ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চকলেট পাউডারে ঢেকে গেল সুইজারল্যান্ডের রাস্তা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫০:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ অগাস্ট ২০২০
  • / ১৮৩ বার পড়া হয়েছে

বিস্ময় প্রতিবেদন
‘চকলেট’ শব্দটা শুনলেই মিষ্টি ক্যান্ডিবার বা মনোরম এক মিষ্টি জাতীয় জিনিসের ছবি ভেসে ওঠে চোখের সামনে। তবে সুদূর অতীতের চকলেটের সঙ্গে আজকের দিনের চকলেটের মিল খুবই কম। ইতিহাস বলে, অতীতের চকলেট কোনও মিষ্টি ও ভক্ষণযোগ্য নয়, বরং ছিল তিতা স্বাদের খুবই সম্মানজনক একটি পানীয়। আর এই সুস্বাদু ফ্যাটযুক্ত খাবারটি কোকো গাছের ফল থেকে তৈরি হয়। সেন্ট্রাল ও দক্ষিণ আমেরিকায় পাওয়া যায় এই কোকো গাছ। গুটি গুটি ফলগুলোর একেকটিতে ৪০টির মতো বিন বা শুটি থাকে। শুটিগুলো শুকিয়েতারপর পুড়িয়ে বানানো হয় কোকোবিন। যদিও কে কখন কীভাবে প্রথম এই চকলেটের আবিষ্কার করেছিলেন তা জানা যায়নি। তবে বর্তমানে বিশ্বের সবদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে এই চকলেটের। মিষ্টি খাবার হিসেবে আমাদের দেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও কোনও ভালো কিছু ঘটলে বা খুশির খবর থাকলে চকলেট খাওয়া অথবা উপহার হিসেবে দেওয়ার চল রয়েছে। তবে আপনার সামনে কেউ যদি প্রচুর পরিমাণে চকলেট পাউডার ফেলে রাখে তাহলে আপনি কী করবেন? ভাবছেন এমন আবার হয় নাকি? চকলেটের যা দাম। তাতে কেউ রাস্তায় অগুনিতক চকলেট বিছিয়ে রাখবে এ অলীক কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে এমনই ঘটনা ঘটেছে স্বপ্নের দেশ সুইজারল্যান্ডে। তবে কাউকে সারপ্রাইজ গিফট দিতে নয়, সুইসের চকলেট প্রস্তুতকারক একটি কারখানা থেকে অসাবধানতা বশত প্রচুর কোকোপাউডার রাস্তায় ছড়িয়ে পড়েছে। আর এমন ছবি ধরা পড়েছে ইন্টারনেটে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সুইসের যে রাস্তার ধারে চকলেট তৈরীর কারখানাটি রয়েছে তার আশেপাশের সব অংশে বাদামী চকলেট পাউডারের গুঁড়োয় ভর্তি। আর যা দেখে বিষ্মিত ওই অঞ্চলের বাসিন্দারা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চকলেট পাউডারে ঢেকে গেল সুইজারল্যান্ডের রাস্তা

আপলোড টাইম : ১০:৫০:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ অগাস্ট ২০২০

বিস্ময় প্রতিবেদন
‘চকলেট’ শব্দটা শুনলেই মিষ্টি ক্যান্ডিবার বা মনোরম এক মিষ্টি জাতীয় জিনিসের ছবি ভেসে ওঠে চোখের সামনে। তবে সুদূর অতীতের চকলেটের সঙ্গে আজকের দিনের চকলেটের মিল খুবই কম। ইতিহাস বলে, অতীতের চকলেট কোনও মিষ্টি ও ভক্ষণযোগ্য নয়, বরং ছিল তিতা স্বাদের খুবই সম্মানজনক একটি পানীয়। আর এই সুস্বাদু ফ্যাটযুক্ত খাবারটি কোকো গাছের ফল থেকে তৈরি হয়। সেন্ট্রাল ও দক্ষিণ আমেরিকায় পাওয়া যায় এই কোকো গাছ। গুটি গুটি ফলগুলোর একেকটিতে ৪০টির মতো বিন বা শুটি থাকে। শুটিগুলো শুকিয়েতারপর পুড়িয়ে বানানো হয় কোকোবিন। যদিও কে কখন কীভাবে প্রথম এই চকলেটের আবিষ্কার করেছিলেন তা জানা যায়নি। তবে বর্তমানে বিশ্বের সবদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে এই চকলেটের। মিষ্টি খাবার হিসেবে আমাদের দেশসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও কোনও ভালো কিছু ঘটলে বা খুশির খবর থাকলে চকলেট খাওয়া অথবা উপহার হিসেবে দেওয়ার চল রয়েছে। তবে আপনার সামনে কেউ যদি প্রচুর পরিমাণে চকলেট পাউডার ফেলে রাখে তাহলে আপনি কী করবেন? ভাবছেন এমন আবার হয় নাকি? চকলেটের যা দাম। তাতে কেউ রাস্তায় অগুনিতক চকলেট বিছিয়ে রাখবে এ অলীক কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে এমনই ঘটনা ঘটেছে স্বপ্নের দেশ সুইজারল্যান্ডে। তবে কাউকে সারপ্রাইজ গিফট দিতে নয়, সুইসের চকলেট প্রস্তুতকারক একটি কারখানা থেকে অসাবধানতা বশত প্রচুর কোকোপাউডার রাস্তায় ছড়িয়ে পড়েছে। আর এমন ছবি ধরা পড়েছে ইন্টারনেটে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, সুইসের যে রাস্তার ধারে চকলেট তৈরীর কারখানাটি রয়েছে তার আশেপাশের সব অংশে বাদামী চকলেট পাউডারের গুঁড়োয় ভর্তি। আর যা দেখে বিষ্মিত ওই অঞ্চলের বাসিন্দারা।