চুয়াডাঙ্গা ও আন্দুলবাড়ীয়া সাহিত্য পরিষদের সাপ্তাহিক সাহিত্য আসর অনুষ্ঠিত
- আপলোড টাইম : ০৯:০৭:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২০
- / ১৬৬ বার পড়া হয়েছে
সমীকরণ প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা ও জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়ীয় সাহিত্য পরিষদের সাপ্তাহিক সাহিত্য আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার পৃথকভাবে এ দুটি আসর অনুষ্ঠিত হয়।
চুয়াডাঙ্গা:
চুয়াডাঙ্গায় সাপ্তাহিক সাহিত্য আসর পদধ্বনির ১৪০০তম আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে সাহিত্য পরিষদে এ সভা অনুষ্ঠিত সয়। সাহিত্য পরিষদের সাবেক সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সীর সভাপতিত্বে আসরে সরচিত লেখা পাঠ করেন সুমন মালিক, অমিতাভ মীর, মুকুল হোসেন, ইব্রাহিম খলিল, মতিয়ার মিল্টন, সিরাজ উদ্দিন প্রমুখ। চিরায়ত সাহিত্য থেকে আবৃত্তি করেন অ্যাডভোকেট বজলুর রহমান ও সরদার আলী হোসেন। পঠিত লেখার ওপর আলোচনা করেন অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সী, সরদার আলী হোসেন ও অ্যাডভোকেট বজলুর রহমান। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের অর্থ সম্পাদক সিরাজ উদ্দিন। উল্লেখ্য, প্রতি শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এই সাহিত্য আসর পদধ্বনি অনুষ্ঠিত হয়। লেখিয়েসহ সাহিত্যানুরাগীদের জন্য এ আসর উন্মুক্ত।
আন্দুলবাড়ীয়া:
আন্দুলবাড়ীয়ায় সাপ্তাহিক সাহিত্য আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেল চারটায় আন্দুলবাড়ীয় সাহিত্য পরিষদে এ আসর অনুষ্ঠিত হয়। আন্দুলবাড়ীয়া সাহিত্য পরিষদের সভাপতি নারায়ণ ভৌমিকের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদিকা ও সিনিয়র কবি আশরাফুন নাহার শোভা। সাহিত্য আসরে অতিথি থেকে আরও বক্তব্য দেন সাহিত্য পরিষদের সহসম্পাদক ও উপন্যাসিক লেখন আজিজ মোহাম্মদ জুনিয়র, প্রচার সম্পাদক ও কবি আব্দুল হামিদ ফকির, আন্দুলবাড়ীয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও সাহিত্য পরিষদের দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক জাহিদুল ইসলাম মামুন। সভা চলাকালীন সময়ে পর্যায়ক্রমে কবি, সাহিত্যিকরা সরচিত কবিতাসহ বিভিন্ন কবিতা, ছড়া ও আবৃত্তি করেন। এ ছাড়াও কৌতুক ও নাটক প্রদর্শন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আন্দুলবাড়ীয়া সাহিত্য পরিষদের নবীণ, প্রবীণ ও তরুণ উদীয়মান কবি, সাহিত্যিকসহ সদস্যবৃন্দ। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা করেন আন্দুলবাড়ীয়া সাহিত্য পরিষদের অন্যতম সদস্য ও কবি নাঈমুর রহমান। উল্লেখ্য, আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন ও আন্দুলবাড়ীয়া সাহিত্য পরিষদের ৪র্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।