ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গার পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে “আলোকিত স্মার্ট স্কুল” হিসেবে উদ্বোধনকালে ডিসি গোপাল চন্দ্র দাস

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:০৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৮০১ বার পড়া হয়েছে

শিশুদের চাপ দিয়ে নয় শাসন ও আদর করে মানসিক বিকাশ ঘটাতে হবে
দেশের প্রথম কোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে স্মার্ট স্কুলে রুপান্তর করা হলো- সদর ইউএনও ওয়াশীমুল বারী
আফজালুল হক: স্কুলে যাওয়া যেমন গুরুত্বপূর্ণ, স্কুলে গিয়ে থাকাও তেমন গুরুত্বপূর্ণ। শিশুরা যাতে স্কুলে গিয়ে অনন্দ পায়, তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে স্কুলের পরিবেশের সাথে মানিয়ে থাকতে পারে সে জন্য শিশুদের জন্য কিছু করা প্রয়োজন; তাদের নিয়ে একটু ভিন্নধর্মী চিন্তা করা সকলেরই দায়িত্ব। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর একান্ত চিন্তা ভাবনা ও পরিকল্পনায় গড়ে উঠেছে একটি “আলোকিত স্মার্ট স্কুল”। যা দেশের এই প্রথম কোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে স্মার্ট স্কুলে রুপান্তর করা হলো।
চুয়াডাঙ্গা সদরের আলুকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের এলজিএসপি-৩ (পিবিজি)’র অর্থায়নে ৫ লাখ টাকা ব্যায়ে এই রঙিন স্কুলটি গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস। শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে মিড ডে মিল ও নানা উপকরণ বিতরণ পূর্বক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, ‘শিশুদের জন্য কিছু করতে পারাটা গর্বের বিষয়। আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যৎ। তাদের শাসন করে চাপ দিয়ে নয়; আদর করে মানসিক বিকাশ ঘটাতে হবে। আমাদের এত লেখাপড়া দরকার নেই; প্রয়োজন ভালো শিক্ষার্থী। তাদের হেঁসে খেলে বেড়ে উঠতে দিতে হবে। ঝরে পড়া শিশুদের স্কুলমুখী করতে হবে। একই সাথে বাল্য বিবাহ রোধে সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে।
চুয়াডাঙ্গা শহর থেকে কিলো ৮-১০ দূরত্বে সদর উপজেলাধীন আলুকদিয়া ইউনিয়নের প্রত্যান্ত গ্রামের পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এটি। প্রতিটি স্কুলের মত এই স্কুলেও রয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম, শিক্ষক-শিক্ষিকা, খেলার মাঠ, গাছ-গাছালি আরো কত কী। শিশুদের কলরবে মুখরিত স্কুলটিতে নতুন কিছুর প্রাণ সঞ্চার করেছেন শিক্ষানুরাগী ওয়াশীমুল বারী। সম্পূর্ণ বিদ্যালয়টি বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে আলাদাভাবে শোভা বাড়িয়ে তোলা হয়েছে। বিদ্যালয়ের সামনের প্রাচীর জুড়ে রং তুঁলি দিয়ে আকাঁ। রং তুলি শিল্পী একেছেন রং ধনুর সাতরং, স্কুলগামী শিশুদের ছায়াছবি আর খেলাধুলার দৃশ্য। স্কুলে ঢোকার প্রধান ফটকে বাহারি ফুলের ছবিও দৃষ্টি কাড়বে যে কারো। বিভিন্ন ধরণের ফুল ও ফলের গাছ রোপনের পরিকল্পনাও নেয়া হয়েছে যা শিঘ্রই বাস্তবায়ন করা হবে। তবে এসবের মূল ভাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর। একই সাথে রঙিন স্কুল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিলের ব্যবস্থাও।


