ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় একসাথে তিনটি সন্তান প্রসব

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:১৫:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০১৭
  • / ৬২৬ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় একসাথে তিনটি কন্যাশিশুর জন্ম দিয়েছেন নাজমিন নাহার রজনী নামে এক প্রসূতি। গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে শহরের একটি ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে তিনটি সন্তান প্রসব করেন তিনি। প্রসূতি নাজমিন নাহার রজনী চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের হাড়োকান্দি গ্রামের শান্ত আলীর স্ত্রী। বর্তমানে শিশু তিনটিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে। এদিকে, একসাথে তিনটি সন্তান প্রসবের খবরে নবজাতকদের দেখতে শতশত উৎসুক জনতা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভীড় জমিয়েছে।
অস্ত্রপচারকারী চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের গাইনী বিশেষজ্ঞ ডা. আকলিমা খাতুন জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ ওই প্রসূতি সন্তান ধারনে অক্ষম ছিলেন। পরে তাকে চিকিৎসাধীন রাখা হলে বাচ্চা ধারন করেন। এরপর মঙ্গলবার ভোররাতে হঠাৎ প্রসব বেদনা উঠলে সিজারিয়ানের মাধ্যমে এসকাথে তিনটি বাচ্চা প্রসব করানো হয়। শিশুতিনটি ও তার মা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত আছেন। এদিকে, একসাথে জন্ম নেয়া তিনটি শিশুকে দেখতে উৎসুক জনতার ভীড় জমাচ্ছে। নবজাতকের পিতা শান্ত আহমেদ বলেন, এক সাথে তিন সন্তানদের বাবা হতে পারাটা খুবই সৌভাগ্য। আমি খুবই আনন্দিত। বাচ্চাদের দেখতে সবাই এক নজর চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভীড় জমাচ্ছে। সন্তান ও সন্তানের মায়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন বাবা শান্ত।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় একসাথে তিনটি সন্তান প্রসব

আপলোড টাইম : ০২:১৫:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গায় একসাথে তিনটি কন্যাশিশুর জন্ম দিয়েছেন নাজমিন নাহার রজনী নামে এক প্রসূতি। গতকাল মঙ্গলবার ভোররাতে শহরের একটি ক্লিনিকে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে তিনটি সন্তান প্রসব করেন তিনি। প্রসূতি নাজমিন নাহার রজনী চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের হাড়োকান্দি গ্রামের শান্ত আলীর স্ত্রী। বর্তমানে শিশু তিনটিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে। এদিকে, একসাথে তিনটি সন্তান প্রসবের খবরে নবজাতকদের দেখতে শতশত উৎসুক জনতা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভীড় জমিয়েছে।
অস্ত্রপচারকারী চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের গাইনী বিশেষজ্ঞ ডা. আকলিমা খাতুন জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ ওই প্রসূতি সন্তান ধারনে অক্ষম ছিলেন। পরে তাকে চিকিৎসাধীন রাখা হলে বাচ্চা ধারন করেন। এরপর মঙ্গলবার ভোররাতে হঠাৎ প্রসব বেদনা উঠলে সিজারিয়ানের মাধ্যমে এসকাথে তিনটি বাচ্চা প্রসব করানো হয়। শিশুতিনটি ও তার মা বর্তমানে শঙ্কামুক্ত আছেন। এদিকে, একসাথে জন্ম নেয়া তিনটি শিশুকে দেখতে উৎসুক জনতার ভীড় জমাচ্ছে। নবজাতকের পিতা শান্ত আহমেদ বলেন, এক সাথে তিন সন্তানদের বাবা হতে পারাটা খুবই সৌভাগ্য। আমি খুবই আনন্দিত। বাচ্চাদের দেখতে সবাই এক নজর চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভীড় জমাচ্ছে। সন্তান ও সন্তানের মায়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন বাবা শান্ত।