ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় এফডব্লিউসিকে সময় বেঁধে দিলেন ডিসি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:১৭:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০১৯
  • / ২২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলার সকল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে (এফডব্লিউসি) নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসেবার উপযোগী করতে ২১ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাসিক সভায় জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস এই নির্দেশনা দেন। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সকাল ১০ টায় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। জেলা পরিবার পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক দীপক কুমার সাহার সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে জেলার সিভিল সার্জন ডা. খায়রুল আলম ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খান বক্তব্য রাখেন। এতে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপজেলা কর্মকর্তা এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে কর্মরত স্যাকমো ও পরিবার কল্যাণ পরিদর্শকেরা অংশ নেন।
সভায় জেলার চারটি উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে অবস্থিত ৩১টি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র (এফডব্লিউসি) নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। এসময় বেশিরভাগ এফডব্লিউসি’র প্রসব কক্ষ, প্রসবোত্তর কক্ষসহ সার্বিক পরিবেশ ও সেবার মান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। স্বাভাবিক ডেলিভারি বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় দুইজন স্বাস্থ্য কল্যাণ পরিদর্শিকার (এফডব্লিউভি) শাস্তির প্রসঙ্গ তুলে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘কেউ যদি কাজ ফাঁকি দিয়ে থাকেন, সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন, তিনিই তার বিচার করবেন। পবিত্র এই রোজার মাসে সকলের অঙ্গীকার করতে হবে, প্রত্যেকে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় এফডব্লিউসিকে সময় বেঁধে দিলেন ডিসি

আপলোড টাইম : ১২:১৭:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলার সকল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রকে (এফডব্লিউসি) নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসেবার উপযোগী করতে ২১ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাসিক সভায় জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস এই নির্দেশনা দেন। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সকাল ১০ টায় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। জেলা পরিবার পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক দীপক কুমার সাহার সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে জেলার সিভিল সার্জন ডা. খায়রুল আলম ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খান বক্তব্য রাখেন। এতে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপজেলা কর্মকর্তা এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে কর্মরত স্যাকমো ও পরিবার কল্যাণ পরিদর্শকেরা অংশ নেন।
সভায় জেলার চারটি উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নে অবস্থিত ৩১টি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র (এফডব্লিউসি) নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হয়। এসময় বেশিরভাগ এফডব্লিউসি’র প্রসব কক্ষ, প্রসবোত্তর কক্ষসহ সার্বিক পরিবেশ ও সেবার মান নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। স্বাভাবিক ডেলিভারি বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় দুইজন স্বাস্থ্য কল্যাণ পরিদর্শিকার (এফডব্লিউভি) শাস্তির প্রসঙ্গ তুলে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘কেউ যদি কাজ ফাঁকি দিয়ে থাকেন, সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন, তিনিই তার বিচার করবেন। পবিত্র এই রোজার মাসে সকলের অঙ্গীকার করতে হবে, প্রত্যেকে নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব।’