সবার মনে প্রশ্ন, কি আছে এই স্মার্ট স্কুলে? কেন নাম দেয়া হলো স্মার্ট স্কুল। ঠিক এর জবাব দিলেন সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার ওয়াশীমুল বারি। তিনি বলেন, অন্য স্কুলের মতই এই স্কুলকে বিভিন্ন রঙে রাঙানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি ক্লাস রুমে খঊউ মনিটরসহ কম্পিউটার দেয়া হয়েছে। প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত সকল বই এর সফট ভার্সন দেয়া আছে কম্পিউটারে। যাতে হার্ডকপি বইয়ের পরিবর্তে শিক্ষকরা সফট ভার্সনের বই পড়াতে পারবেন। এমনকি শিশু শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষামূলক শিশুতোষ ভিডিও চিত্র আছে যা দিয়ে খুব সহজেই শিক্ষক মন্ডলী পাঠদান করতে পারবেন। এছাড়াও দু’টি ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে, একটি শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যটি শিক্ষকদের জন্য। প্রত্যেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ছবিসহ স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদান করা হয়েছে। এতে প্রত্যেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া আছে। আর এই স্মার্ট কার্ডটি ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে শো করলেই সমস্ত তথ্য জানা যাবে। ছাত্র-ছাত্রীরা ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে তাদের স্মার্ট কার্ডটি এন্ট্রি করলেই আটোমেটিক ক্লাস অনুয়ায়ী হাজিরা হয়ে যাবে। এতে নতুন করে ক্লাসে রোল কল করা লাগবে না।
স্কুলে সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সরবরাহ থাকে এই জন্য ১ হাজার ওয়াটের সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়েছে। স্কুলের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষণের জন্য দুটি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে উন্নত তথ্যের সাথে সার্বক্ষনিক ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকবৃন্দ আপডেট থাকে এবং ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় সেবা নিতে পারে এ জন্য স্কুলে একটি ওয়াইফাই রাউটার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, “আলোকিত স্মার্ট স্কুল” এর ধারণার মাধ্যেমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি পাবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
উল্লেখ্য, গত ২২ শে মার্চ ইউনিয়ন পরিষদের মূল উদ্যোক্তা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর উদ্যোগে সদর উপজেলাধীন নেহালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে রঙিন স্কুলে রূপান্তর করা হয়। রং তুলির আচড় গোটা স্কুল জুড়ে। সবুজ রঙে আরো মোহিত করছে শিশুদের। কিবা ক্লাসরুম কিবা বাথরুম; সব খানেই রঙিন রঙে রাঙা। রঙিন রঙে রাঙানো রঙিন স্কুল প্রতিপাদ্যে এ প্রকল্পে ব্যয় করতে হয়েছে প্রায় দু’লাখ টাকা এরপর ৭ এপ্রিল আরো একটি রঙিন স্কুলের তালিকায় যুক্ত করে চুয়াডাঙ্গা সদরের শংকরচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি রঙিন স্কুলে রূপান্তর করেন সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার ওয়াশীমুল বারী।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গার পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে “আলোকিত স্মার্ট স্কুল” হিসেবে উদ্বোধনকালে ডিসি গোপাল চন্দ্র দাস

আপলোড টাইম : ১২:০৫:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৮

শিশুদের চাপ দিয়ে নয় শাসন ও আদর করে মানসিক বিকাশ ঘটাতে হবে
দেশের প্রথম কোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে স্মার্ট স্কুলে রুপান্তর করা হলো- সদর ইউএনও ওয়াশীমুল বারী
আফজালুল হক: স্কুলে যাওয়া যেমন গুরুত্বপূর্ণ, স্কুলে গিয়ে থাকাও তেমন গুরুত্বপূর্ণ। শিশুরা যাতে স্কুলে গিয়ে অনন্দ পায়, তারা যেন স্বাচ্ছন্দ্যে স্কুলের পরিবেশের সাথে মানিয়ে থাকতে পারে সে জন্য শিশুদের জন্য কিছু করা প্রয়োজন; তাদের নিয়ে একটু ভিন্নধর্মী চিন্তা করা সকলেরই দায়িত্ব। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর একান্ত চিন্তা ভাবনা ও পরিকল্পনায় গড়ে উঠেছে একটি “আলোকিত স্মার্ট স্কুল”। যা দেশের এই প্রথম কোন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে স্মার্ট স্কুলে রুপান্তর করা হলো।
চুয়াডাঙ্গা সদরের আলুকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের এলজিএসপি-৩ (পিবিজি)’র অর্থায়নে ৫ লাখ টাকা ব্যায়ে এই রঙিন স্কুলটি গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস। শিশু শিক্ষার্থীদের মাঝে মিড ডে মিল ও নানা উপকরণ বিতরণ পূর্বক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন তিনি। এসময় তিনি বলেন, ‘শিশুদের জন্য কিছু করতে পারাটা গর্বের বিষয়। আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যৎ। তাদের শাসন করে চাপ দিয়ে নয়; আদর করে মানসিক বিকাশ ঘটাতে হবে। আমাদের এত লেখাপড়া দরকার নেই; প্রয়োজন ভালো শিক্ষার্থী। তাদের হেঁসে খেলে বেড়ে উঠতে দিতে হবে। ঝরে পড়া শিশুদের স্কুলমুখী করতে হবে। একই সাথে বাল্য বিবাহ রোধে সকলকে ভূমিকা রাখতে হবে।
চুয়াডাঙ্গা শহর থেকে কিলো ৮-১০ দূরত্বে সদর উপজেলাধীন আলুকদিয়া ইউনিয়নের প্রত্যান্ত গ্রামের পীরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এটি। প্রতিটি স্কুলের মত এই স্কুলেও রয়েছে স্মার্ট ক্লাসরুম, শিক্ষক-শিক্ষিকা, খেলার মাঠ, গাছ-গাছালি আরো কত কী। শিশুদের কলরবে মুখরিত স্কুলটিতে নতুন কিছুর প্রাণ সঞ্চার করেছেন শিক্ষানুরাগী ওয়াশীমুল বারী। সম্পূর্ণ বিদ্যালয়টি বিভিন্ন রঙে রাঙিয়ে আলাদাভাবে শোভা বাড়িয়ে তোলা হয়েছে। বিদ্যালয়ের সামনের প্রাচীর জুড়ে রং তুঁলি দিয়ে আকাঁ। রং তুলি শিল্পী একেছেন রং ধনুর সাতরং, স্কুলগামী শিশুদের ছায়াছবি আর খেলাধুলার দৃশ্য। স্কুলে ঢোকার প্রধান ফটকে বাহারি ফুলের ছবিও দৃষ্টি কাড়বে যে কারো। বিভিন্ন ধরণের ফুল ও ফলের গাছ রোপনের পরিকল্পনাও নেয়া হয়েছে যা শিঘ্রই বাস্তবায়ন করা হবে। তবে এসবের মূল ভাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর। একই সাথে রঙিন স্কুল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিলের ব্যবস্থাও।


