ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঘরভর্তি ইউরো রাখতেন ওমর আল বশির

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৫:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ২৪৫ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক:
সুদানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশির প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের একটি কক্ষের চাবি তার নিজের কাছে রাখতেন। আর ওই কক্ষটি পূর্ণ ছিল লাখ লাখ ইউরো দিয়ে। গ্রেপ্তারকৃত বশিরের দুর্নীতি মামলার শুনানি চলাকালে তার প্রাক্তন দাপ্তরিক ম্যানেজারা ইয়াসির বশির আদালতকে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইয়াসির জানান, বশিরের শাসনের শেষ মাসে তাকে এক কোটি ইউরো দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট। এই অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাকে। বশিরের মামলার সরকারি পক্ষের এই সাক্ষী জানান, সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের প্রধান আদেল রহিম হামাদান ডাগালোকে দেওয়ার জন্য তাকে ৫০ লাখ ইউরো দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় বাহিনীর প্রধান ও আদেল রহিমের ভাই মোহাম্মদ হামাদান দাগাল কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। এপ্রিলে সেনা অভ্যুত্থানে বশিরকে ক্ষমাচ্যুতের পর হামাদান অর্ন্তবর্তী সামরিক কাউন্সিলের উপ-প্রধান ছিলেন। ইয়াসির জানান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সেনাবাহিনীর অনেক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বশিরের কাছ থেকে অর্থ পেয়েছে। এই অর্থের উৎস কী ছিল তা জানা ছিলো না তার। তিনি স্রেফ নির্দেশ পালন করেছেন বলে জানান বশিরের প্রাক্তন এই অধীনস্থ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ঘরভর্তি ইউরো রাখতেন ওমর আল বশির

আপলোড টাইম : ০৯:১৫:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বিশ্ব ডেস্ক:
সুদানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ওমর আল বশির প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের একটি কক্ষের চাবি তার নিজের কাছে রাখতেন। আর ওই কক্ষটি পূর্ণ ছিল লাখ লাখ ইউরো দিয়ে। গ্রেপ্তারকৃত বশিরের দুর্নীতি মামলার শুনানি চলাকালে তার প্রাক্তন দাপ্তরিক ম্যানেজারা ইয়াসির বশির আদালতকে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইয়াসির জানান, বশিরের শাসনের শেষ মাসে তাকে এক কোটি ইউরো দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট। এই অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাকে। বশিরের মামলার সরকারি পক্ষের এই সাক্ষী জানান, সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের প্রধান আদেল রহিম হামাদান ডাগালোকে দেওয়ার জন্য তাকে ৫০ লাখ ইউরো দেওয়া হয়েছিল। ওই সময় বাহিনীর প্রধান ও আদেল রহিমের ভাই মোহাম্মদ হামাদান দাগাল কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। এপ্রিলে সেনা অভ্যুত্থানে বশিরকে ক্ষমাচ্যুতের পর হামাদান অর্ন্তবর্তী সামরিক কাউন্সিলের উপ-প্রধান ছিলেন। ইয়াসির জানান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সেনাবাহিনীর অনেক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বশিরের কাছ থেকে অর্থ পেয়েছে। এই অর্থের উৎস কী ছিল তা জানা ছিলো না তার। তিনি স্রেফ নির্দেশ পালন করেছেন বলে জানান বশিরের প্রাক্তন এই অধীনস্থ।