ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগরের মুকুল ও রুবেলকে জেল জরিমানা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৯
  • / ৩০৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ৩২ লাখ টাকা আত্মসাত মামলার রায়
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় প্রতারণার মাধ্যমে ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩২ টাকা আত্মসাৎ মামলায় দুই আসামীকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদন্ডাদেশ দিয়েছে বিচারিক আদালত। আসামীরা হলেন- জীবননগর উপজেলা শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার সোবহান মন্ডলের ছেলে মুকুল (৩৫) ও একই উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের আ. হাবিল মিয়ার ছেলে রুবেল (২৫)। গতকাল সোমবার বিকালে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাজেদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় প্রথম আসামী মুকুলকে কারাগারে পাঠানো হলেও পলাতক রয়েছেন অপর আসামী রুবেল। তাকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নেয়ার নির্দেশ দেন বিজ্ঞ বিচারক।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৭ তারিখ জীবননগর উপজেলার লক্ষীপুরের মেসার্স ইছাহাক রাইচ মিলে ম্যানেজার হিসাবে যোগদান করেন মুকুল ও রুবেল। এরপর থেকে ২০১৩ সালের আগস্ট মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত মিলের বিভিন্ন খাতে হিসেব নিকাশ দেখাশোনা করতো তারাই। এ সময়ের মধ্যেই হিসেবে গড়মিল করে ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩২ টাকা সরিয়ে ফেলে তারা। বিষয়টি নজরে এলে মিল মালিক ইছাহাক আলী বাদি হয়ে ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখ জীবননগর থানায় একটি মামলা (মামলা নং-১৪১/১৪) দায়ের করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগরের মুকুল ও রুবেলকে জেল জরিমানা

আপলোড টাইম : ১০:১৮:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০১৯

প্রতারণার মাধ্যমে প্রায় ৩২ লাখ টাকা আত্মসাত মামলার রায়
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় প্রতারণার মাধ্যমে ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩২ টাকা আত্মসাৎ মামলায় দুই আসামীকে ৩ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদন্ডাদেশ দিয়েছে বিচারিক আদালত। আসামীরা হলেন- জীবননগর উপজেলা শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার সোবহান মন্ডলের ছেলে মুকুল (৩৫) ও একই উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের আ. হাবিল মিয়ার ছেলে রুবেল (২৫)। গতকাল সোমবার বিকালে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাজেদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় প্রথম আসামী মুকুলকে কারাগারে পাঠানো হলেও পলাতক রয়েছেন অপর আসামী রুবেল। তাকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নেয়ার নির্দেশ দেন বিজ্ঞ বিচারক।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ১৭ তারিখ জীবননগর উপজেলার লক্ষীপুরের মেসার্স ইছাহাক রাইচ মিলে ম্যানেজার হিসাবে যোগদান করেন মুকুল ও রুবেল। এরপর থেকে ২০১৩ সালের আগস্ট মাসের ৩ তারিখ পর্যন্ত মিলের বিভিন্ন খাতে হিসেব নিকাশ দেখাশোনা করতো তারাই। এ সময়ের মধ্যেই হিসেবে গড়মিল করে ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩২ টাকা সরিয়ে ফেলে তারা। বিষয়টি নজরে এলে মিল মালিক ইছাহাক আলী বাদি হয়ে ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখ জীবননগর থানায় একটি মামলা (মামলা নং-১৪১/১৪) দায়ের করেন।