ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় সিরিজি বোমা হামলায় জেএমবি’র সদস্য শায়খুলের ৭ বছরের কারাদন্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:১৭:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০১৭
  • / ৪২২ বার পড়া হয়েছে

Chuadanga Picture--(JMB)--2নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় সিরিজি বোমা হামলা মামলার অন্যতম আসামী  জেএমবির সদস্য শায়খুল ইসলাম ওরফে রাকিব ওরফে মোয়াযকে ৭ সশ্রম বছরের কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা চীফ জুডিশিয়াল আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ডক্টর এবিএম মাহমুদুল হক আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট সারাদেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় সিরিজ বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ২০০৭ সালের ৮ মার্চ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই কামরুজ্জামান দু’জনকে আসামী করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। আসামীরা হলেন- বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার পঞ্চকরণ গ্রামের মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে জেএমবির সদস্য শায়খূল ইসলাম ও জামালমপুর জেলার মেলাদহ থানার ফুলছেন্নেসা গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে রকিব হোসেন ওরফে হাফেজ মাহমুদ। এর মধ্যে হাফেজ মাহমুদ ক্রস ফায়ারে মারা যায়। এ মামলায় ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন শেষে ৩২৬/৩০৭ এর ৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে আসামী শায়খূল ইসলামকে ৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৪ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেন আদালত।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় সিরিজি বোমা হামলায় জেএমবি’র সদস্য শায়খুলের ৭ বছরের কারাদন্ড

আপলোড টাইম : ০৫:১৭:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০১৭

Chuadanga Picture--(JMB)--2নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় সিরিজি বোমা হামলা মামলার অন্যতম আসামী  জেএমবির সদস্য শায়খুল ইসলাম ওরফে রাকিব ওরফে মোয়াযকে ৭ সশ্রম বছরের কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা চীফ জুডিশিয়াল আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ডক্টর এবিএম মাহমুদুল হক আসামীর উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট সারাদেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় সিরিজ বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ২০০৭ সালের ৮ মার্চ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই কামরুজ্জামান দু’জনকে আসামী করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। আসামীরা হলেন- বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার পঞ্চকরণ গ্রামের মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে জেএমবির সদস্য শায়খূল ইসলাম ও জামালমপুর জেলার মেলাদহ থানার ফুলছেন্নেসা গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে রকিব হোসেন ওরফে হাফেজ মাহমুদ। এর মধ্যে হাফেজ মাহমুদ ক্রস ফায়ারে মারা যায়। এ মামলায় ১২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহন শেষে ৩২৬/৩০৭ এর ৩৪ ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে আসামী শায়খূল ইসলামকে ৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৪ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেন আদালত।