ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা ওজোপাডিকো প্রকৌশলীর স্ত্রীর মৃত্যু : ময়নাতদন্ত সম্পন্ন:শেষকৃত্যর জন্য লাশ দিনাজপুরে নেয়া হলো

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৬:০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৭
  • / ৩৬২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকৌশলী সুবক্তীনের স্ত্রী হিমুর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে  নিজ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকে ময়নাতদন্ত শেষে হিমুর পরিবার দিনাজপুরের উদ্দেশ্য চুয়াডাঙ্গা ত্যাগ করেন। জানা যায় ওজোপাডিকোর চুয়াডাঙ্গা নির্বাহী প্রকৌশলী সুবক্তগীন স্ত্রীকে নিয়ে দীর্ঘ ৩বছর যাবত চুয়াডাঙ্গা রেল বাজার হুমায়ুন মিয়ার বাড়ি বসবাস করে আসছিল। গত ২৫ এপ্রিল নিজ ঘরে গলাই ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন স্ত্রী হিমু। এনিয়ে রহস্যের দানা বেদেছে। পারিবারিক সুত্রে জানা যায় চুয়াডাঙ্গা ওজোপাডিকোর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা সুবক্তহীন ও তার স্ত্রী হিমু সুবাদে খালাতো ভাই-বোন। চার ভাই-বোনের মধ্যে হিমু মেজ। চার বছর আগে পারিবারিক ভাবেই হিমুর সাথে সুবক্তগীনের বিবাহ হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের আড়াই বছরের সাইব নামের একটি ফুটফুটে শিশুপুত্র রয়েছে। আর এই আড়ায় বছরের শিশুপুত্রকে রেখে কি তার মা আত্মহত্যা করতে পারে এমন এক প্রশ্নবিদ্ধ সকলের কাছে বড় হয়ে দাড়িয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল সোমবার বিকাল ৩টার দিকে রেলবাজার বসবাসরত বাসাই গলাই ওড়না পেচিয়ে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙ্গে হিমুকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গতকাল হিমুর মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে তার নিজ বাড়ি দিনাজপুরের উদ্দেশ্য চুয়াডাঙ্গা ত্যাগ করে। এ ঘটনায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা য়েছে। এদিকে হিমু চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গা ওজোপাডিকো প্রকৌশলীর স্ত্রীর মৃত্যু : ময়নাতদন্ত সম্পন্ন:শেষকৃত্যর জন্য লাশ দিনাজপুরে নেয়া হলো

আপলোড টাইম : ০৬:০৮:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রকৌশলী সুবক্তীনের স্ত্রী হিমুর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে  নিজ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকে ময়নাতদন্ত শেষে হিমুর পরিবার দিনাজপুরের উদ্দেশ্য চুয়াডাঙ্গা ত্যাগ করেন। জানা যায় ওজোপাডিকোর চুয়াডাঙ্গা নির্বাহী প্রকৌশলী সুবক্তগীন স্ত্রীকে নিয়ে দীর্ঘ ৩বছর যাবত চুয়াডাঙ্গা রেল বাজার হুমায়ুন মিয়ার বাড়ি বসবাস করে আসছিল। গত ২৫ এপ্রিল নিজ ঘরে গলাই ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করেন স্ত্রী হিমু। এনিয়ে রহস্যের দানা বেদেছে। পারিবারিক সুত্রে জানা যায় চুয়াডাঙ্গা ওজোপাডিকোর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা সুবক্তহীন ও তার স্ত্রী হিমু সুবাদে খালাতো ভাই-বোন। চার ভাই-বোনের মধ্যে হিমু মেজ। চার বছর আগে পারিবারিক ভাবেই হিমুর সাথে সুবক্তগীনের বিবাহ হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের আড়াই বছরের সাইব নামের একটি ফুটফুটে শিশুপুত্র রয়েছে। আর এই আড়ায় বছরের শিশুপুত্রকে রেখে কি তার মা আত্মহত্যা করতে পারে এমন এক প্রশ্নবিদ্ধ সকলের কাছে বড় হয়ে দাড়িয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২৫ এপ্রিল সোমবার বিকাল ৩টার দিকে রেলবাজার বসবাসরত বাসাই গলাই ওড়না পেচিয়ে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙ্গে হিমুকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গতকাল হিমুর মৃতদেহ ময়নাতদন্ত শেষে তার নিজ বাড়ি দিনাজপুরের উদ্দেশ্য চুয়াডাঙ্গা ত্যাগ করে। এ ঘটনায় চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা য়েছে। এদিকে হিমু চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন।