ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৭ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০০:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৯
  • / ২৮৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে তারা আক্রান্ত হয়। গতকাল শনিবার ভোর পাঁচটার দিকে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। অসুস্থ ব্যক্তিরা হলেন আলমডাঙ্গা উপজেলার গাংনী ইউনিয়নের শাহেবপুর গ্রামের সোহাগ মোড়পাড়ার সাজিদুল ইসলামের ছেলে হৃদয় (২১), মেয়ে রীতিমালা (২০), হৃদয়ের স্ত্রী প্রিয়া ও তাঁদের জমজ দুই কন্যা রুবাইয়া (১), রুমাইয়া (১) এবং মামুনুর রশিদের দুই ছেলে ইমন (১৪) ও রাকিব (৭)।
জানা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তিরা একই বাড়িতে আলাদাভাবে রান্না করা খাবার খায়। তবে তারা একই টিউবওয়েল থেকে পানি সংগ্রহ করে পান করে। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পর তারা পেটে ব্যাথা অনুভব করে। বিকেল চারটার পর থেকে তাদের ঘন ঘন পায়খানা হতে থাকে। পরে তারা এক গ্রাম্য চিকিৎসকের পরামর্শে রাতে খাবার স্যালাইন পান করে। এতেও কোনো উন্নতি না হলে গতকাল শনিবার ভোর হতে না হতেই স্বপরিবারে চুয়াডাঙ্গা সদর ভর্তি হন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডায়রিয়া আক্রান্ত একই পরিবারের শিশুসহ সাতজনের মধ্যে ছয়জন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিল।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় একই পরিবারের ৭ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত

আপলোড টাইম : ১০:০০:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গায় শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে তারা আক্রান্ত হয়। গতকাল শনিবার ভোর পাঁচটার দিকে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। অসুস্থ ব্যক্তিরা হলেন আলমডাঙ্গা উপজেলার গাংনী ইউনিয়নের শাহেবপুর গ্রামের সোহাগ মোড়পাড়ার সাজিদুল ইসলামের ছেলে হৃদয় (২১), মেয়ে রীতিমালা (২০), হৃদয়ের স্ত্রী প্রিয়া ও তাঁদের জমজ দুই কন্যা রুবাইয়া (১), রুমাইয়া (১) এবং মামুনুর রশিদের দুই ছেলে ইমন (১৪) ও রাকিব (৭)।
জানা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তিরা একই বাড়িতে আলাদাভাবে রান্না করা খাবার খায়। তবে তারা একই টিউবওয়েল থেকে পানি সংগ্রহ করে পান করে। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পর তারা পেটে ব্যাথা অনুভব করে। বিকেল চারটার পর থেকে তাদের ঘন ঘন পায়খানা হতে থাকে। পরে তারা এক গ্রাম্য চিকিৎসকের পরামর্শে রাতে খাবার স্যালাইন পান করে। এতেও কোনো উন্নতি না হলে গতকাল শনিবার ভোর হতে না হতেই স্বপরিবারে চুয়াডাঙ্গা সদর ভর্তি হন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডায়রিয়া আক্রান্ত একই পরিবারের শিশুসহ সাতজনের মধ্যে ছয়জন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছিল।