ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে জব্দকৃত হলুদ ও ঝালের গুড়া ধ্বংস

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ২৮৮ বার পড়া হয়েছে

?????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে জব্দকৃত গুড়া হলুদ ও ঝাল ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান সাধারণ জনগণের উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গার মাথাভাঙ্গা ব্রিজের নীচে সেগুলো ধ্বংস করেন। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান জানান, গত ১৯ আগস্ট রাত ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনাল এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানো হয়। এ সময় বাস টার্মিনালের জননী পরিবহনের কাউন্টার থেকে বস্তায় থাকা ৪৯০ কেজি গুড়া হলুদ ও ঝাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত হলুদ ও ঝালের মালিক পালিয়ে গেলে সেগুলো জব্দ করার পর বিএসটিআইয়ের পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়। পরীক্ষার পর জব্দকৃত গুড়া হলুদ ও ঝাল ভেঁজাল প্রমাণিত হলে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সেগুলো জনসম্মুখে মাথাভাঙ্গা নদীর ধারে ফেলে ধ্বংস করা হয়। এ সময় সহযোগিতায় ছিলেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের পেশকার সোবহান আলী ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই মাসুম রেজার নের্তৃত্বে পুলিশের একটি টিম।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে জব্দকৃত হলুদ ও ঝালের গুড়া ধ্বংস

আপলোড টাইম : ০৯:১৮:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে জব্দকৃত গুড়া হলুদ ও ঝাল ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান সাধারণ জনগণের উপস্থিতিতে চুয়াডাঙ্গার মাথাভাঙ্গা ব্রিজের নীচে সেগুলো ধ্বংস করেন। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান জানান, গত ১৯ আগস্ট রাত ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনাল এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানো হয়। এ সময় বাস টার্মিনালের জননী পরিবহনের কাউন্টার থেকে বস্তায় থাকা ৪৯০ কেজি গুড়া হলুদ ও ঝাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত হলুদ ও ঝালের মালিক পালিয়ে গেলে সেগুলো জব্দ করার পর বিএসটিআইয়ের পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়। পরীক্ষার পর জব্দকৃত গুড়া হলুদ ও ঝাল ভেঁজাল প্রমাণিত হলে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সেগুলো জনসম্মুখে মাথাভাঙ্গা নদীর ধারে ফেলে ধ্বংস করা হয়। এ সময় সহযোগিতায় ছিলেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের পেশকার সোবহান আলী ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই মাসুম রেজার নের্তৃত্বে পুলিশের একটি টিম।