ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগরের ধোপাখালী-মাধবখালী সড়কটি পাকাকরণের দাবি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • / ৪৫৩ বার পড়া হয়েছে

জীবননগর অফিস: জীবননগর উপজেলার ধোপাখালী-মাধবখালী পাঁচ কবর রাস্তাটির তিন শত গজ রাস্তা এখনও কাচা থাকায় এলাকাবাসীর চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। তাছাড়াও রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দে ভরে মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা বিদ্যমান থাকলেও সামান্য দুরত্ব রাস্তাটি পাকাকরণের ব্যবস্থা না হওয়ায় জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জীবননগর উপজেলার নবগঠিত মনোহরপুর ইউনিয়নের মাধবখালী গ্রামের তিন রাস্তার মোড় থেকে দক্ষিণে চলমান রাস্তাটি ফ্লাট সোলিং হলেও আনুমানিক ৩০০ গজ রাস্তা পাকা না হওয়ায় এলাকাবাসীর পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি সদস্যরাও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এ রাস্তার শেষ প্রান্তে ধোপাখালী বিজিবি ক্যাম্প এবং বিজিবি ক্যাম্প থেকে সোজা পশ্চিমে পাঁচ মুক্তিযোদ্ধার কবর থাকায় রাস্তাটি বর্তমানে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় পরিণত হয়েছে। রাস্তার মাঝখানে সামান্য কাচা থাকার কারণে বর্ষা-শুকনা উভয় মওসুমে সংশ্লিষ্টদের দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। কিন্তু দীর্ঘদিনে এলাকাবাসী ও বিজিবির ভোগান্তি লাগবে জনপ্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট দপ্তর কেউই এগিয়ে আসেনি। এলাকাবাসীর যুক্তি এলাকায় কত শত রাস্তাঘাটের উন্নয়ন হল কিন্তু মাত্র তিন শত গজ কাচা রাস্তা পাকা না হওয়ার পিছনে আবার রহস্য লুকিয়ে আছে।
মাধবখালী গ্রামের কৃতি সন্তান সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ফারুক হোসেন বলেন, রাস্তাটি পাকাকরণ এখন সময়ের দাবী। রাস্তাটি কাচা থাকার কারণে বর্ষা মওসুমে সীমান্তরক্ষী বিজিবিকে যেমন ভোগান্তির শিকার হতে হয়, তেমনি এলাকার কৃষকদেরকেও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সামান্য ৩/৪শ গজ রাস্তা কাচা হওয়ার কারণে পাঁচ মুক্তিযোদ্ধার গণকবরটিও এলাকাবাসী অনেক সময় দেখতে যেতে পারেন না। অন্যদিকে বিজিবি সদস্যরা রাস্তাটি খারাপ হওয়ার কারণে তাদের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন। আমাদের দাবী যতদ্রুত সম্ভব রাস্তাটি পাকাকরণের ব্যবস্থা করবেন সংশ্লিষ্ট বিভাগ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগরের ধোপাখালী-মাধবখালী সড়কটি পাকাকরণের দাবি

আপলোড টাইম : ১১:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭

জীবননগর অফিস: জীবননগর উপজেলার ধোপাখালী-মাধবখালী পাঁচ কবর রাস্তাটির তিন শত গজ রাস্তা এখনও কাচা থাকায় এলাকাবাসীর চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। তাছাড়াও রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে খানাখন্দে ভরে মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা বিদ্যমান থাকলেও সামান্য দুরত্ব রাস্তাটি পাকাকরণের ব্যবস্থা না হওয়ায় জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জীবননগর উপজেলার নবগঠিত মনোহরপুর ইউনিয়নের মাধবখালী গ্রামের তিন রাস্তার মোড় থেকে দক্ষিণে চলমান রাস্তাটি ফ্লাট সোলিং হলেও আনুমানিক ৩০০ গজ রাস্তা পাকা না হওয়ায় এলাকাবাসীর পাশাপাশি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি সদস্যরাও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এ রাস্তার শেষ প্রান্তে ধোপাখালী বিজিবি ক্যাম্প এবং বিজিবি ক্যাম্প থেকে সোজা পশ্চিমে পাঁচ মুক্তিযোদ্ধার কবর থাকায় রাস্তাটি বর্তমানে একটি জনগুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় পরিণত হয়েছে। রাস্তার মাঝখানে সামান্য কাচা থাকার কারণে বর্ষা-শুকনা উভয় মওসুমে সংশ্লিষ্টদের দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। কিন্তু দীর্ঘদিনে এলাকাবাসী ও বিজিবির ভোগান্তি লাগবে জনপ্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট দপ্তর কেউই এগিয়ে আসেনি। এলাকাবাসীর যুক্তি এলাকায় কত শত রাস্তাঘাটের উন্নয়ন হল কিন্তু মাত্র তিন শত গজ কাচা রাস্তা পাকা না হওয়ার পিছনে আবার রহস্য লুকিয়ে আছে।
মাধবখালী গ্রামের কৃতি সন্তান সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ফারুক হোসেন বলেন, রাস্তাটি পাকাকরণ এখন সময়ের দাবী। রাস্তাটি কাচা থাকার কারণে বর্ষা মওসুমে সীমান্তরক্ষী বিজিবিকে যেমন ভোগান্তির শিকার হতে হয়, তেমনি এলাকার কৃষকদেরকেও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সামান্য ৩/৪শ গজ রাস্তা কাচা হওয়ার কারণে পাঁচ মুক্তিযোদ্ধার গণকবরটিও এলাকাবাসী অনেক সময় দেখতে যেতে পারেন না। অন্যদিকে বিজিবি সদস্যরা রাস্তাটি খারাপ হওয়ার কারণে তাদের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হন। আমাদের দাবী যতদ্রুত সম্ভব রাস্তাটি পাকাকরণের ব্যবস্থা করবেন সংশ্লিষ্ট বিভাগ।