সিগঞ্জে। আমি মা-বাবার ষষ্ঠ সন্তান। পরিবারে আরও তিন ভাই ও চার বোন আছে। মুন্সীগঞ্জের হরগঙ্গা সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেছি।
প্রশ্ন: পবিবার থেকে আপনাকে মানা করে না?
মিলন: প্রতিদিনই বকা শুনি।  মা বলে আর কত পাগলামি করবি। আমি বলি, যতো দিন সুস্থ আছি ততদিন মাঠেই থাকতে চাই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ক্রিকেটকে কোন উচ্চতায় দেখতে চান?
মিলন: নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি কারণ বাংলাদেশের ক্রিকেটের গৌরবময় যাত্রায় আমি আছি। স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবে। মনে হচ্ছে সেদিন আর দূরে নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে কোন সহায়তা প্রত্যাশা করেন?
মিলন: না সেরকম কিছুই প্রত্যাশা করি না। যতদিন খেলা থাকবে ততদিন আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করবো। এরপর প্রয়োজন হলে সহায়তা চাইবো।
সবশেষে দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র সম্পর্কে তিনি বলেন, সকালে এসেই এই পত্রিকাটি পড়েছি। যতটুকু পড়েছি আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছে, আমার সাক্ষাতকার নেওয়ায় দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র সম্পাদকসহ পত্রিকার সাথে জড়িত সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন সাথে সাথে পত্রিকার আমি দীর্ঘায়ু কামনা করি।