সবার মনে প্রশ্ন, কি আছে এই স্মার্ট স্কুলে? কেন নাম দেয়া হলো স্মার্ট স্কুল। ঠিক এর জবাব দিলেন সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার ওয়াশীমুল বারি। তিনি বলেন, অন্য স্কুলের মতই এই স্কুলকে বিভিন্ন রঙে রাঙানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি ক্লাস রুমে খঊউ মনিটরসহ কম্পিউটার দেয়া হয়েছে। প্রথম শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত সকল বই এর সফট ভার্সন দেয়া আছে কম্পিউটারে। যাতে হার্ডকপি বইয়ের পরিবর্তে শিক্ষকরা সফট ভার্সনের বই পড়াতে পারবেন। এমনকি শিশু শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষামূলক শিশুতোষ ভিডিও চিত্র আছে যা দিয়ে খুব সহজেই শিক্ষক মন্ডলী পাঠদান করতে পারবেন। এছাড়াও দু’টি ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করা হয়েছে, একটি শিক্ষার্থীদের জন্য অন্যটি শিক্ষকদের জন্য। প্রত্যেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ছবিসহ স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদান করা হয়েছে। এতে প্রত্যেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া আছে। আর এই স্মার্ট কার্ডটি ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে শো করলেই সমস্ত তথ্য জানা যাবে। ছাত্র-ছাত্রীরা ডিজিটাল হাজিরা মেশিনে তাদের স্মার্ট কার্ডটি এন্ট্রি করলেই আটোমেটিক ক্লাস অনুয়ায়ী হাজিরা হয়ে যাবে। এতে নতুন করে ক্লাসে রোল কল করা লাগবে না।
স্কুলে সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সরবরাহ থাকে এই জন্য ১ হাজার ওয়াটের সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়েছে। স্কুলের অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষণের জন্য দুটি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে উন্নত তথ্যের সাথে সার্বক্ষনিক ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকবৃন্দ আপডেট থাকে এবং ইন্টারনেট থেকে প্রয়োজনীয় সেবা নিতে পারে এ জন্য স্কুলে একটি ওয়াইফাই রাউটার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, “আলোকিত স্মার্ট স্কুল” এর ধারণার মাধ্যেমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধি পাবে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
উল্লেখ্য, গত ২২ শে মার্চ ইউনিয়ন পরিষদের মূল উদ্যোক্তা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওয়াশীমুল বারীর উদ্যোগে সদর উপজেলাধীন নেহালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে রঙিন স্কুলে রূপান্তর করা হয়। রং তুলির আচড় গোটা স্কুল জুড়ে। সবুজ রঙে আরো মোহিত করছে শিশুদের। কিবা ক্লাসরুম কিবা বাথরুম; সব খানেই রঙিন রঙে রাঙা। রঙিন রঙে রাঙানো রঙিন স্কুল প্রতিপাদ্যে এ প্রকল্পে ব্যয় করতে হয়েছে প্রায় দু’লাখ টাকা এরপর ৭ এপ্রিল আরো একটি রঙিন স্কুলের তালিকায় যুক্ত করে চুয়াডাঙ্গা সদরের শংকরচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি রঙিন স্কুলে রূপান্তর করেন সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার ওয়াশীমুল বারী।