ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গাংনীতে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, আটক ৩

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫৪:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অগাস্ট ২০২০
  • / ১২৫ বার পড়া হয়েছে

গাংনী অফিস:
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জালশুকা গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরা হচ্ছেন- আলমডাঙ্গা উপজেলার নান্দবার গ্রামের কাবের আলীর ছেলে আফাঙ্গির আলম (২৮), জহুরুল ইসলামের ছেলে আকরামুল (১৮) ও মিজানুর রহমানের ছেলে জামাল (২০)। ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ও গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
গাংনী থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সাজেদুল ইসলাম জানান, আফাঙ্গির আলম মোবাইল ফোনে ওই গৃহবধূর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। গত বুধবার রাতে তিনি তাঁর দুই সহযোগী আকরামুল ও জামালকে সঙ্গে নিয়ে গৃহবধূর বাড়িতে এসে তাঁকে ধর্ষণ করে ভ্যানযোগে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় স্থানীয় লোকজন তাঁদেরকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই গৃহবধূসহ চারজনকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। আফাঙ্গির ধর্ষণের কথা স্বীকার করে ও তাঁকে সহযোগিতা করেছে দুই বন্ধু আকরামুল ও জামাল। পুলিশ আফাঙ্গির আলমের নামে ধর্ষণ ও আকরামুল-জামালকে ধর্ষণের সহযোগী হিসেবে মামলা দিয়ে মেহেরপুর আদালতে প্রেরণ করে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গাংনীতে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, আটক ৩

আপলোড টাইম : ১০:৫৪:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অগাস্ট ২০২০

গাংনী অফিস:
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জালশুকা গ্রামে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তাঁদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরা হচ্ছেন- আলমডাঙ্গা উপজেলার নান্দবার গ্রামের কাবের আলীর ছেলে আফাঙ্গির আলম (২৮), জহুরুল ইসলামের ছেলে আকরামুল (১৮) ও মিজানুর রহমানের ছেলে জামাল (২০)। ধর্ষণের শিকার ওই গৃহবধূকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ও গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
গাংনী থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) সাজেদুল ইসলাম জানান, আফাঙ্গির আলম মোবাইল ফোনে ওই গৃহবধূর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। গত বুধবার রাতে তিনি তাঁর দুই সহযোগী আকরামুল ও জামালকে সঙ্গে নিয়ে গৃহবধূর বাড়িতে এসে তাঁকে ধর্ষণ করে ভ্যানযোগে পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় স্থানীয় লোকজন তাঁদেরকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই গৃহবধূসহ চারজনকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। আফাঙ্গির ধর্ষণের কথা স্বীকার করে ও তাঁকে সহযোগিতা করেছে দুই বন্ধু আকরামুল ও জামাল। পুলিশ আফাঙ্গির আলমের নামে ধর্ষণ ও আকরামুল-জামালকে ধর্ষণের সহযোগী হিসেবে মামলা দিয়ে মেহেরপুর আদালতে প্রেরণ করে।