ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় বিশ্ব ইজতেমার মাঠ পরিদর্শনে হুইপ ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপি সংশ্লিষ্ট সকলকে সাধুবাদ জানিয়ে সহযোগিতার আশ্বাস

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:০০:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০১৬
  • / ২৯৯ বার পড়া হয়েছে

PicsArt_11-20-11.46.01

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মত বিশ্ব ইজতেমার অংশ হিসেবে জেলা ভিত্তিক ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তিন দিনব্যাপী এই ইজতেমা শুরু হবে আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে। গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় সংসদের মাননীয় হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি ইজতেমার মাঠ পরিদর্শন করেন এবং নিরাপত্তা প্রস্তুতি বিষয়ে সার্বিক খোঁজখবর নেন। এসময় তিনি আছরের নামাজ ইজতেমার মাঠে উপস্থিত মুসল্লীদের সাথে আদায় করেন। নামায শেষে তিনি ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপারের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন এবং ইজতেমার নিরাপত্তায় জেলা পুলিশের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। এসময় চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আব্দুর রাজ্জাক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশাদুল হক বিশ্বাস, সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোজাম্মেল হক, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক শওকত আলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও আয়োজক কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ইজতেমার পুরো মাঠ জুড়ে সর্বমোট ২৪টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ৪সদস্যের সমন্বয়ে ১৮টি ভ্রাম্যমান টিমের ২৪ঘন্টা দায়িত্ব পালন, ৮টি পুলিশী চেকপোস্টসহ ৯০০ পুলিশ সদস্য সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে বলে পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মাননীয় হুইপ মহোদয়কে জানান। হুইপ ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপি সাংবাদিকদের বলেন, বিগত দিনে আমাদের এই এলাকায় এই রকম কোন অনুষ্ঠান হয়নি। বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা তাবলীগের যাঁরা দায়িত্বে আছেন ও দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কর্মকান্ড এবং  তাঁরা যে এত সুন্দরভাবে এই ইজতেমা করার উদ্যোগ নিয়েছেন এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। তিনি ভারপ্রাপ্ত এসপি সম্পর্কে বলেন, বেলায়েত সাহেব আন্তরিকতার সাথে ইজতেমা মাঠের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত ফোর্স চেয়ে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি’র নিকট আবেদন করলে তিনি চাহিদা মোতাবেক ফোর্স দিতে রাজি হন এবং সন্তুষ্ট প্রকাশ করেন বলে আমি জেনেছি। তিনি আরও বলেন ইজতেমা সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা করতে হবে। উল্লেখ্য আগামী ২৪, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর শনিবার আখেরী মোনাজাতের মধ্যদিয়ে জেলা ভিত্তিক এই বিশ্ব ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় বিশ্ব ইজতেমার মাঠ পরিদর্শনে হুইপ ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপি সংশ্লিষ্ট সকলকে সাধুবাদ জানিয়ে সহযোগিতার আশ্বাস

আপলোড টাইম : ০৩:০০:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ নভেম্বর ২০১৬

PicsArt_11-20-11.46.01

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মত বিশ্ব ইজতেমার অংশ হিসেবে জেলা ভিত্তিক ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তিন দিনব্যাপী এই ইজতেমা শুরু হবে আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে। গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টায় জাতীয় সংসদের মাননীয় হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি ইজতেমার মাঠ পরিদর্শন করেন এবং নিরাপত্তা প্রস্তুতি বিষয়ে সার্বিক খোঁজখবর নেন। এসময় তিনি আছরের নামাজ ইজতেমার মাঠে উপস্থিত মুসল্লীদের সাথে আদায় করেন। নামায শেষে তিনি ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপারের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন এবং ইজতেমার নিরাপত্তায় জেলা পুলিশের গৃহীত পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। এসময় চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আব্দুর রাজ্জাক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশাদুল হক বিশ্বাস, সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোজাম্মেল হক, জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক শওকত আলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও আয়োজক কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। ইজতেমার পুরো মাঠ জুড়ে সর্বমোট ২৪টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ৪সদস্যের সমন্বয়ে ১৮টি ভ্রাম্যমান টিমের ২৪ঘন্টা দায়িত্ব পালন, ৮টি পুলিশী চেকপোস্টসহ ৯০০ পুলিশ সদস্য সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে বলে পুলিশ সুপার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন মাননীয় হুইপ মহোদয়কে জানান। হুইপ ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপি সাংবাদিকদের বলেন, বিগত দিনে আমাদের এই এলাকায় এই রকম কোন অনুষ্ঠান হয়নি। বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা তাবলীগের যাঁরা দায়িত্বে আছেন ও দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কর্মকান্ড এবং  তাঁরা যে এত সুন্দরভাবে এই ইজতেমা করার উদ্যোগ নিয়েছেন এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। তিনি ভারপ্রাপ্ত এসপি সম্পর্কে বলেন, বেলায়েত সাহেব আন্তরিকতার সাথে ইজতেমা মাঠের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত ফোর্স চেয়ে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি’র নিকট আবেদন করলে তিনি চাহিদা মোতাবেক ফোর্স দিতে রাজি হন এবং সন্তুষ্ট প্রকাশ করেন বলে আমি জেনেছি। তিনি আরও বলেন ইজতেমা সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা করতে হবে। উল্লেখ্য আগামী ২৪, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর শনিবার আখেরী মোনাজাতের মধ্যদিয়ে জেলা ভিত্তিক এই বিশ্ব ইজতেমার আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে।