ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদ নির্বাচন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:০৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৬
  • / ৩৫৮ বার পড়া হয়েছে

ffgvfgvfgvfgvসমীকরণ ডেস্ক: স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জেলা পরিষদ আইনের এই সংশোধনী অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ১২০তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ২০০০ সালের এই আইনটির সংশোধনী হলো। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ সংক্রান্ত ব্রিফিং করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি জানান, নির্বাচকমণ্ডলীর মাধ্যমে জেলা পরিষদ গঠন করা হবে। জেলা পরিষদে একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য ও পাঁচজন সংরক্ষিত সদস্য থাকবেন। সচিব আরো জানান, স্থানীয় পর্যায়ের সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সব প্রতিনিধির সমন্বয়ে ইলেকটোরাল কলেজ গঠিত হবে। এই কলেজই ২১ সদস্যের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে। নির্বাচন কমিশন এ নির্বাচন পরিচালনা করবে। নির্বাচনী আচরণবিধি কেউ লঙ্ঘন করলে ৬ মাস জেল বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেয়া যাবে। আগে এই আইনে সর্বোচ্চ সাত বছর জেল ছিল। মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, খুব শিগগির এই সংশোধনী অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে পরিষদের সদস্য বা সরকার মনোনীত যে কেউ এ দায়িত্ব পালন করতে পারবে। একই সঙ্গে ফৌজদারি মামলায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বা অন্য সদস্যদের কেউ গ্রেপ্তার হলে অথবা অভিযোগপত্র দেয়া হলে তাকে বরখাস্ত করার বিধান রাখা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদ নির্বাচন

আপলোড টাইম : ১২:০৪:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৬

ffgvfgvfgvfgvসমীকরণ ডেস্ক: স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ভোটে জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জেলা পরিষদ আইনের এই সংশোধনী অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার ১২০তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ২০০০ সালের এই আইনটির সংশোধনী হলো। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠক শেষে সচিবালয়ে এ সংক্রান্ত ব্রিফিং করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি জানান, নির্বাচকমণ্ডলীর মাধ্যমে জেলা পরিষদ গঠন করা হবে। জেলা পরিষদে একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সদস্য ও পাঁচজন সংরক্ষিত সদস্য থাকবেন। সচিব আরো জানান, স্থানীয় পর্যায়ের সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত সব প্রতিনিধির সমন্বয়ে ইলেকটোরাল কলেজ গঠিত হবে। এই কলেজই ২১ সদস্যের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে। নির্বাচন কমিশন এ নির্বাচন পরিচালনা করবে। নির্বাচনী আচরণবিধি কেউ লঙ্ঘন করলে ৬ মাস জেল বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেয়া যাবে। আগে এই আইনে সর্বোচ্চ সাত বছর জেল ছিল। মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, খুব শিগগির এই সংশোধনী অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হবে। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে পরিষদের সদস্য বা সরকার মনোনীত যে কেউ এ দায়িত্ব পালন করতে পারবে। একই সঙ্গে ফৌজদারি মামলায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বা অন্য সদস্যদের কেউ গ্রেপ্তার হলে অথবা অভিযোগপত্র দেয়া হলে তাকে বরখাস্ত করার বিধান রাখা হয়েছে।