ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে করোনা উপসর্গে মৃত বৃদ্ধার দেহে ভাইরাসের অস্থিত্ব মেলেনি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৮:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল ২০২০
  • / ১৭১ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:
জীবননগর উপজেলার খয়েরহুদা গ্রামের রেহদান বেগম (৬৫) গত শনিবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মারা যাওয়ার পর এলাকাবাসীর দাবিতে করোনাভাইরাস সন্দেহে তাঁর নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। সেখানকার প্রতিবেদনে মরদেহে করোনার অস্তিত্ব মেলেনি। জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জুলিয়েট পারউইন জানান, বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আইইডিসিআরের প্রতিবেদন হাতে পাওয়া যায়। ওই প্রতিবেদনে রেহাদান বেগমের দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মেলেনি। উল্লেখ্য, জীবননগর উপজেলার খয়েরহুদা গ্রামের মরহুম আব্দুল লতিফের স্ত্রী রেহদান বেগম ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার তালসারি গ্রামে ছেলের বাড়িতে ছিলেন। পরে তিনি জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ বসতিপাড়ায় তার মেয়ের বাড়িতে চলে আসেন। এমতাবস্থায় শনিবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় লোকজন সেখানে দাফন করতে না দিলে তার নিজ গ্রাম জীবননগর খয়েরহুদায় পুলিশ হেফাজতে মৃতার লাশ দাফন করা হয়। ওই সময় জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জুলিয়েট পারউইন বিষয়টি জানতে পেরে নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগরে করোনা উপসর্গে মৃত বৃদ্ধার দেহে ভাইরাসের অস্থিত্ব মেলেনি

আপলোড টাইম : ০৯:৪৮:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল ২০২০

সমীকরণ প্রতিবেদক:
জীবননগর উপজেলার খয়েরহুদা গ্রামের রেহদান বেগম (৬৫) গত শনিবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মারা যাওয়ার পর এলাকাবাসীর দাবিতে করোনাভাইরাস সন্দেহে তাঁর নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। সেখানকার প্রতিবেদনে মরদেহে করোনার অস্তিত্ব মেলেনি। জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জুলিয়েট পারউইন জানান, বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আইইডিসিআরের প্রতিবেদন হাতে পাওয়া যায়। ওই প্রতিবেদনে রেহাদান বেগমের দেহে করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব মেলেনি। উল্লেখ্য, জীবননগর উপজেলার খয়েরহুদা গ্রামের মরহুম আব্দুল লতিফের স্ত্রী রেহদান বেগম ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার তালসারি গ্রামে ছেলের বাড়িতে ছিলেন। পরে তিনি জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ বসতিপাড়ায় তার মেয়ের বাড়িতে চলে আসেন। এমতাবস্থায় শনিবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় লোকজন সেখানে দাফন করতে না দিলে তার নিজ গ্রাম জীবননগর খয়েরহুদায় পুলিশ হেফাজতে মৃতার লাশ দাফন করা হয়। ওই সময় জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জুলিয়েট পারউইন বিষয়টি জানতে পেরে নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠান।