ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় ভারী বর্ষণ ও ঝড় হাওয়া ৭৮ মি.মি. বৃষ্টিপাত রেকর্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৬:২০:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল ২০১৭
  • / ৩৩৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈশাখের প্রথমদিনে কালবৈশাখী এবং বৃষ্টির দেখা না মিললেও দেশের এগ্রো রাজধানী চুয়াডাঙ্গায় প্রচন্ড গরমের পর স্বস্তির ভারী বৃষ্টিপাতে জনজীবনে শান্তি নেমে আসে। প্রচন্ড গরম তাপপ্রবাহের পর গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে রাত ১২টা ১৫মিনিট পর্যন্ত একটানা প্রায় ৪ ঘন্টাব্যাপী এই ভারী বর্ষণ হয়। সেই সাথে ছিল বজ্রপাত ও ঝড়ো হাওয়া। এবছর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ডের পর এবার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৭৮ মিলি মিটার। তবে, বৃষ্টির কারণে জনমনে প্রশান্তি ফিরে আসলেও শহর ও গ্রাম গঞ্জের রাস্তায় রাস্তায় এক থেকে দেড় ফুট বৃষ্টির পানি জমে যায়। এর ফলে জনজীবনে দূর্ভোগ নেমে আসে। বিশেষ করে শহরে ও গ্রামগঞ্জের নিচু অঞ্চলে অনেকের বাড়ী ঘরেও পানি উঠে যায় এবং ঝড়ের ঝাপটায় গাছপালা ভেঙ্গে জনভোগান্তি সৃষ্টি হয়। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক সাইদুর রহমান জানান, বুধবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে রাত ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত একটানা ভারী বর্ষণ হয়। এতে জেলায় ৭৮ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, গত বছর ৯ মার্চ চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ৭১ মিলি মিটার। এরপর ওই বছর আগষ্ট মাসে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ১৬৫ মিলি মিটার।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় ভারী বর্ষণ ও ঝড় হাওয়া ৭৮ মি.মি. বৃষ্টিপাত রেকর্ড

আপলোড টাইম : ০৬:২০:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: বৈশাখের প্রথমদিনে কালবৈশাখী এবং বৃষ্টির দেখা না মিললেও দেশের এগ্রো রাজধানী চুয়াডাঙ্গায় প্রচন্ড গরমের পর স্বস্তির ভারী বৃষ্টিপাতে জনজীবনে শান্তি নেমে আসে। প্রচন্ড গরম তাপপ্রবাহের পর গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে রাত ১২টা ১৫মিনিট পর্যন্ত একটানা প্রায় ৪ ঘন্টাব্যাপী এই ভারী বর্ষণ হয়। সেই সাথে ছিল বজ্রপাত ও ঝড়ো হাওয়া। এবছর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ডের পর এবার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৭৮ মিলি মিটার। তবে, বৃষ্টির কারণে জনমনে প্রশান্তি ফিরে আসলেও শহর ও গ্রাম গঞ্জের রাস্তায় রাস্তায় এক থেকে দেড় ফুট বৃষ্টির পানি জমে যায়। এর ফলে জনজীবনে দূর্ভোগ নেমে আসে। বিশেষ করে শহরে ও গ্রামগঞ্জের নিচু অঞ্চলে অনেকের বাড়ী ঘরেও পানি উঠে যায় এবং ঝড়ের ঝাপটায় গাছপালা ভেঙ্গে জনভোগান্তি সৃষ্টি হয়। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী পর্যবেক্ষক সাইদুর রহমান জানান, বুধবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে রাত ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত একটানা ভারী বর্ষণ হয়। এতে জেলায় ৭৮ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, গত বছর ৯ মার্চ চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় ৭১ মিলি মিটার। এরপর ওই বছর আগষ্ট মাসে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ১৬৫ মিলি মিটার।