ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসির দ-প্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে দুই জনের বাড়ি ঝিনাইদহে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর ২০১৮
  • / ৩৭৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসিরদ-প্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ঝিনাইদহে। তারা হলো- শৈলকুপা উপজেলার গাড়াগঞ্জের আবুল কালাম আজাদ বুলবুল ও ঝিনাইদহ শহরের পবহাটি এলাকার বেলাত আলীর ছেলে উজ্জল ওরফে রতন। আবুল কালাম আজাদ বুলবুলের বাড়ি শৈলকুপা উপজেলার বকসিপুর গ্রামে। এক সময় মেয়ে সেজে যাত্রাদলে নর্তীকির কাজ করতো। স্থানীয় গাড়াগঞ্জ এলাকায় বিয়ের পর দর্জির দোকান দেয়। সেখান থেকে মুফতি হান্নানের সাথে তার পরিচয় হয়। বুলবুলের দোকানে মুফতি হান্নানের নিয়মিত আসা যাওয়া ছিল। ২০০৭ সালে তার দোকান থেকে র‌্যাব তাকে গ্রেফতার করে। উজ্জল ওরফে রতন ঝিনাইদহ শহরে বাই সাইকেল মেকারের কাজ করত। তারাও মুফতি হান্নানের সাথে যোগাযোগ করে দলে নাম লেখায়। ২০০৭ সালে মাগুরার শ্রীপুর থেকে র‌্যাব তাকে আটক করে। এরপর তার পরিবার জানতে পারে রতন গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সুত্রে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসির দ-প্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে দুই জনের বাড়ি ঝিনাইদহে

আপলোড টাইম : ০৯:১৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর ২০১৮

ঝিনাইদহ অফিস: গ্রেনেড হামলা মামলায় ফাঁসিরদ-প্রাপ্ত ১৯ জনের মধ্যে ২ জনের বাড়ি ঝিনাইদহে। তারা হলো- শৈলকুপা উপজেলার গাড়াগঞ্জের আবুল কালাম আজাদ বুলবুল ও ঝিনাইদহ শহরের পবহাটি এলাকার বেলাত আলীর ছেলে উজ্জল ওরফে রতন। আবুল কালাম আজাদ বুলবুলের বাড়ি শৈলকুপা উপজেলার বকসিপুর গ্রামে। এক সময় মেয়ে সেজে যাত্রাদলে নর্তীকির কাজ করতো। স্থানীয় গাড়াগঞ্জ এলাকায় বিয়ের পর দর্জির দোকান দেয়। সেখান থেকে মুফতি হান্নানের সাথে তার পরিচয় হয়। বুলবুলের দোকানে মুফতি হান্নানের নিয়মিত আসা যাওয়া ছিল। ২০০৭ সালে তার দোকান থেকে র‌্যাব তাকে গ্রেফতার করে। উজ্জল ওরফে রতন ঝিনাইদহ শহরে বাই সাইকেল মেকারের কাজ করত। তারাও মুফতি হান্নানের সাথে যোগাযোগ করে দলে নাম লেখায়। ২০০৭ সালে মাগুরার শ্রীপুর থেকে র‌্যাব তাকে আটক করে। এরপর তার পরিবার জানতে পারে রতন গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সুত্রে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে।